কোন ধরনের পশু কোরবানি দেওয়া উচিত

কোন ধরনের পশু কোরবানি দেওয়া উচিত। এ বিষয়ে অনেকেই হয়তো জানেন না। যারা কোন ধরনের পশু কোরবানি দেওয়া উচিত এ বিষয়ে জানতে চান, তারা আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।

কোন ধরনের পশু কোরবানি দেওয়া উচিত

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা কোন ধরনের পশু কোরবানি দেওয়া উচিত সে সম্পর্কে আপনাদের সামনে আলোচনা করব। তাহলে চলুন কোন ধরনের পশু কোরবানি দেয়া উচিত এ বিষয়ে জেনে নিন।

সূচিপত্রঃ কোন ধরনের পশু কোরবানি দেওয়া উচিত

পশু কোরবানি দেওয়ার নিয়ম

ত্যাগের মহিমায় এসেছে পবিত্র ইদুল আজহা। এই ইদের মহিমা পশু কোরবানি। বিশ্বের মুসলমানরা ইব্রাহীম (আ.) কর্তৃক তার পুত্র ইসমাইলকে (আ.) মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য কোরবানি করার স্মৃতিকে ধারণ করতেই প্রতিবছর এই দিনে মহান আল্লাহর নামে পশু কোরবানি করে থাকেন।

আরো পড়ুনঃ ২০২৩ সালের ঈদুল আযহা কয় তারিখ - ঈদুল আযহা কত তারিখ ২০২৩

এই কোরবানির সুনির্দিষ্ট কিছু নিয়ম রয়েছে। তাই পশু সঠিক নিয়মে কোরবানি করা উচিত। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা কোন ধরনের পশু কোরবানি দেওয়া উচিত এ বিষয়ে আপনাদের সামনে কিছু গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করব চলুন তাহলে পশু কোরবানি দেওয়ার নিয়ম গুলো কি তা জেনে নিই।

রাসুলুল্লাহ (সা.) (কোরবানির আগে) ছুরি ধারালো করতে এবং তা পশুর দৃষ্টির অগোচরে রাখতে নির্দেশ দিয়েছেন।’ ছুরি পশুর সামনে আনলে পশু ভয় পেয়ে যায়। এটি পশুকে কষ্ট দেওয়ারও শামিল। ‘তোমাদের কেউ জবাই করার সময় যেন তা দ্রুত সম্পন্ন করে (যাতে পশু অধিক পরিমাণে কষ্ট না পায়)।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিসঃ ৩১৭২)

পশু জবাই করার সময় ‘বিসমিল্লাহ’ বলে ছুরি চালানো শুরু করতে হবে। আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে যেন পশু জবাই করা না হয় সে বিষয়টি খেয়াল রাখা অবশ্য কর্তব্য। 

কুরবানি করার সময় পশুকে পশুর বাম কাতে শোয়ানো। সে সময় পশুর পাগুলো পশ্চিম দিকে থাকবে।

কোরবানির পশু এমনভাবে জবাই করা যাবে না, যার ফলে গলা পুরোপুরি আলাদা হয়ে যায়। পশু জবাই করার সময় একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যে, পশুর খাদ্যনালী, শ্বাসনালী আর দুইপাশে থাকা দুটি নালী কেটে দেওয়া হয়। এ নালীগুলো কাটা হয়ে গেলেই পশু জবাই বিশুদ্ধ হয়ে যায়।

 অনেকেই গরু জবাই করতে গিয়ে ছুরি চালানোর পর ছুরির ধারালো বা সুঁচালো মাথা দিয়ে খোঁচাখুঁচি করেন, মেরুদণ্ডের মেরুদণ্ডের সঙ্গে ঘাড় পর্যন্ত যে স্পাইনাল কর্ড রয়েছে, সেটির রগ কাটার জন্য চেষ্টা করেন। এ ধরনের খোঁচাখুঁচি কোনোক্রমেই উচিত নয় পশুর প্রাণ বের হওয়ার আগে চামড়া ছাড়ানো যাবে না। 

কোন ধরনের পশু কোরবানি দেওয়া উচিত

কোরবানি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ও ফজিলতময় ইবাদত। কোরবানির সঙ্গে আত্মত্যাগের মহিমা মিশে আছে। তাই কোরবানির জন্য কোন ধরনের পশু কোরবানি দেওয়া উচিত তা জানা অবশ্যই জরুরী আজকের এই আর্টিকেলে আমরা কোন ধরনের পশু কোরবানি দেওয়া উচিত সে সম্পর্কে আপনাদের বিস্তারিত ভাবে জানাবো।

এমন সব পশু রয়েছে যেগুলো জায়েজ হলেও কোরবানির পক্ষে জায়েজ নয়। তাই কোরবানি করার জন্য শরিয়ত কর্তৃক নির্দিষ্ট পশু নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। সে হিসেবে মোট ছয় প্রকার জন্তু দিয়ে কোরবানি করা জায়েজ। সেগুলো হলো- উট, গরু, মহিষ, দুম্বা, ভেড়া ও ছাগল।

এগুলো ছাড়া অন্য পশু দিয়ে কোরবানি জায়েজ নেই। কোরবানি করার জন্য ছাগল, ভেড়া ও দুম্বার বয়স কমপক্ষে এক বছর পূর্ণ হতে হবে। অবশ্য ছয় মাসের ভেড়া যদি দেখতে মোটাতাজা হয় এবং এক বছর বয়সের মতো মনে হয় তাহলে তা দিয়েই কোরবানি করা বৈধ। গরু-মহিষের হতে হবে পূর্ণ দুই বছর। আর উটের পাঁচ বছর পূর্ণ হতে হবে।

যেসব পশুর কিছু ত্রুটি রয়েছে সেগুলো দিয়ে কোরবানি দেওয়া জায়েজ হবে না সেই পশুগুলো হলোঃ

১। দৃষ্টিশক্তি না থাকা, 

২। শ্রবণশক্তি না থাকা, 

৩। অত্যন্ত দুর্বল ও জীর্ণ-শীর্ণ হওয়া, 

৪। এই পরিমাণ লেংড়া যে জবাই করার স্থান পর্যন্ত হেঁটে যেতে অক্ষম, 

৫। লেজের বেশির ভাগ অংশ কাটা, 

৬। জন্মগতভাবে কান না থাকা, 

৭। কানের বেশির ভাগ কাটা, 

৮। গোড়াসহ শিং উপড়ে যাওয়া, 

৯। পাগল হওয়ার কারণে ঘাস-পানি ঠিকমতো না খাওয়া, ১০. বেশির ভাগ দাঁত না থাকা, 

১১। রোগের কারণে স্তনের দুধ শুকিয়ে যাওয়া, 

১২। ছাগলের দুটি দুধের যেকোনো একটি কাটা, 

১৩। গরু বা মহিষের চারটি দুধের যেকোনো দুটি কাটা।

কোরবানির পশু বড় ধরনের দোষত্রুটি থেকে মুক্ত হবে। যেমন আল্লাহর রাসুল (সা.) হাদিসে বলেছেন, ‘চার ধরনের পশু, যা দিয়ে কোরবানি জায়েজ হবে না। অন্ধ যেটার অন্ধত্ব স্পষ্ট, রোগাক্রান্ত যার রোগ স্পষ্ট, পঙ্গু যার পঙ্গুত্ব স্পষ্ট ও আহত যার কোনো অঙ্গ ভেঙে গেছে।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩১৪৪)

পশুতে কিছু ত্রুটি থাকলেও কোরবানি দেওয়ার সুযোগ রয়েছে বা জায়েজ। সেগুলো হলোঃ

১। পশু পাগল, তবে ঘাস-পানি ঠিকমতো খায়;

২। লেজ বা কানের কিছু অংশ কাটা, তবে বেশির ভাগ অংশ আছে; 

৩। জন্মগতভাবে শিং নেই, 

৪। শিং আছে, তবে ভাঙা; 

৫। কান আছে, তবে ছোট; 

৬। পশুর একটি পা ভাঙা, তবে তিন পা দিয়ে সে চলতে পারে; 

৭। পশুর গায়ে চর্মরোগ,

৮। কিছু দাঁত নেই, তবে বেশির ভাগ আছে। স্বভাবগত এক অণ্ডকোষের পশু;

৯। পশু বয়োবৃদ্ধ হওয়ার কারণে বাচ্চা জন্মদানে অক্ষম, ১০. পুরুষাঙ্গ কেটে যাওয়ার কারণে সঙ্গমে অক্ষম। 

তবে উত্তম হচ্ছে ত্রুটিমুক্ত পশু দিয়ে কোরবানি দেওয়া, ত্রুটিযুক্ত পশু দ্বারা কোরবানি দেওয়া অনুচিত।

কোরবানির গোশত বন্টন করার নিয়ম

ঈদুল আযহার দিন কুরবানী দেওয়া ওয়াজিব। যারা সারা বিশ্বে মুসলমানেরা পালন করে থাকে। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা কোরবানির পশু কোন ধরনের হওয়া উচিত সে বিষয়ে আলোচনা করব। এমন অনেকেই আছেন যারা কোরবানির গোশত বন্টন করার নিয়ম সম্পর্কে জানেন না তারা আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে কোরবানির গোশত বন্টন করার নিয়ম সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে নিন।

আরো পড়ুনঃ জিলহজ মাসে কয়টি রোজা করতে হবে

কোরআনের আয়াত ও হাদিসে ৩টি ভাগের কথা ইঙ্গিত করা হয়েছে,পরিমাণ নির্দিষ্ট করা হয়নি। রাসুলুল্লাহ (সা.) হতে পরিমাণ নির্দিষ্ট করার কোনো স্পষ্ট আমল পাওয়া যায় না। রাসুলুল্লাহর আমলে তিনি প্রত্যেক কোরবানির পশু হতে কিছু কিছু করে নিয়ে রান্না করতেন, বাকিটা পুরোটাই দান ও বিতরণ করে দিতেন।

আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে কোরবানি করা পশুর মাংস ভাগ করার একটি সুনির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। মহানবী (সা.) কোরবানির পশুর মাংস ভাগ করার নিয়ম সুস্পষ্টভাবে বলে দিয়েছেন। আবদুল্লাহ ইবন আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সা.) কোরবানির মাংস একভাগ নিজের পরিবারকে খাওয়াতেন, একভাগ গরীব প্রতিবেশীদের দিতেন এবং একভাগ দিতেন গরীব-মিসকিনদের।

কমবেশি সবারই জানা আছে, পশু কোরবানি করার পর মোট মাংসের তিনটি ভাগ করে এক ভাগ গরিব-দুঃখীকে, এক ভাগ আত্মীয়স্বজনকে এবং এক ভাগ নিজে খাওয়ার জন্য রাখতে হয়। তাই পশুটি কেনার সময় সুস্থ এবং বেশি মাংস সম্পন্ন হলে সব পক্ষই লাভবান হয়।

পশু কোরবানির ফলে আত্মার পরিশুদ্ধি হবে। আর এটাই হ’ল কোরবানির মূল উদ্দেশ্য। বর্তমান সময়ে অনেকে গোশত জমা করে সেখান থেকে প্রতিবেশী ও ফকীর-মিসকীনদের কিছু কিছু দিয়ে বাকী গোশত পুনরায় নিজেদের মধ্যে বণ্টন করে নেন। এটি একটি কুপ্রথা। এর মাধ্যমে কৃপণতা প্রকাশ পায়। যা অবশ্যই পরিত্যাজ্য। যা কোরবানির গোস্ত বন্টনের জন্য সঠিক নয়।

তিন ভাগ

কোরবানির মাংস বানানোর পর সব মাংসকে সমান তিনভাগে ভাগ করতে হবে। পরিমাপের ক্ষেত্রে দাড়িপাল্লা ব্যবহার করতে পারেন।

গরিব-দুঃখী ও আত্মীয়স্বজন

মাংস সমান তিন ভাগ করার পর এক ভাগ গরিব-দুঃখীকে, এক ভাগ আত্মীয়স্বজনকে এবং এক ভাগ নিজে খাওয়ার জন্য রাখতে হয়।

চামড়া

কোরবানির গরুর আরেকটি অংশ হচ্ছে চামড়ার টাকা। যাতে গরীর মিসকিনদের হক রয়েছে।

কোরবানির মাংস সব সময় নিকটতম আত্নীয় ও আশপাশের গরিব-দূঃখী প্রতিবেশিদের দেয়া উত্তম

তাই আমাদের সকলেরই উচিত মহানবী সাঃ এর নিয়ম অনুসারে কোরবানির গোশত ৩ ভাগে বন্টন করা।

কোরবানির গোশত কয়দিন সংরক্ষণ করা যায়

ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য নিবেদন করবেন কোরবানি। কোরবানির পশুর মাংস সমান তিন ভাগে বণ্টন করে এক ভাগ রেখে, বাকিটুকু পৌঁছে দেবেন স্বজন ও দরিদ্র মানুষের কাছে। এটি ইসলামের বিধান।

অনেকেই কোরবানির পশুর গোশত অনেকদিন সংরক্ষণ করে থাকেন কিন্তু এটি কতটুকু বা কতদিন ঠিক সে বিষয়ে আমাদের জানা জরুরী। আজকের এই আর্টিকেলে কোন ধরনের পশু কোরবানি দেওয়া উচিত সে বিষয়ে আপনাদের ইতিমধ্যে অনেক কিছু জানিয়েছি। চলুন তাহলে কোরবানির গোশত কত দিন সংরক্ষণ করা যায় সে বিষয়ে সঠিকভাবে জেনে নিন।

ইসলামের প্রথম যুগে তিন দিনের পর আর কোরবানির গোশত সংরক্ষণের অনুমতি ছিল না। সদকা হিসেবে বিলিয়ে দিতে হতো দরিদ্র মানুষের মাঝে। সে সময় আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছিলেন, ‘তোমরা তিন দিন পর্যন্ত কোরবানির গোশত রাখতে পারো। এরপর অবশিষ্ট যা থাকে, সদকা করে দাও।’

পরবর্তীতে মানুষের জীবনে কিছুটা স্বাচ্ছন্দ্য এলে, সে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘দরিদ্র আগমনকারীদের কথা বিবেচনা করে আমি সংরক্ষণ করতে নিষেধ করেছিলাম। এখন তোমরা নিজে খাও, অন্যকে খাওয়াও; সংরক্ষণও করতে পারো।’ ( সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১৯৭১)

কুরবানি যেহেতু আত্মত্যাগের অন্যতম ইবাদত, সেহেতু কুরবানির গোশত সম্পর্কেও রয়েছে ইসলামের সুস্পষ্ট দিক-নির্দেশনা। এ সম্পর্কে অনেকেরই রয়েছে অস্পষ্ট ধারণা বা জ্ঞান। যেমন-

-কেউ কেউ বলে থাকেন- ‘কুরবানির গোশত জমিয়ে রাখা যাবে না।’- আবার অনেকে বলেন- ‘কুরবানি করে গোশত সাদকা করে দিতে হয়।’- কারো কারো ধারণা- ‘৩দিনের বেশি কুরবানির গোশত জমিয়ে রাখা যাবে না।’

কুরবানির গোশত সম্পর্কে উল্লেখিত ধারণাগুলো ভুল। কুরবানির গোশত নিজেরা খেতে পারবে, অন্যকে হাদিয়া দেয়া যাবে এবং সংরক্ষণ করা যাবে। এ ব্যাপারে হাদিসে পাকে দিক-নির্দেশনা রয়েছে-

হজরত সালামা ইবনে আকওয়া রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, তোমাদের যে লোক কুরবানি করেছে, সে যেন তৃতীয় দিনে এমন অবস্থায় সকাল অতিবাহিত না করে যে, তার ঘরে কুরবানির গোশতের কিছু থেকে যায়।

পরবর্তী বছর সাহাবিগণ বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল! আমরা কি তেমন করব, যেমন গত বছর করেছিলাম? তখন তিনি (রাসুলুল্লাহ) বললেন-‘তোমরা নিজেরা খাও, অন্যকে খাওয়াও এবং সঞ্চয় করে রাখ। কারণ গত বছর মানুষের মধ্যে ছিল অনটন। তাই আমি চেয়েছিলাম, তোমরা তাতে সহযোগিতা কর।’ (বুখারি, মুসলিম)

আরো পড়ুনঃ কোরবানির পশু জবাই করার নিয়ম

আল্লাহ তাআলা আমাদের সঠিক নিয়মে ইসলামী শরিয়া অনুযায়ী কুরবানীর গোশত গরিব মিসকিন এবং আত্মীয়-স্বজনদের মাঝে বন্টন করার তৌফিক দান করুক (আমিন)।

কোন ধরনের পশু কোরবানি দেওয়া উচিত ভিডিও

কোন ধরনের পশু কোরবানি দেওয়া উচিত অবশ্যই একজন মুসলিমের জানা উচিত। বিশেষ করে যারা আল্লাহ তালাকে খুশি করার জন্য নিজের পক্ষ থেকে কুরবানী দিতে চাই তাদের জন্য এ বিষয়টি জানা আরও বেশি জরুরী। নিচে ভিডিও সহকারে কোন ধরনের পশু কোরবানি দেওয়া উচিত তাহলে করা হলো।

কোন ধরনের পশু কোরবানি দেওয়া উচিতঃ শেষ কথা

কোন ধরনের পশু কোরবানি দেওয়া উচিত? কোরবানির গোশত কয়দিন সংরক্ষণ করা যায়? কোরবানির গোশত বন্টন করার নিয়ম, পশু কোরবানি দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রিয় পাঠকগণ আশা করি আপনারা উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। কোরবানি দেওয়ার আগে অবশ্যই বক্তব্য বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া জরুরী।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এ ধরনের আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন। কারণ আমাদের ওয়েবসাইটের নিয়মিত এ ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Skbd IT এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url