সেহরিতে কোন খাবার শরীর সুস্থ রাখবে - সেহরির গুরুত্ব

আপনারা যারা আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ছেন তারা নিশ্চয়ই সেহরিতে কোন খাবার শরীর সুস্থ রাখবে সে বিষয়ে জানতে আগ্রহী। তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি সেহরিতে কোন খাবার শরীর সুস্থ রাখবে। সামনে রমজান মাস তাই রমজান মাসের সেহরি দিয়ে আমাদের রোজার শুরু হয়ে থাকে। রমজান মাসে সুস্থভাবে রোজা করা সকলের জরুরী।

সেহরিতে কোন খাবার শরীর সুস্থ রাখবে

তাই শরীরকে চাঙ্গা রাখতে, সেহরিতে কোন খাবার শরীর সুস্থ রাখবে সে বিষয়ে সকলেরই জানতে হবে। তাহলে চলুন আজকের এই আর্টিকেলে আমরা সেহরিতে কোন খাবার শরীর সুস্থ রাখবে সে বিষয়ে জেনে নিন।

সূচিপত্রঃ সেহরিতে কোন খাবার শরীর সুস্থ রাখবে - সেহেরির গুরুত্ব

সেহরির গুরুত্ব

পবিত্র রমজান মাস আত্মা শুদ্ধির মাস ধৈর্যের মাস ত্যাগের মাস এবং ইবাদাতের মাস হিসেবে পরিচিত। রমজান মাসে বিভিন্ন আমল রয়েছে যার অনেক ফজিলত রয়েছে। রমজানের মূল অংশ হিসেবে ও আমরা সেহেরির বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে থাকি কারণ সেহরি ছাড়া রোজা কখনই সম্ভব নয় তাই সেহরির গুরুত্ব অনেক। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা সেহরিতে কোন খাবার শরীর সুস্থ রাখবে সে বিষয়ে আপনাদের সামনে শেয়ার করব তার আগে চলুন সেহরির গুরুত্ব কতটুকু সে বিষয়ে জেনে নিন।

আরো পড়ুনঃ রমজানের ফজিলত ও গুরুত্ব

রমজান মাসে বিভিন্ন আমল রয়েছে তার মধ্যে প্রধান আমল হল রোজা। সেহরির মাধ্যমে আমরা রোজা পালন করে থাকি। রোজার সাথে সেহরি অনেক সম্পর্ক রয়েছে কারণ রোজা করতে হলে আমাদের অবশ্যই সেহরি খাওয়া জরুরী।

সেহরির অনেক গুরুত্বপূর্ণ ফজিলত রয়েছে নবী করীম সাঃ নিজের সেহরি খেতেন এবং আমাদেরও সেহেরী খেতে তাগিদ করেছেন। সেহরি আমাদের শরীরকে সারাদিন সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

হজরত আবু সাঈদ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে নবী (সা.) বলেছেন, ‘সেহরি খাওয়া বরকত। একে পরিত্যাগ করো না, যদিও এক ঢোক পানির মাধ্যমে হয়। আল্লাহ ও ফেরেশতা সেহরি ভক্ষণকারীদের জন্য রহমতের দোয়া করেন।’ (মুসনাদে আহমদ ইবনে হাম্বল : ১১১০১)

সেহেরির মধ্যে উত্তম খাবার হল খেজুর। যা আপনার সারাদিনে ক্লান্ত দূর করবে। সেহরি খাওয়ার সুন্নত। তাই আমাদের সকলের উচিত রমজান মাসে সঠিক সময়ে সেহরি খাওয়া।সেহরির সময় আরামের ঘুম পরিহার করে জাগ্রত হওয়া আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের একটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ ও ইবাদত।

এতে শেষ রাতে ওঠার অভ্যাস হয়। কেননা শেষ রাতে আল্লাহর রহমত অবিরাম ধারায় বর্ষিত হতে থাকে। এ সময় আল্লাহর প্রিয় বান্দারা, নফল নামাজ, মোনাজাত, পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত ও জিকিরে লিপ্ত থাকেন। এ সময়টি আল্লাহর পক্ষ থেকে মাগফিরাত বা ক্ষমালাভের সর্বোত্তম সময়।

সেহরিতে যেসব খাবার খাওয়া উচিত

মাহে রমজান প্রতিটা মুসলমানের কাছে খুশির বার্তা ও কল্যাণের বার্তা নিয়ে হাজির হয়। আল্লাহর বিশেষ ফজিলতপূর্ণ মাস রমজান এ রমজানের সুস্থভাবে রোজা করতে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া অত্যন্ত জরুরী। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা সেহরিতে কোন খাবার শরীর সুস্থ রাখবে এ বিষয়ে আপনাদের জানাতে চলেছি। তাহলে চল আজকের এই আর্টিকেল আমরা সেহরিতে যেসব খাবার খাওয়া উচিত তা সম্পর্কে জেনে নিন।

পানিঃ রমজান মাসে শরীরকে সুস্থ রাখতে পানির ভূমিকা অপরশীম। ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত অল্প অল্প করে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে। যেন আমাদের শরীর পানি শূন্যতায় না ভুগে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

গ্লুকোজ বা স্যালাইনঃ সেহরি খাওয়ার পর সারাদিনের ক্লান্তি দূর করতে আপনি গ্লুকোজ বা স্যালাইন খেতে পারেন যা আপনার সারাদিনের পানি শূন্যতা দূর করবে।

ফলঃ রমজান মাসে আমাদের শরীরের অনেক পুষ্টি ঘাটতি দেখা যায় সে যেন পুষ্টিকর বিভিন্ন ফল ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত আপনি রাখতে পারেন। যে ফলগুলো আপনার শরীরে চাহিদা পূরণ করবে এবং যে ফলগুলো অত্যন্ত রসালো তারা রমজান মাসে বেশি বেশি ফলমূল ও ফলের জুস খাবেন।

খেজুরঃ সারা বছরের তুলনায় রমজানে খেজুরের চাহিদা একটু বেশি হয়ে থাকে কারণ রমজান মাসে খেজুর খাওয়া সুন্নত এবং উত্তম খাবার হিসেবে পরিচিত।খেজুরের মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক ফ্রুকটোজ। এ ছাড়া এতে রয়েছে অনেক আঁশ। এটি রক্তের গ্লুকোজের মাত্রাকে ঠিক রাখতে সাহায্য করে। সেহরি খাওয়ার পর অন্তত দুই থেকে তিনটি খেজুর খেতে পারেন এবং ইফতারের সময়ও দুই থেকে তিনটি খেজুর খান।

শাকসবজিঃ রমজান মাসে প্রচুর শাকসবজি খান কারণ শাকসবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ক্যালসিয়াম, প্রয়োজনীয় ভিটামিন,আঁশ যা আপনার শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে। এবং রমজানের রোজাগুলোতে আপনি অনেকটাই সুস্থতা বোধ করবেন।

দুধ ও দইঃ রমজান মাসে প্রতিদিন সেহরিতে দুধ ও দই খেতে পারেন দুধ ও দই তে রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টি যা আপনার শরীরকে বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থেকে রক্ষা করবে এবং গরমে তৃষ্ণা কমাবে।

ভাতঃ ভাতের মধ্যে রয়েছে কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট। এটি দেরিতে হজম হয়। ভাত খেলে পেট অনেকক্ষণ ভরা থাকে। এতে ক্ষুধা কম লাগে।

সেহরিতে যেসব খাবার খাবেন না

পুরো রমজান মাস জুড়ে সেহেরী ও ইফতারের আনন্দে মুসলমানেরা বিভিন্ন রকমের খাবার আয়োজন করে থাকে। রমজানের মাস শুধু আত্মশুদ্ধির মাস নয় রমজান মাসে মানুষের জীবন আচরণে অনেক প্রভাব বিদ্যমান আজকের এই আর্টিকেলে আমরা সেহরিতে কোন খাবার শরীর সুস্থ রাখবে সে বিষয়ে আমরা আলোচনা করছি চলুন তাহলে আজকের এই আর্টিকেলে আমরা সেহরিতে যেসব খাবার খাবেন না সে বিষয়ে জেনে নিন।

আরো পড়ুনঃ রোজা অবস্থায় চুল দাড়ি কাটা যাবে কিনা

অতিরিক্ত পানি পান করা থেকে বিরত থাকুন

সেহরিতে অতিরিক্ত পানি পান করলে আপনার হজম শক্তির উপরে ব্যাঘাত ঘটতে পারে। প্রতিদিন আপনি কতটুকু পানি পান করেন এবং কতটুকু পানি পান করে আপনি অভ্যস্ত সে অনুযায়ী সেহরির সময় আপনি পানি পান করুন।

অতিরিক্ত লবণযুক্ত খাবার পরিহার করুন

অতিরিক্ত লবণযুক্ত খাবার আপনার শরীরে পানি শূন্যতা বৃদ্ধি করে। তাই আপনি সেহরির সময় অতিরিক্ত লবণযুক্ত খাবার থেকে বিরত থাকুন।

ভারী এবং অধিক পরিমাণ খাবার

সেহরিতে অনেক সময় মানুষ ভারী খাবার এবং অধিক পরিমাণে খাবার খেয়ে থাকে যেন সারাদিন রোজা অবস্থায় ক্ষুধা না লাগে। এটা করা কখনোই উচিত নয়। এমনটি করলে আপনার পাকস্থলীর ওপর প্রভাব পড়তে পারে এবং হজমজনিত বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে।

ক্যাফেইনড ড্রিংকস

সেহরি খাওয়ার পর চা, কফি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। ক্যাফেইন সমৃদ্ধ পানীয় আপনার তৃষ্ণা এবং শরীরের তাপমাত্রা কে আরো বাড়িয়ে দিবে।

অতিরিক্ত মসলা জাতীয় খাবার

সেহরি বা ইফতারে পোলাও, বিরিয়ানি জাতীয় খাবার খাবেন না। এই খাবারগুলো সেহেরিতে খেলে আপনার পেটের বিভিন্ন ক্ষতি হতে পারে  । তেল মসলা যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন।

ইফতারে কোন খাবার খাওয়া উচিত

আপনারা যারা আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ছেন তারা সেহরিতে কোন খাবার শরীর সুস্থ রাখবে সে বিষয়ে ইতিমধ্যে অনেক কিছু জানতে পেরেছেন। এবার আমরা ইফতারে কোন খাবার খাওয়া উচিত সে বিষয়ে নিয়ে আজকের এই আর্টিকেলে কিছু আলোচনা করব।

প্রতিবারের মতো এইবারের রোজা ঠিক গরমে পড়বে আর এই গরমে শরীরকে সুস্থ রাখা অনেক কঠিন ব্যাপার। ইফতারে কোন খাবার খাওয়া উচিত এবং যেসব খাবার আমাদের শরীরকে সতেজ রাখবে সে বিষয়ে চলুন জেনে নিই।

খেজুর - খেজুর একটি ইফতারের উত্তম খাবার এবং খেজুর দিয়ে ইফতার খোলা সুন্নত।এতে আছে শর্করা, চিনি, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, সোডিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, কপার, সালফার, ম্যাঙ্গানিজ, সিলিকন ও ক্লোরিন ফাইবার। যা সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারে জন্য খুবই উপকারী একটি ফল। সেহরিতেও একটি থেকে দুইটি হলেও খেজুর খেতে পারেন।

ডাব ও পানি - সারাদিনে রোজা রাখার পর আমাদের শরীর অনেক টাই পারি শূন্য হয়ে পড়ে। এজন্য আপনি ইফতারের সময় ডাব ও পানি অল্প পরিমাণে খেতে পারেন। অনেকেই আছেন যারা ইফতারের সময় অধিকারে পানি পান করেন যার ফলে শরীরে ক্লান্ত  এবং অস্বস্তি দেখা দেয়। ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত আপনি ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করবেন।

গ্লুকোজ বা স্যালাইন - শরীর দুর্বল অনুভব করলে এবং বিভিন্ন জটিল রোগের সমস্যা না থাকলে আপনি ইফতারের পর এক গ্লাস পানিতে দুই চামচ গ্লুকোজ স্যালাইন মিশিয়ে খেয়ে নিবেন।

কাঁচা ছোলা - ইফতারে একটি পুষ্টিকর খাবার হিসেবে রাখতে পারেন কাঁচা ছোলা। ছোলাই রয়েছে প্রচুর পরিমানে ক্যালরি যা আপনার শরীরের শক্তি সঞ্চালন বৃদ্ধি করবে। এবং কাঁচা ছোলা দিয়ে বিভিন্ন সবজি যেমন শসা, কাঁচা পেঁয়াজ কাঁচামরিচ, দিয়ে সালাদ তৈরি করে খেতে পারেন এতে আপনার শরীরকে মুহূর্তে সতেজ করে তুলতে পারবেন।

ফল - ইফতারের শরীরকে সতেজ ও পুষ্টি ঘাটতি দূর করতে রাখতে পারেন তিন চার রকমের ফল যেমন পেয়ারা আনারস বাঙ্গি তরমুজ পেঁপে। যাদের ফল খেতে অসুবিধা তারা ফলের জুস করেও খেতে পারেন।

প্রোটিন - ইফতারে বিভিন্ন সবজি ও ফলমূলের পাশাপাশি প্রোটিন খাদ্যেরও প্রয়োজন রয়েছে।সেজন্য ইফতার বা সেহরিতে চর্বিযুক্ত মাছ, চামড়াসহ মুরগির তরকারিও খেতে পারেন। যাদের গরুর মাংসে বিধিনিষেধ নেই তারা চর্বিযুক্ত গরুর মাংস খেতে পারেন। তবে প্রতিবেলা মাংস না খেয়ে অন্তত একবেলা মাছ খেতে চেষ্টা করুন।

রমজানের পরিশুদ্ধি বিষয় শুধু ধর্মেই নয় জীবন আচরণ এর প্রভাব বিদ্যমান। রমজানের জন্য আপনার জীবন আচরণ কিভাবে  প্রস্তুত করবেন তা আগে থেকেই নেওয়া ভালো। মাহে রমজানের দিনগুলো সকলের সুস্থ সতেজ ও সুন্দরভাবে কাটুক এবং আল্লাহ যেন আমাদের সকলকে রমজানের সব রোজা গুলো সুস্থ ভাবে করার তৌফিক দান করেন। (আমিন)

ইফতারে কোন খাবার খাওয়া উচিত না

রমজান মাস ইবাদতের শ্রেষ্ঠ মাস এই মাসে ধনী গরিব সকলে আমরা আল্লাহর হুকুমে সারাদিন না খেয়ে রোজা পালন করে থাকি। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা সেহরিতে কোন খাবার শরীর সুস্থ রাখবে এ বিষয়ে ইতিমধ্যে অনেক কিছু আলোচনা করেছি। সামনে রমজান আর এ রমজানে আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে অবশ্যই ইফতারে কোন খাবার খাওয়া উচিত না সে বিষয়ে জানা জরুরী।

অনেকে আছেন যারা ইফতারিতে কোন খাবার খাওয়া উচিত না এ বিষয়ে সঠিকভাবে জানেন না যার ফলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকমের অসুখ বিসুখ জন্ম নিচ্ছে চলুন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আমরা ইফতারের কোন খাবার খাওয়া উচিত না সে বিষয়ে সঠিকভাবে জেনে নিন।

১। ইফতারে অবশ্যই আপনাকে তেলাক্ত জিনিস এবং তেলে ডোবানো ভাজাপোড়া জিনিস থেকে বিরত থাকতে হবে কারণ এগুলো আমাদের পেটে গিয়ে বিভিন্ন গ্যাসের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

২। অনেকে ইফতারিতে ঝাল টাইপের কিছু আইটেম রাখেন কিন্তু অতিরিক্ত ঝাল আপনার পেটের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে তাই অতিরিক্ত ঝাল খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

আরো পড়ুনঃ সেহেরির আগে কি আমল করতে হয়

৩। ইফতারির সময় অনেকেই আছেন যারা অতিরিক্ত ভারী জিনিস খেয়ে ফেলেন এটা কখনোই করবেন না।

৪। গরম খাবার যেমন চা-কফি পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড ক্ষরণের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। তাই রোজার সময় চা-কফি পরিহার করে চলা ভালো। 

৫। ইফতারিতে অনেকেই টক জাতীয় খাবার খেয়ে থাকেন টক জাতীয় খাবার আমাদের পেটের এসিডিটি সৃষ্টি করে তাই ইফতারের সময় আমাদের টক খাবার থেকে বিরত থাকা উচিত।

৬। রমজান মাসে যেহেতু আমাদের জীবন আচরণ ও খাদ্য অভ্যাসের অনেক পরিবর্তন আসে। আমাদের উচিত স্বাস্থ্য সচেতন হওয়া। আশা করি আমাদের পরামর্শগুলো অনুসরণ করলে রোজার মাসে।

সেহরিতে কোন খাবার শরীর সুস্থ রাখবে ভিডিও

সেহরিতে কোন খাবার শরীর সুস্থ রাখবে ভিডিও দেখলে আমরা খুব সহজেই সেটিকে মনে রাখতে পারি। সারাদিন রোজা রাখার জন্য সেহরি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেহরি খেতে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ নির্দেশ দিয়েছেন। সুস্থ থাকার জন্য সেহরিতে কোন ধরনের খাবার খাওয়া উচিত এই সম্পর্কে নিজে ভিডিও দেওয়া হলো।

সেহরিতে কোন খাবার শরীর সুস্থ রাখবে - সেহরির গুরুত্বঃ শেষ কথা

প্রিয় বন্ধুগণ আজকের এই আর্টিকেলে আমরা সেহরিতে কোন খাবার শরীর সুস্থ রাখবে? সেহরির গুরুত্ব, ইফতারের কোন খাবার খাওয়া উচিত? ইফতারের কোন খাবার খাওয়া উচিত নয়? সেহেরিতে যেসব খাবার খাবেন না, সেহেরিতে যেসব খাবার খাওয়া উচিত এ বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

আশা করি আপনি উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল আরো করতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Skbd IT এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url