দাউদের সবচেয়ে ভালো ওষুধ - দাউদ কি কারণে হয়

আসসালামু আলাইকুম, আশা করি সকলে ভালো আছেন। আজকের আপনাদের আমরা দাউদের সবচেয়ে ভালো ওষুধ সম্পর্কে জানাবো যারা দাউদের বা চর্ম রোগে ভুগছেন তাদের জন্য দাউদের সবচেয়ে ভালো ওষুধ সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করব। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকলে অবশ্যই আপনি দাউদের সবচেয়ে ভালো ওষুধ সম্পর্কে জানতে পারবেন।

দাউদের সবচেয়ে ভালো ওষুধ

তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে আমরা দাউদের সবচেয়ে ভালো ওষুধ সম্পর্কে জানতে আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকি।

সূচিপত্রঃ দাউদের সবচেয়ে ভালো ওষুধ - দাউদ কি কারণে হয়

দাউদ কি

দাউদ বা দাদ একটি চর্মরোগ। এ সমস্যা এখন বেশি সকলেই ভুলে থাকেন। দাউদের সমস্যায় যারা পড়ে তারা দাউদের সব থেকে ভালো ওষুধ সম্পর্কে জানতে চাই আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের আমরা দাউদকি এবং দাউদের সবচেয়ে ভালো ওষুধ সম্পর্কে এবং দাউদ সম্পর্কে নানা প্রশ্নের উত্তর আপনাদের সামনে তুলে ধরবো। দাউদ কি চলুন আগে বিষয় জানা যাক।

আরো পড়ুনঃ মাথা ব্যথার ওষুধের নাম কি

দাউদ যেহেতু একটি চর্মরোগ প্রথমে শরীরের যেকোনো স্থানে ছোট ছোট ফুসকুড়ি বা লাল গোটা বৃত্তাকার ভাবে দেখা দেয়। এবং সে আক্রান্ত স্থানটি সামান্য চুলকায় এবং পরে আস্তে আস্তে ফুসকুড়ি বা লালকোটা ভাবতে বৃত্তাকারের মতো বা চাকার মত আস্তে আস্তে বড় হতে থাকে। এবং এর কিনারা গুলো একটু উঁচু হয়ে থাকে, ক্ষতের চারদিক উঁচু, লাল রঙের এবং খসখসে হয়। এটি যে কোন মানুষের শরীরে দেখা দিয়ে থাকে এটাই দাউদ নামে পরিচিত।

দাউদের উপসর্গ ও লক্ষণ

মানবদেহের যেকোনো অঙ্গে দাদ হয়ে থাকে। নিচে চরণ শরীরের কোন কোন অংশে কেমন দাউদের উপসর্গ ও লক্ষণ হয়ে থাকে তা জেনে নিন।

দাদের প্রধান উপসর্গ হলো ফুসকুড়ি বা র‍্যাশ। এই র‍্যাশ দেখতে সাধারণত বৃত্তাকার  বা চাকার মতো গোল হয়ে থাকে। রঙ হয় লালচে বা বাদামি। তবে রোগীর ত্বকের বর্ণভেদে এটি রং পরিবর্তন করতে পারে। আবার আশেপাশের ত্বকের চেয়ে গাঢ় বর্ণও ধারণ করতে পারে।

দাউদের লক্ষণঃ

১। ত্বক কিছুটা খসখসে বা শুকনো হয়ে যাওয়া

২। স্থানটি ফুলে যাওয়া

৩। চুলকানি হওয়া

৪। আক্রান্ত ত্বকের ওপরে চুল অথবা লোম থাকলে সেগুলো পড়ে যাওয়া

শরীরের যেকোন স্থানে দাউদ

১। শরীরের যে কোন অংশে একটি বৃত্তাকার বা চাকার ন্যায় ক্ষত যার চারদিকের কিনারা উঁচু এবং মাঝে গোলাকার অংশ।

২। ক্ষতের রঙ বাদামি, লাল, গোলাপি, ধূসর বা খয়েরী হতে পারে।

৩। অনেক সময় গোলাকার ক্ষত অনেক জায়গা জুড়ে ছড়িয়ে পড়তে পারে। এবং এর সাথে আরো কয়েকটি দাউদ জড়িত হয়ে কতটি অনেক বড় এবং বিস্তার লাভ করতে পারে।

৪। অনেক সময় ক্ষতের চারপাশে পুঁজ ভর্তি ফোঁড়া দেখা দিয়ে থাকে।

মাথার তালুতে দাদ

১। তালুতে সাধারণত খুব চুলকনি হয়।

২। তালুতে ফুসকুড়ি ওঠে।

৩। এ সংক্রমণের কারণে চুল পড়ে গিয়ে টাক দেখা যায়।

৪। টাকে কালো ছোপ দেখা যায়।

৫। প্রভাবিত জায়গাটি প্রদাহের জন্য লাল হয়ে ফুলে যায়।

দাড়িতে দাদ

১। দাড়ি আর গোঁফের নিচে, ঘন লোমের আড়ালে এই দাদ হয়ে থাকে।

২। চামড়া লাল হয়ে ফুলে যায় এবং বৈশিষ্ঠমূলক স্বচ্ছ তরল নির্গত হয়।

৩। সংক্রমিত এলাকায় পুঁজ-যুক্ত ফোঁড়াও হতে পারে।

৪। তীব্র সংক্রমনে গ্রন্থিকোষের ক্ষতি হওয়াতে লোম ঝরে পড়ে।

৫। সংক্রমনের স্থানটি তীব্র চুলকানি হয়। 

মুখে দাগ

১। মুখে এ সংক্রমণটি দেখা দিলে দাড়ির জায়গা ছাড়া মুখের চামড়ার অন্যান্য অংশে লাল হয়ে যায়।

২। বিশেষত সূর্যের আলো লাগলে মুখের চামড়ায় জ্বালা ও চুলকানি হয়, 

৩। সংক্রামিত স্থানটি গোলাকার ক্ষত থাকতেও পারে, আবার নাও থাকতে পারে।

হাতে দাদ

১। হাতের তালু খুব শুষ্ক হয়ে ফেটে যায়।

২। সাধারণত হাতের পিছন দিকে গোলাকার সংক্রমণ হয়।

৩। সংক্রামন্ত্রী তীব্র হলে চুলকানি ও ফলা ভাব দেখা দিতে পারে।

কুঁচকিতে দাদ 

১। এর একটি সংক্রমণের আগে কুঁচকির কাছে ফোলা ভাব ও লাল আভা দেখা দিয়ে থাকে।

২। ক্ষতটি বাড়তে থাকে এবং থাইয়ের ভিতর দিকে, কোমরে এবং নিতম্বে আস্তে আস্তে ছড়িয়ে পড়ে।

৩। ক্ষতস্থানটি খসখসে হয়ে যায়, এতে ফাটল দেখা যায় এবং খোসা হয়ে ঝরে পড়ে।

৪। সংক্রমণিত স্থানটি একটু উঁচু হয়ে থাকে। এবং এখানে পুঁজ ভর্তি ফোড়া হয়ে থাকে।

৫। আর এই সংক্রমণ হলে চুলকানির পরিমাণ টা একটু বেশি বৃদ্ধি পায়।

পায়ের পাতায় দাদ

১। পায়ের পাতায় এ দাদ দেখা দিলে পায়ের পাতার চামড়া এবং পায়ের আঙুলের মাঝের চামড়া শুখিয়ে গিয়ে সহজেই খোসা হয়ে ঝড়ে পড়ে।

২। এবং পায়ের চামড়া ফেটে যেয়ে সেখান থেকে রক্ত ক্ষরণ হয়ে থাকে।

৩। এ সংক্রমণটি পায়ের বিভিন্ন অংশ ছড়িয়ে পড়ে। এবং সে স্থানটি পুঁজ এবং বেদনা ও চুলকানির অনুভূতি হয়।

৪। পায়ের আঙুলের মাঝের চামড়া সাদা, নরম এবং স্পঞ্জের মতন হয়ে যায়।

৫। সংক্রমণটি যখন তীব্র আকার ধারণ করে তখন পায়ের আঙ্গুলের মাঝখান থেকে অনেক দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়ে থাকে।

নখে দাদ

১। দাউদ সংক্রমনের প্রথমে অবস্থায় নখের গোড়া ফুলে যাওয়া এবং লাল রঙ ধারণ করতে পারে। এবং পরবর্তীতে নখের রং বদলে লাল সবুজ বা হলুদ রঙের হতে পারে।

২। নখের দাদ এক বা একাধিক নখ থেকে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

৩। সংক্রমনের মাত্রা দিন দিন বৃদ্ধি পেলে নখ মোটা এবং ভঙ্গুর হয়ে যেতে পারে। এবং অনেক সময় নখ খুলে পড়তে পারি।

৪। এথলেটস ফুট রোগীদের সাধারণ এই সংক্রমণে আক্রান্ত হয়ে থাকে।

দাউদ কি কারণে হয়

দাউদ আমাদের সকলের কাছে খুব পরিচিত একটি চর্মরোগ।এই ছোঁয়াচে রোগটি ছত্রাক বা ফাঙ্গাল ইনফেকশনের কারণে ঘটে। মাথা থেকে পা পর্যন্ত শরীরের যেকোনো জায়গায় দাদ হতে পারে। উপরে আমরা দাউদ কি তা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছি।

কিন্তু দাউদ কি কারনে হয় এ বিষয়ে কি আপনি জানেন? এ বিষয়ে জানতে হলে অবশ্যই শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গেই থাকুন আজকে আমরা দাউদ কি কারণে হয় এবং দাউদের সবচেয়ে ভালো ওষুধ সম্পর্কে আপনাদের জানাবো।

আরো পড়ুনঃ মাথা ভারী হলে করণীয় - মাথা ভারী লাগার কারণ

দাদ একটি সংক্রামক রোগ। এটি ট্রাইকোফাইটন, মাইক্রোস্পোরাম ও এপিডার্মোফাইটন প্রকারের ফাঙ্গাস জাতীয় জীবাণুর মাধ্যমে সংক্রামণের কারণে ঘটে থাকে। এটি মূলত তিনভাবে আমাদের শরীরে ছড়ায়।

১।আক্রান্ত ব্যক্তি কিংবা তার ব্যবহার্য জিনিসের সংস্পর্শ থেকে। যেমন: চিরুনি, তোয়ালে ও বিছানার চাদর

২। দাদ আক্রান্ত প্রাণীর সংস্পর্শ থেকে। যেমন: কুকুর, বিড়াল, গরু, ছাগল ও ঘোড়া।

৩। দাদ রোগের জীবাণু আছে এমন পরিবে পরিবেশে দাদ ছড়াতে পারে। বিশেষ করে স্যাঁতস্যাঁতে স্থান থেকে।

৪। শরীর অতিরিক্ত ঘামের কারণে স‍্যাঁতসেঁতে হলে ছত্রাক বাসা বাঁধতে পারে।

৫। যাঁদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম, তাঁদের ক্ষেত্রেও এটি বেশি দেখা যায়।

দাউদ হলে করণীয়

আপনি যদি দাউদ সমস্যায় ভোগে থাকেন এবং দাওয়াত থেকে মুক্তি পেতে চান তাহলে অবশ্যই দাউদের সবচেয়ে ভালো ওষুধ সম্পর্কে এবং দাউদ হলে করণীয় সম্পর্কে আপনার জানা জরুরী। দাউদ যেহেতু একটি পরিচিত চর্ম রোগ সকলে আমরা এর সাথে অনেক পরিচিত। এবং খুব সহজভাবে আমরা দাউদ রোগটি লক্ষণ বুঝে চিহ্নিত করতে পারি।

সকল রোগ থেকে আমাদের নিজেকে সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরী কারণ যেসব রোগ গুলো সংক্রমনের মাধ্যমে ছড়িয়ে থাকে বিশেষ করে সে রোগগুলো থেকে আমাদের সকলকেই সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। দাউদ রোগটি একটি সংক্রমণ রোগ এই রোগটি বিভিন্ন ভাবে আমাদের শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

বিশেষ করে সংক্রমণ ব্যক্তির জিনিসপত্র থেকে আমাদের দূরে থাকতে হবে তার সকল ব্যবহার যে জিনিসগুলো আলাদা করতে হবে সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে।পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন সুতি কাপড় পরিধান ও অতিরিক্ত ঘামের হাত থেকে রক্ষা পেতে ঠান্ডা বা বাতাসের চলাচল ভালো এমন পরিবেশে থাকার চেষ্টা করা এবং শরীর ঘেমে গেলে তা ধুয়েমুছে শুকানো।

পরিবারের কেউ যদি দাও দে আক্রান্ত হয় তাহলে গোটা পরিবারের সদস্যকে ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে।দাদের চিকিৎসা কিছুটা দীর্ঘমেয়াদি। তাই মাঝপথে কিংবা রোগ কিছুটা উপশম হলে চিকিৎসা বন্ধ করে দেওয়া উচিত নয়। আপনি দাউদ রোগে সংক্রমিত হয়ে থাকেন তাহলে দ্রুত একজন চর্ম বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের চিকিৎসা নেওয়া জরুরী।

দাউদের সবচেয়ে ভালো ওষুধ

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা দাউদের সবচেয়ে ভালো ওষুধ সম্পর্কে আপনাদের জানাবো অনেকে আছেন যারা দাউদ বা চর্মরোগ  সংক্রমনে ভুগছেন দাউদ রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষধগুলো বিভিন্ন ধরনের পাওয়া যায়। যেমন: ক্রিম, জেল, লোশন, স্প্রে, পাউডার, ট্যাবলেট ও ক্যাপসুল। আপনার শরীরের সংক্রমনের স্থানটি চিহ্নিত করে এই সব ওষুধ ব্যবহার করতে দেওয়া হবে।

শরীরের ত্বকে দাদ রোগ হলে সাধারণত মুখে খাওয়ার ঔষধ না দিয়ে ক্রিম, জেল, লোশন, স্প্রে কিংবা পাউডার হিসেবে সরাসরি ত্বকে লাগানোর পরামর্শ ডাক্তার দিয়ে থাকেন। দাউদের সবচাইতে ভালো ওষুধের মধ্যে রয়েছে ক্লট্রিমাজোল, মাইকোনাজোল, টার্বিনাফিন ও কিটোকোনাজল। এগুলো সাধারণত ২–৪ সপ্তাহ একটানা নিয়ম করে ব্যবহার করলে আপনি দাউদ থেকে মুক্তি পাবেন।

দাউদের সবচাইতে ভালো মলম

দাউদ একটি ছত্রাক জনিত সংক্রমণ রোগ। এ রোগটি অনেক চুলকায় ও আস্তে আস্তে বিস্তার লাভ করতে করে। দাউদ হওয়ার বিভিন্ন কারণ রয়েছে যেমন অনেকে মোটা কাপড় পরিধান করে থাকে এবং যাদের শরীরে বিশেষ করে এলার্জি রয়েছে এবং অপরিষ্কার থাকে তাদের দাদ রোগ বেশি হয়ে থাকে। এ দাও থেকে রক্ষা পেতে অনেকেই দাউদের সবচেয়ে ভালো ওষুধ এবং দাউদের সবচাইতে ভালো মলমের খোঁজ নিয়ে থাকে। দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম এর মধ্যে রয়েছে

  • ফাঙ্গি ট্র্যাক ক্রিম
  • ফাঙ্গিডাল ক্রিম (Fungi Dal cream)
  • লিওলিজল ক্রিম    (Lulizol cream)
  • Tenafin
  • ক্লোট্রিমেজল ক্রিম 
  • ইবারকোনাজল ক্রিম
  • অক্সিফান লোশন

উপরের উল্লেখিত মলম গুলো অবশ্যই আপনি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করবেন কোন রোগকে অবহেলা করা উচিত নয়। দাউদ রোগটি অনেক মারাত্মক রোগ এবং ছোঁয়াচে রোগ এই রোগটি অনেক দীর্ঘস্থায়ী হয়ে থাকে এবং চিকিৎসাও দীর্ঘস্থায়ী তাই সময় ও ধৈর্য ধরে সঠিক নিয়মে এ মলম গুলো ব্যবহার করলে এর রোগ থেকে মুক্তি পাবেন।

দাউদের ক্যাপসুল

আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনার দাউদের সবচাইতে ভালো ওষুধ এবং দাউদের ক্যাপসুল সম্পর্কে জানানো হবে। আপনি যদি দাউদের সবচেয়ে ভালো ওষুধ এবং দাউদের ক্যাপসুল অনুসন্ধান করে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। নিচে আমরা দাউদের ক্যাপশন সম্পর্কে আপনাদের জানাবো।

  • Fluconal
  • Diflu
  • Flucoder
  • Flucon
  • Falcon

এই ওষুধগুলো কল করো না সময় এবং সেবন করার সময় অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ডাক্তার পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ না খেলে আপনার শরীরে মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।

দাউদের চিকিৎসা

দাউদ একটি ছত্রাক জনিত রোগ এটি হলে আক্রান্ত স্থান অধিক পরিমাণে চুলকায়। দাউদ হলে আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে। এরূপ গুলো অনেক স্থায়ী হয়ে থাকে সহজে ভালো হতে চায় না তাই আপনাকে দাউদের সবচেয়ে ভালো ওষুধ এবং ক্রিম ধৈর্য সহকারে চার থেকে পাঁচ মাস ব্যবহার করতে হবে।

আরো পড়ুনঃ হাত পা ব্যথা করার ৮টি কারণ

আপনি যদি অস্থির হয়ে কিছুদিন ব্যবহার করার পর বাদ দিয়ে দেন তাহলে আবার কে আপনি এ সমস্যার সম্মুখীন হবেন এবং এটি সহজে ভালো হবে না তাই আপনাকে ধৈর্য সহকারে চর্মবিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে গিয়ে দাউদের সবচাইতে ভালো ওষুধ সেবন করে ধৈর্য সহকারে  চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে।

এছাড়াও গোসলের কিছুক্ষণ আগে আপনাকে শরীরে কিটোকোনাজোল শ্যাম্পু লাগাতে হবে। অথবা সাইক্লোপাইরক্স শ্যাম্পু লাগাতে পারেন। শ্যাম্পু লাগানোর পর কাপড় পরতে হবে। আধা ঘণ্টা পর গোসল করতে হবে। এভাবে নিয়মিত চিকিৎসা চালিয়ে গেলে অবশ্যই আপনি দাউদ থেকে চিরতরে মুক্তি পাবেন।

দাউদের সবচেয়ে ভালো ওষুধ - দাউদ কি কারণে হয়ঃ শেষ কথা

প্রিয় পাঠকগণ আজকের এই আর্টিকেলে দাউদ কি? দাউদের উপসর্গ ও লক্ষণ, দাউদ কি কারণে হয়, দাউদ হলে করণীয়, দাউদের সবচেয়ে ভালো ওষুধ, দাউদের সবচাইতে ভালো মলম, দাউদের ক্যাপসুল, দাউদের স্থায়ী চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যেহেতু এ সমস্যাটিতে আমরা অনেকেই ভুগে থাকি তাই আমাদের সকলকেই এ বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে হবে।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এ ধরনের তথ্যমূলক আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Skbd IT এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url