গরুর খামার করে লাভবান হওয়ার উপায় - গরুর খামারে লাভ কেমন

প্রিয় বন্ধুরা আপনারা নিশ্চয়ই গরুর খামার করে লাভবান হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে আমাদের এই পোষ্টটি ওপেন করেছেন? তাহলে আজকের এই পোস্টে আপনার জন্যই আমরা গরুর খামার করে লাভবান হওয়ার উপায় সম্পর্কে কিছু তথ্য নিয়ে হাজির হয়েছি। বাংলাদেশে অনেক খামারিরা গরুর খামার দিয়ে গরু পালন করে থাকে এবং অনেক আর্থিক বানানো হয়ে থাকে অনেকে আছেন যারা গরুর খামার করে লাভবান হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানেন না। 

গরুর খামার করে লাভবান হওয়ার উপায়

তাই আজকের এই পোস্টে আমরা গরুর খামার করে লাভবান হওয়ার উপায় সম্পর্কে আপনাদের সামনে আলোচনা করব। তাহলে চলুন আর দেরি না করে গরুর খামার করে লাভবান হওয়ার উপায় সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে নিন।

সূচিপত্রঃ গরুর খামার করে লাভবান হওয়ার উপায় - গরুর খামারে লাভ কেমন

গরুর খামারে লাভ কেমন

আমাদের দেশে এমন অনেক উদ্যোক্তা আছে যারা সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত না নেওয়ার কারণে পিছিয়ে পড়ে। আমাদের দেশে ছোট বড় অনেক ব্যবসা রয়েছে তার মধ্যে একটি হলো গরুর খামার। অনেকেই গরুর খামার তৈরিতে আগে ভেবে থাকেন গরুর খামারে লাভ কেমন আজকের এই পোস্টে আমরা গরুর খামার করে লাভবান হওয়ার উপায় এবং গরুর খামারে লাভ কেমন সে সম্পর্কে আপনাদের জানাবো।

আপনাকে জীবনে এগোতে হলে একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে সামনের দিকে অগ্রসর হতে হবে। সেটা যে কোন ব্যবসা দিয়েই হোক অনেকেই ছাগল মুরগি এবং গরুর ব্যবসা করে অনেক অর্থ উপার্জন করে থাকেন।

আপনি যদি গরুর খামার দিতে চান এবং জানতে চান গরুর খামারে লাভ কেমন তাহলে আপনাকে প্রথমে কয়টি গরু দিয়ে আপনি খামার শুরু করতে চান এবং আপনার গরুর পিছে কেমন খরচ করতে চান সে হিসাবটি রেখে আপনাকে লাভের অংকটা তৈরি করতে হবে আপনি যদি আপনার খামারে দশটি গরু পালন করতে চান তাহলে আপনাকে ১০ টি গরুর প্রতিদিনের খাওয়া খরচ কত টাকা লাভ হচ্ছে সেটির হিসাব রাখতে হবে।

আরো পড়ুনঃ নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ ও তার প্রতিকার

আপনার খামারে যদি ১০ টি গাভী থাকে তাহলে প্রতিদিন প্রতিটি গাভীর দুধ গড়ে ৫ কেজি করে মোট ৫০ কেজি পাবেন। যার বাজার দর ৫০ টাকা কেজি করে হলে৫০*৫০=2500 টাকা এক দিনে।

এক মাসে 30*2500=75,000

এবং প্রতিমাসে ওষুধ এবং খাওয়া খরচ বাবদ ৪০ হাজার টাকা।

75,000-40,000 = 35,000

মাস শেষে আপনার কাছে থাকছে ৩৫,০০০ হাজার টাকা।

গরুর খামার করে লাভবান হওয়ার উপায়

প্রতিটি কাজেই কষ্ট রয়েছে, কষ্ট ছাড়া কোন কাজে সফলতা আসে না। আপনি যদি কোন কাজ এবং ব্যবসা করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন তবে নিশ্চয়ই তার ওপর যথেষ্ট সময় এবং কর্ম ব্যয় করতে হবে। 

আজকের এই পোস্টে আমরা গরুর খামার করে লাভবান হওয়ার উপায় সম্পর্কে আপনাদের সামনে বিশেষ কিছু তথ্য নিয়ে হাজির হয়েছি গরুর খামার করে লাভবান হওয়ার উপায় গুলো সম্পর্কে আপনাদের জানা জরুরী তাই আজকের এই পোস্টে আমরা গরুর খামার করে লাভবান হওয়ার উপায় গুলো সম্পর্কে আপনাদের জানাতে চলেছি।

উদ্দেশ্য - প্রতিটা কাজেরই উদ্দেশ্য রয়েছে তাই কর্ম ক্ষেত্রে আপনাকে কোন কাজটি সফলতা এনে দিবে এবং আপনার জীবনের মান পরিবর্তন করবে সে সম্পর্কে আপনাকে ভাবতে হবে। এবং সে কর্মক্ষেত্রের উদ্দেশ্যে আপনাকে রওনা দিতে হবে কারণ উদ্দেশ্য ছাড়া আপনার কাজটি কখনোই পরিকল্পনা সফলতা পাবে না।

সঠিক জাত নির্বাচন - আপনার খামারটি উন্নত ও সচল রাখতে সঠিক জাত নির্বাচন করা অত্যন্ত জরুরি।ফ্যাটেনিং ফার্মের মূল উদ্দেশ্য হল মাংশ উৎপাদন করা।অল্প সময়ে অধিক মাংস উৎপাদনের জাত হলঃহলিষ্টিন ফিজিয়ান”ফিজিয়ান” জার্সি ,সিন্ধী” সংকর, ইত্যাদি বিভিন্ন জাতের গরু রয়েছে যা মাংস উৎপাদনে সক্ষম। এছাড়াও দেশি জাতের গরু দিয়েও ফার্ম তৈরি করতে পারেন।

ব্যবস্থাপনা - সঠিক এবং মানসম্মতভাবে খামার পরিচালনা করা জরুরী। প্রত্যেকটি ফার্মে গরুর সঠিক দেখাশোনার জন্য চার্ট তৈরি করতে হবে গরুর কোন অসুবিধা হলে তৎক্ষণিকভাবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করতে হবে। একটি গরুও যেন অবহেলা না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

খামার দেখাশোনার লোক রাখা - একটি খামার পরিচালনা কখনোই একার হাতে সম্ভব নয় তাই আপনাকে খামার দেখাশোনার জন্য কয়েকজন  বায়সিকিউরিটি রাখার প্রয়োজন। আমার সব সময় পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ তৈরি হলে পশুগুলোর বিভিন্ন রোগ জীবাণু ছড়িয়ে আক্রান্ত হতে পারে।

খাদ্য খরচ - খাদ্য খরচ আপনাকে সঠিক উপায়ে পরিচালনা করতে হবে গরুকে বেশি ঘাস খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন এবং দানাদার খাবার গুলো সহায়ক হিসেবে রাখবেন।

চিকিতসা খরচ - গরু যেন কোন ভাবে আক্রান্ত না হয় সেজন্য গরুর ভালোভাবে পরিচর্যা করা অবশ্যই জরুরী। তার জন্য প্রতিটি গরুকে ভ্যাকসিন দিয়ে রাখতে হবে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রতিরোধ করতে হবে। তার জন্য ভিটামিন এবং পুষ্টিকর খাদ্য অত্যন্ত জরুরী।

আয় ব্যয়ের হিসাব - খামারে কোথায় কি খরচ হলো অবশ্যই একটি খামারি দায়িত্ব সেই সবগুলো একটি খাতায় তুলে রাখা। যেখানে সেখানে অযথা টাকা খরচ করা যাবে না কম টাকায় দিয়ে কোন একটি কাজ সঠিক ভাবে সমাধান হয় তাই করতে হবে। ভিআইপি করার জন্য অধিক টাকা খরচ করা যাবে না।

সময় ব্যয় করা - আপনি যে কষ্ট করে একটি খামার তৈরি করেছেন তার জন্য আপনাকেও সেই খামারে পর্যাপ্ত পরিমাণে সময় ব্যয় করা অত্যন্ত জরুরি। কারণ আপনার খামারে আপনি বিনিয়োগ করে অন্যকে দায়িত্ব দিয়ে আপনি নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন না তাই আপনাকে আপনার খামারে সময় ব্যয় করতে হবে এবং সঠিক দেখাশোনা করতে হবে।

গরুর প্রতি ভালবাসা - আপনি যে কোন খামার তৈরি করতে হলে আপনাকে তার সাথে তেমনি আচরণ হতে হবে যেমন আপনি যদি গরুর ফার্ম দিয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে গরুর সাথে গরুও করতে হবে।

গরুর সাথে গরু হওয়া মানে দামি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পোশাক পড়ে গরুর কখনো দেখাশোনা করা সম্ভব না এজন্য লুঙ্গি এবং হালকা জামাকাপড় পড়ার চেষ্টা করে গরু দেখাশোনা করতে শিখুন। এবং গরুর খামারে কঠোর পরিশ্রম করুন।

ধৈর্যশীল হওয়া - একটি খামার গড়তে গেলে সেখানে লাভ- লোস লেগেই থাকে তাই কখনো আপনার খামারের ঘাটতি হলে কখনোই সেখান থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবেন না কারণ সেখানে আপনাকে ধৈর্যশীলদের সাথে সে খামারের কাজকর্ম চালিয়ে যেতে হবে।

গরুর খামার করতে কত টাকা লাগে

অনেক নতুন ব্যবসিক ভাইয়েরা রয়েছেন যারা গরুর খামার করতে কত টাকা লাগে সে সম্পর্কে জানতে চান তাই আপনাদের জন্য আজকের এই পোস্টে আমরা গরুর খামার তৈরি করার নিয়ম সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা নিয়ে হাজির হয়েছি। তাহলে চলুন গরুর খামার তৈরি করতে কত টাকা লাগে সে বিষয়ে জেনে নিন।

আরো পড়ুনঃ যক্ষা রোগের লক্ষণ ও তার প্রতিকার

আপনি যদি প্রথমে দশটি গরু দিয়ে খামার তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে ১০ টি গরুর থাকা-খাওয়া খরচ গুলো হিসাব করে রাখতে হবে এবং সেজন্য আপনাকে আপনার পুঁজি হতে হবে কমপক্ষে ৯ থেকে ১০ লাখ টাকা।

গরুর খামার তৈরি করতে প্রথমে আপনাকে যে কাজগুলো করতে হবে তা হল।

১০ টি গরুর দামঃ দশটি গরুর দাম ধরতে গেলে কমপক্ষে ৬ লক্ষ টাকা।

জাত নির্বাচনঃ একটি খামার তৈরি করতে সঠিক জাতের গরু নির্বাচন করা অত্যন্ত জরুরি।

জায়গা নির্বাচন করাঃ দশটি গরু রাখার জন্য আপনাকে ৩০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ২০ ১৫ ফুট প্রস্থ তৈরি করে একটি জায়গা নির্বাচন করতে হবে।

ঘর নির্বাচনঃ ৩০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১৫ ফুট ঘরের জন্য আপনাকে উপরে ও নিচে ইটের জন্য ৬০০০০ টাকা খরচ করতে হবে এবং ওপরে টিনের জন্য ৪০০০০ এবং নিচে হাজার টাকা খরচ করতে হবে। মোট ঘর তৈরি করতে এক লক্ষ টাকা খরচ রাখতে হবে।

গরুর খাদ্য খরচঃ খামার তৈরি করতে গেলে গরুর খাদ্য অত্যন্ত জরুরী তাই গরুর খাদ্য অত্যন্ত জরুরী। তবে খাদ্য খরচ কমাতে চাইলে আপনাকে দানাদার খাদ্যের চাইতে ঘাসের ওপর বেশি নির্ভর করতে হবে এর জন্য আপনাকে ঘাস চাষ করতে হবে। সেজন্য এক লক্ষ টাকা সেখানে খরচ করতে হবে।

চিকিৎসা খরচঃ একটি ফার্মের পশুপালন করতে গেলে অনেক রোগ জীবাণু আক্রান্ত হতে পারে তাই আপনাকে চিকিৎসার জন্য পর্যাপ্ত অর্থ ব্যয় করতে হবে সেজন্য আপনাকে পঞ্চাশ হাজার রাখতে হবে।

গরুর খামার পরিকল্পনা

খামার বলতে এমন একটি প্রতিষ্ঠানকে বোঝায় যেখানে কৃত্রিমভাবে কোন উদ্ভিদ বা প্রাণী পালন ও রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্য অর্জন করা হয়। গরুর খামার পরিকল্পনা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আজকের এই পোস্টে আমরা গরু খামার তৈরির নিয়ম সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যে আপনাদের সামনে অনেক কিছু আলোচনা করেছি।

অনেকেই আছেন যারা নতুন খামার দেওয়ার চিন্তাভাবনা নিয়ে আছেন তাদের জন্য গরুর খামার পরিকল্পনা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। পরিকল্পনা ছাড়া কোন কাজ সঠিকভাবে করা সম্ভব নয়। তাই চলুন গরুর খামার তৈরি করতে আগাম গরুর খামার পরিকল্পনা সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নিন।

গরুর বা যেকোনো খামার স্থাপনের জন্য পূর্ব প্রস্তুতি নেওয়া হোয়ে থাকে। তাই খামার স্থাপন পরিকল্পনা করার আগে পূর্ব প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন।পূর্ব প্রস্তুতির সময় গুরুত্ব পূর্ণ বিষয় সমূহ গুলো জেনে নিন।

অভিজ্ঞতা ও প্রশিক্ষণঃ একটি কর্মে অগ্রসর হতে গেলে অবশ্যই তার জন্য অভিজ্ঞতাও প্রশিক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে। কারণ অভিজ্ঞতা ও প্রশিক্ষণ ছাড়া কখনোই আপনি সেই কাজে দক্ষ হতে পারবেন না।তাই খামার তৈরী করতে হলে  যে বিষয়ে দক্ষ হতে হয় তা হলঃ

১। আপনি যে পশু পালন করবেন আপনার সে বিষয়ে ধারণা থাকতে হবে।

২। খামার পরিচালনার জন্য নিজস্ব অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা থাকতে হবে।

৩। আপনি যে পশু পালন করবেন আপনাকে সে বিষয়ে দক্ষ হতে হবে।

৪। খামার স্থাপনের জন্য আপনাকে খামারের প্রতি আন্তরিকতা ও ভালবাসা স্থাপন রাখতে হবে।

প্রাপ্ত সম্পদকোনঃ ব্যাবসাকরতে হলে নিজস্ব কিছু সম্পদ ও অর্থ উপার্জেন মাধ্যম থাকাটাই হল সম্পদের প্রাপ্যতা আর খামার করতে হলে  এই বিষয়ে খিয়াল রাখা প্রয়োজন।

১। খামার স্থপনের জন্য নিজস্ব জমি থাকা প্রয়োজন।

২। নিজস্ব মূলধন থাকতে হবে।

৩। মূল্ধন প্রাপ্তির উৎস রাখতে হবে।

উপকরণ নিশ্চয়তাঃ খামার করতে গেলে খামারের সকল উপকরণ যেন নিশ্চিন্তে পাওয়া যায় সে উপকরণের নিশ্চয়তা থাকা অত্যন্ত জরুরি।

১। সহজে বাচ্চার নিশ্চয়তা ।

২। প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রীর নিশ্চয়তা।

৩। সহজে বাচ্চা প্রাপ্তির সম্ভাবনা।

৪। সহজে বাচ্চা প্রাপ্তির উৎস ।

৫। সকল দ্রব্যের সঠিক মূল্যে ক্রয়

৬। সরঞ্জামের উৎস।

৭। খাদ্য সংগ্রহের উৎস।

৮। খাদ্য প্রাপ্তির নিশ্চয়াতা

স্থান নির্বাচনঃ খামারের জন্য সুন্দর স্থান নির্বাচন করা অতি জরুরী একটি বিষয়।কারন স্থানের উপর নির্ভর করে সুস্থতা ও বৃদ্ধির হারা নিশ্চিত সম্ভব হবে।

আরো পড়ুনঃ সন্ধান কে কখন ফোন দেওয়া উচিত

১। উচু স্থান নির্বাচন করা

২। অন্যান্য খামার থেকে দূরে স্থান নির্বাচন করা।

৩। শিল্প কারখানার ধোয়া,শব্দ ,বর্জ্য ইত্যাদি দূষণমুক্ত পরিবেশ নির্বচন করা।

৪। ফাঁকা জায়গায় এবং অন্য খামার থেকে দূরে স্থান নির্বাচন করা।

৫। খামার স্থাপনের উদ্দেশ্য

৬। খাদ্যের ঘাটতি পূরণ করা। কর্মসংস্থান ও আয়ের উৎস তৈরী করা। জীবন যাত্রার মান বৃদ্ধি করা।

৭। আর্থিক ভাবে সামাজিক পরিবর্তন উন্নত করা ।

৮। খামার পরিচালনা পদ্ধতি

৯। খামার পরিচালনার অবকাঠাম ঠিক রাখাতে হবে।

১০। সঠিক জবাব দিহি করতে হবে। খামারের কোন জায়গায় কি হচ্ছে সে সম্পর্কে সঠিক ধারণা রাখতে হবে।

খামার হিসাব সংরক্ষণ

খামারের সঠিক উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য ঠিক রেখে সামনের দিকে অগ্রসর হতে হবে। খামারের সকল হিসাব সংরক্ষণ ও তথ্যগুলো সঠিক জায়গায় রাখতে হবে। কারণ একটি খামার উন্নত সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে খামার হিসাব সংরক্ষণ ও কর্মকান্ড অবকাঠামো গুলো মেনে চলা অত্যন্ত জরুরী।

গরুর খামার করে লাভবান হওয়ার উপায় - গরুর খামারে লাভ কেমনঃ শেষ কথা

প্রিয় বন্ধুরা আজকের এই আর্টিকেলে গরু খামার করে লাভবান হওয়ার উপায়, গরুর খামারে লাভ কেমন? গরুর খামার পরিকল্পনা, গরুর খামার করতে কত টাকা লাগে? এ বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনার বক্তব্য বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Skbd IT এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url