দাউদ থেকে মুক্তি পাওয়ার ১০টি ঘরোয়া পদ্ধতি

দাউদ থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে যারা গুগলে সার্চ করে আমাদের এই আর্টিকেলটি ওপেন করেছেন তার সঠিক জায়গায় এসেছেন আজকে আমরা দাউদ থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করব। আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি যদি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকেন তাহলে অবশ্যই দাউদ থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পারবেন।

দাউদ থেকে মুক্তি পাওয়ার ১০টি ঘরোয়া পদ্ধতি

তাহলে চলুন আমরা দাউদ থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকি। উক্ত বিষয়টি সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

সূচিপত্রঃ দাউদ থেকে মুক্তি পাওয়ার ১০টি ঘরোয়া পদ্ধতি

দাউদ কি কারনে হয়

দাদ বা দাউদ একটি ছত্রাক জনিত চর্মরোগ। এ রোগটি শরীরের যেকোনো জায়গায় হতে পারে এবং এর উপসর্গ যখন দেখা যায় তখন আক্রান্ত স্থানটি গোল চাকার মতো ছোট ছোট ফুসকুড়ি ওঠে এবং লাল বাধা বেরঙের হয়ে থাকে এবং আক্রান্ত স্থানটি অনেক পরিমাণে চুলকায়। এবং আক্রান্ত স্থানটির কেনারাগুলো উঁচু হয়ে থাকে।

আরো পড়ুনঃ মাথা ভারী হলে করণীয় - মাথা ভারী লাগার কারণ

এই চর্মরোগটি বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে এবং এ চর্ম রোগ থেকে বাঁচতে দাউদ ভালো দাউদ থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে যেন খুব সহজে আমরা বাড়িতে বসেই এই রোগটি সারাতে পারি। চলুন তাহলে দাউদ কি কারনে হয়ে থাকে তা আজকে আপনাদের সামনে আমরা নিচে আলোচনা করব।

দাউদ বা চর্মরোগ অপরিচ্ছন্নতার কারণে আমাদের বেশি হয়ে থাকে। দাউদ একটি ছত্রাক জনিত রোগ। তাই এটি ছত্রাক কারনেও আমাদের শরীরে বাসা বাঁধে। যে স্থানে আলো বাতাস পায় না বা আবহাওয়া স্যাতসেতে এবং যে জায়গায় ছত্রাক জন্মায় সেখান থেকেও আমাদের এই চর্মরোগ টি আবির্ভাব হয়ে থাকে।

এছাড়াও অপরিষ্কার অপরিচ্ছন্ন পোশাক-আশাক বা যার এ রোগটি রয়েছে তার পোশাক-আশাক ব্যবহারের মাধ্যমে আপনার এ চর্মরোগটি ছড়াতে পারে। আক্রান্ত ব্যক্তি অথবা গৃহ পালিত পশু ছাগল, গরু, কুকুর। এসবের মাধ্যমে আপনার এই চর্মরোগটি ছড়াতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে আপনি দূষিত মাটি অথবা দূষিত বায়ুর মাধ্যমে আক্রান্ত হতে পারেন।

দাউদ থেকে মুক্তি পাওয়ার ১০টি ঘরোয়া পদ্ধতি

দাউদ থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের সামনে বিশেষ কিছু আলোচনা করব আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি অবশ্যই দাউদ থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পারবেন। আপনি যদি প্রথম অবস্থায় দাউদের আশঙ্কা বুঝতে পারেন তাহলে অবশ্যই এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে দাউদ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

কারণ প্রাথমিক অবস্থায় সব রোগ নিরাময় করা অনেকটাই সহজ হয় কিন্তু দীর্ঘদিন কোন অসুখ যদি আক্রান্ত হয়ে থাকেন সেই অসুখ সারাতে অনেকটা সময় নিয়ে থাকে। আজকে আমরা এমন কিছু পদ্ধতি সম্পর্কে আপনাদের জানাবো যে পদ্ধতিগুলো আপনি ঘরে বসে আপনার সুবিধামতো ব্যবহার করতে পারবেন এবং দাউদ থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি পেতে পারেন।

দাউদ একটি মারাত্মক ছোঁয়াচে রোগ। এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন সে জানেন এটি কতটা অসহ্যকর। দাউদ বা চর্ম রোগ হলে আপনার আক্রান্ত স্থানটি অধিক পরিমাণে চুলকায় এবং চুলকানির পরিমাণ আরো বাড়িয়ে তোলে এবং একসময় চুলকাতে চুলকাতে সেখানকার চামড়া ছিঁড়ে রক্ত পর্যন্ত বের হয়ে থাকে। এ দাদ থেকে বাঁচতে আমাদের সকলকে সচেতন হতে হবে।

আপনি যদি দাদাদের আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই একজন চর্ম বিশেষজ্ঞ পরামর্শ নিবেন। এটি শুরুর দিকে স্বাভাবিক থাকলেও পরবর্তীতে এটি শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে তাই সময় থাকতেই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। আজকের এয়ারটেলে আপনাদের আমরা প্রাথমিকভাবে ঘরোয়া কিছু টোটকা সম্পর্কে জানাবো এ টোটকা ব্যবহার করলে আপনি অবশ্যই দাউদ থেকে কিছুটা হলেও পরিত্রাণ পাবেন।

হলুদ বাটাঃ হলুদও অ্যান্টিসেপটিক এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদানে বিদ্যামান। হলুদ বাটার সঙ্গে সামান্য পানি মিশিয়ে শরীরের আক্রান্ত স্থানে প্রলেপ দিন। কিছুক্ষণ রেখে পরিষ্কারভাবে ধুয়ে ফেলুন।

নিমপাতাঃ নিম পাতা ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করতে খুবই কার্যকরী। নিম পাতা বেটে যদি প্রতিদিন দাদের উপর লাগানো যায় তাহলে খুব সহজেই অল্প সময়ে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

রসুনঃ দু-এক কোয়া আপনার দাউদ সারাতে বিশেষভাবে কার্যকারী।রসুনের খোসা ছাড়িয়ে ভাল করে ধুয়ে থেঁতো করে দাদের উপরে প্রতিদিন নিয়ম করে লাগাতে হবে। রসুন যে-কোনও রকমের ফাঙ্গাল ইনফেকশন দূর করতে সক্ষম, তাই থেঁতো করা রসুন দাদের উপরে লাগালে দ্রুত মুক্তি পাবেন।

অ্যাপেল সিডার ভিনিগারঃ দাদ থেকে মুক্তি পেতে হলে আপেল সিডার ভিনেগারের ব্যবহার করতে পারেন।একটা ছোট পাত্রে অল্প করে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার নিন প্রথমে। তারপর তাতে তুলো ভিজিয়ে ক্ষত স্থান পরিষ্কার করুন। দিনের এটি তিন থেকে চার বার করলে দেখবেন সমস্যা কমতে শুরু করে দিয়েছে।

নারকেল তেলঃ নারকেল তেলে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল প্রপারটিস।দাদ যেহেতু একটি ফাঙ্গাল ইনফেকশন। এ সংক্রমণ থেকে মুক্তি পেতে নারকেল তেল খুবই উপকারী। এছাড়াও নারকেল তেল ত্বকের চুলকানি বা জ্বালা-পোড়া কমাতেও সাহায্য করে।

ভিনগার আর লবণঃ আপনার চর্মরোগ বা দাঁত সারাতে ভিনেগার আর লবণের ব্যবহার বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখে।পরিমাণ মতো লবণের সঙ্গে অল্প করে ভিনিগার মিশিয়ে একটা পেস্ট বিনিয়ে নিন। তারপর সেই পেস্ট আক্রান্ত স্থানটির উপর লাগিয়ে কম করে পাঁচ মিনিট রেখে দিন। এমনটা প্রতিদিন করলেই দেখবেন সাত দিনেই রোগ সেরে যাবে।

অ্যালোভেরা জেলঃ অ্যালোভেরা রয়েছে রোগ প্রতিরোধকারী ক্ষমতা তাই এটি বিভিন্ন রোগ বালাই দূর করার সাথে সাথে ও দাদ নির্মূল করতেও বেশ কার্যকরী। তাই আক্রান্ত স্থানে এলোভেরা জেল বা বাড়ির চাষ করা অ্যালোভেরা সংক্রমিত জায়গায় কিছুক্ষণ লাগিয়ে রাখলে জীবাণু ধ্বংস হবে এবং তার থেকে মুক্তি পাবেন।

কর্পূরঃ কর্পূর দাদ এবং ফাঙ্গাল ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে। তা নয় এবং দাদ সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়তে বাধা সৃষ্টি করে। এছাড়া দাদের একটা কালো দাগ আমাদের শরীরের থেকে যায়, নিয়মিত সংক্রামিত অংশে কর্পূর লাগালে দাদের দাগও মিলিয়ে যাবে।

পেঁপেঃ পেঁপেতে অ্যান্টিফাঙ্গাল প্রপাটিজ উপাদান রয়েছে যা দাদ ভালো করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এক্ষেত্রে ছোট একটা পেঁপের টুকরো নিয়ে দাউদের উপর লাগাতে হবে। তারপর ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে জায়গাটা।

সরষে বীজঃ দাউদ বা চর্ম রোগের প্রকোপ কমাতে সরষে বীজ একটি ঘরোয়া টোটকা হিসেবে বিশেষ কাজ করে থাকে। পরিমাণ মতো সরষে বীজ নিয়ে কম করে ৩০ মিনিট পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।এর পর বীজগুলো সংগ্রহ করে বেটে নিন। তারপর সেই পেস্টটা ক্ষত স্থানে লাগান। এক সপ্তাহে এটি কয়েক দিন করলেই ভালো হয়ে যাবে।

ওপরে ইতিমধ্যে এখন এতক্ষণ আমরা দাউদ থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে আপনাদের সামনে আলোচনা করলাম। আপনি যদি দাউদ থেকে মুক্তি পেতে চান এবং আমাদের দাউদ থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া পদ্ধতি যদি অবলম্বন করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনি দাউদ থেকে মুক্তি পাবেন। তাই এ পদ্ধতি গুলোর মধ্যে যেকোন সুবিধামতো একটি পদ্ধতি বাছাই করে আপনি দাউদের জন্য আক্রান্ত স্থানে ব্যবহার করতে পারেন। এবার নিম্নে আমরা দাউদ হলে কি খাওয়া নিষেধ সে সম্পর্কে আলোচনা করব।

দাউদ হলে কি খাওয়া নিষেধ

আপনার দীর্ঘদিন হলো দাউদ সমস্যায় ভুগছেন কোন ওষুধ খেয়েও দাউদ সমস্যা ভালো হচ্ছে না। তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্যই আজকের এই আর্টিকেলটি করলে আপনি দাউদ থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া পদ্ধতি এবং দাউদ হলে কি খাওয়া নিষেধ সে সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ মাথা ব্যথার ওষুধের নাম কি

যদি দীর্ঘদিন ধরে আপনি দাউদ সমস্যায় ভুগেন এবং কোন ওষুধেও কাজ না হয় তাহলে অবশ্যই ওষুধের পাশাপাশি আপনাকে কিছু খাবার গুলো মেনে বেঁচে চলা জরুরী কারণ ওষুধ খাওয়া সত্বেও আপনি যদি এই খাবারগুলো খেতে থাকেন তাহলে কোনদিনও আপনার দাউদ বা চুলকানী থেকে মুক্তি পাবেন না। তাই আমাদের অবশ্যই এটি সতর্কতার সাথে মেনে চলা উচিত চলুন তাহলে দাউদ হলেই বা চুলকানি হলে কি কি খাবার নিষেধ রয়েছে সে সম্পর্কে কিছু জেনে নিন।

আপনি যদি দাওয়াত বুকে থাকেন তাহলে আপনি বেগুন ফুলকপি গরুর মাংস চিংড়ি মাছ কচু খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন কারণ এইসব খাবারগুলো আমাদের দাউদ সমস্যা প্রতিরোধে বাধা সৃষ্টি করে। তাই দাউদের ওষুধ খাওয়া সত্ত্বেও আমাদের দাউদ বা চুলকানী সমস্যা দূর হয় না। আশা করি ওষুধের পাশাপাশি এই খাদ্যগুলো থেকে দূরে থাকবেন তাহলে অবশ্যই আপনার দাউদ বা চুলকানি সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন।

দাউদের ট্যাবলেট

দাউদ থেকে মুক্তি পেতে ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে তো জানা হলো চলুন তাহলে এবার দাউদের ট্যাবলেট সম্পর্কে কিছু জেনে নিন। দাউদ ভালো করতে হলে অবশ্যই আপনাকে দাউদ সম্পর্কিত নানা ওষুধ েে সম্পর্কে তাই আপনাদের সুবিধার্থে আমরা দাউদের ট্যাবলেট সম্পর্কে আপনাদের জানাবো।

  • Canazole
  • Farlan
  • Fluconal
  • Cosflu
  • Fluzole

ইতিমধ্যে আপনাদের সাথে দাউদের ট্যাবলেট সম্পর্কে জানানো হয়েছে। তবে এই ট্যাবলেটগুলো অবশ্যই আপনি ডাক্তারের কে দেখিয়ে বা চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার অনুযায়ী পরামর্শ নিয়ে খাবেন।

দাউদের মলম

দাউদ থেকে মুক্তি পেতে মানুষ নানা চিকিৎসা পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকে এবং অনেকেই দাউদ থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকে এবং অনেকে বিভিন্ন ট্যাবলেট, হোমিওপ্যাথিক এলোপ্যাথিক ঔষধ সেবন করে থাকে। কিন্তু এগুলোর চাইতে সবচাইতে জনপ্রিয় হলো মলম। চলুন তাহলে আজকে আপনাদের আমরা দাউদের সবচাইতে ভালো মলম সম্পর্কে জানাবো।

  • ফাঙ্গি ট্র্যাক ক্রিম
  • ফাঙ্গিডাল ক্রিম (Fungi Dal cream)
  •  লিওলিজল ক্রিম (Lulizol cream)
  • Tenafin
  • ক্লোট্রিমেজল ক্রিম 
  • ইবারকোনাজল ক্রিম
  • অক্সিফান লোশন

দাউদের সবচাইতে মহাক কার্যকরী হিসেবে মলম ব্যবহার অত্যন্ত জনপ্রিয় কিন্তু তাই বলে আপনি বাজার থেকে নিজের মনগড়া মলম কিনে কখনোই দাউদের জন্য ব্যবহার করবেন না এতে করে আপনার শরীলে অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে তাই অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আপনি ব্যবহার করবেন।

দাউদের সাবান

যেকোনো চর্মরোগ দূর করতে অবশ্যই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা জরুরী আর পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য আমরা বিভিন্ন সাবান ব্যবহার করে থাকি কিন্তু চর্ম ক্ষেত্রের জন্য এমন বিশেষ কিছু সাবান রয়েছে যে সাবান গুলো ব্যবহার করলে আপনি দাদ রোগ থেকে পরিপূর্ণ সুস্থ হতে পারবেন। অনেকেই দাউদের সাবানের নাম জানতে চান। এই সাবান টি কার্যকরী দাউদ আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য খুব ভালো কাজ করবে।

সর্বপ্রথম এটি দাউদ রোগ থেকে শুরু করে সকল ছত্রাকজনিত রোগাক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য। ত্বকের চেঁচানো সংক্রমণ। ফাংগাল সংক্রমণ সমস্যা যাদের রয়েছে তাদের জন্য এই সাবান ব্যবহারযোগ্য।বাজারে এই সাবান গুলোর দাম অনেকটাই কমবেশি হতে পারে।

  • কিটোকোনাজল সাবান
  • লুলিকোনাজল সাবান
  • ASSURE SOAP এই ব্র্যান্ডের সাবান আপনি দাউদ বা চর্ম রোগের জন্য ব্যবহার উপযোগী।

কিটোকোনাজল সাবান

কিটোকোনাজল (Ketoconazole) 50gm সাবানের মূল্য ৳484.50 বিস্তারিত সাবান ক্রয় বা তথ্য জানতে Product details. কিটোকোনাজল (Ketoconazole) 50gm সাবানের মূল্য 450.00 ৳ টাকা। বিস্তারিত সাবান ক্রয় বা তথ্য জানতে Product Details.

লুলিকোনাজল সাবান

লুলিকোনাজল (Luliconazole) 50 gm সাবানের মূল্য 208 ৳ টাকা। বিস্তারিত জানুন Product Details. লুলিকোনাজল (Luliconazole) 75 gm সাবানের মূল্য 617.50 ৳ টাকা। বিস্তারিত জানুন Product Details.

ASSURE SOAP

ASSURE সাবানের মূল্য 100.00 ৳ টাকা। বিস্তারিত সাবান ক্রয় বা তথ্য জানতে Product Details, ASSURE সাবানের মূল্য 200.00 ৳ টাকা। বিস্তারিত সাবান ক্রয় বা তথ্য জানতে Product Details

কিটোকোনাজল ও লুলিকোনাজল সাবান দাউদ বা চর্ম রোগীদের জন্য বেশ কার্যকরী। এই সাবান টি সকল শ্রেণীর মানুষদের জন্য ব্যবহার করা কার্যকরী একটা সাবান। শুধু চর্মরোগ ব্যক্তিরা নয় এই সাবান সুস্থ ব্যক্তিরাও ব্যবহার করতে পারবে কারণ সুস্থ ব্যক্তিও যেকোনো সময় এ চর্ম রোগে আক্রান্ত হতে পারে তাই আপনি এই সাবান ফাংগাল সংক্রমণ থেকে বাঁচতেও ব্যবহার করতে পারেন।

দাউদ থেকে মুক্তি পাওয়ার ১০টি ঘরোয়া পদ্ধতিঃ শেষ কথা

প্রিয় পাঠকগণ আজকের এই আর্টিকেলে দাউদ কি কারনে হয়? দাউদ থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া পদ্ধতি, দাউদ হলে কি খাওয়া নিষেধ, দাউদের ট্যাবলেট, দাউদের সাবান সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যেহেতু এ বিষয়গুলো আমাদের শারীরিক সম্পর্কিত তাই আমাদের উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে রাখতে হবে। যেন এ সমস্যাগুলো হল আমরা খুব সহজেই সমস্যার সমাধান করতে পারি।

আরো পড়ুনঃ হাত পা ব্যথা করার ৮টি কারণ

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এ ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Skbd IT এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url