ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কেমন ২০২৪

বন্ধুরা আসসালামু আলাইকুম আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের জন্য আমরা ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কেমন ২০২৪ হবে সে সম্পর্কে আলোচনা করব। অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যারা ইংল্যান্ডের লেখাপড়া করার জন্য ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কেমন ২০২৪ তা জানতে চাই। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কেমন ২০২৪ সে সম্পর্কে জানতে পারবেন।

ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কেমন ২০২৪

তাহলে চলুন শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কেমন ২০২৪ তা জেনে নেই। ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কেমন ২০২৪ সম্পর্কে জানতে হলে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকুন।

সূচিপত্রঃ ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কেমন ২০২৪

ইংল্যান্ডে পড়ার আগ্রহ কেন

বিশ্বের মধ্যে ইংল্যান্ড পড়াশোনার জন্য একটি অন্যতম জায়গা হিসেবে পরিচিত। প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ শিক্ষার্থী ইংল্যান্ডের স্টুডেন্ট ভিসায় পাড়ি জমিয়ে থাকে এবং এখানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অফার করা হয় এবং এখানে রয়েছে ২৫ এর বেশি সাবজেক্ট এরিয়া।

আরো পড়ুনঃ ইউরোপের কোন দেশ স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া সহজ ২০২৪

বিশ্বের সকল চাকরিদাতা থেকে শুরু করে সকল নামিদামি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংল্যান্ডে ডিগ্রির চাহিদাও অনেক বেশি। আর এই সব সুবিধা থাকায় ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসা খরচ কেমন এ বিষয়ে সকল শিক্ষার্থী পড়ার আগ্রহ নিয়ে ইংল্যান্ডে তার শিক্ষাজীবনের গন্তব্যস্থল করতে চাই।

তাই আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের আমরা ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কেমন ২০২৪ এবং ইংল্যান্ডের স্টুডেন্ট ভিসার জন্য যাবতীয় তথ্য সম্পর্কে নিজে আলোচনা করব।

ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসায় যাওয়ার উপায় ২০২৪

ইংল্যান্ডের স্টুডেন্ট ভিসা যাওয়ার উপায় জানতে গেলে আগেই মাথায় আসে ইংল্যান্ড ভিসার খরচ কেমন হবে। এ বিষয়ে সকল তথ্য আপনাদের জানাবো আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে। তাই শুরু থেকে আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়লে অবশ্যই আপনি ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কেমন ২০২৪ হবে সে সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে পারবেন। ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসায় যারা যেতে চান তারা ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসা যাওয়ার উপায় ২০২৪ সম্পর্কে জেনে নিন।

ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসায় যাওয়ার জন্য প্রথম অবস্থায় আপনার ভালো ফলাফল ও শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী ইংল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আবেদন করতে হবে। আবেদন করার পর যদি আপনি সেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে চান্স পেয়ে যান তাহলে ইংল্যান্ডের স্টাডি পারমিটের জন্য আপনি আবেদন করতে পারবেন আর এটিকে বলা হয় স্টুডেন্ট ভিসা। এবং আবেদনের দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে আপনি ইংল্যান্ডের স্টুডেন্ট ভিসা হাতে পেয়ে যাবেন।

এরপর আপনি ইংল্যান্ডের দূতাবাসে গিয়ে সকল কাগজপত্র জমা দিয়ে ইংল্যান্ডের স্টুডেন্ট ভিসা তুলতে পারবেন। আপনি বাংলাদেশ দূতাবাস থেকেওআপনি এটি করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আবেদনসহ বিস্তারিত তথ্য এবং আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা কি কি প্রয়োজন হবে আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয় আবেদন করেছেন সে বিশ্ববিদ্যালয় ওয়েবসাইট থেকে যাবতীয় তথ্য সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন। আশা করি ইংল্যান্ডের স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য যোগ্যতা ২০২৪

অনেক শিক্ষার্থীর স্বপ্ন ইংল্যান্ডের মত দেশগুলোতে উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার। এজন্য ইংল্যান্ডের স্টুডেন্ট ভিসার জন্য যোগ্যতার প্রয়োজন রয়েছে। এছাড়াও ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কেমন এ বিষয়ে আপনাকে জানতে হবে।

ইংল্যান্ডে পড়ার জন্য আপনার যে যোগ্যতার প্রয়োজন হবেঃ

ইংল্যান্ডে ৩-৪ বছরের ব্যাচেলর কোর্সে ভর্তি হতে প্রয়োজন পড়বে ১২ বছরের শিক্ষা জীবনের আর সাথে প্রয়োজন পড়বে IELTS স্কোর কমপক্ষে ৬.০ -৬.৫। আর মাস্টার্স প্রোগ্রামে পড়তে যেতে প্রয়োজন পড়বে ১৬ বছরের শিক্ষা জীবন ও সাথে IELTS স্কোর ৬.৫ – ৭.০। এদেশে পড়াশুনা করতে আপনাকে আপনার একাডেমিক কোর্সে ৫০-৫৫ শতাংশের বেশি মার্ক্স অর্জন করে আসতে হবে।

ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদনের কাগজপত্র

ইংল্যান্ডের স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আপনাকে আগে আবেদন করতে হবে এর জন্য ইংল্যান্ডের স্টুডেন্ট ভিসার জন্য কিভাবে আবেদন করবেন তা আমরা নিচে আলোচনা করব।

ইংল্যান্ডে দুই বছরের সেকশন রয়েছে

১। অটাম সেশন 

২। স্প্রিং সেশন

অটোম সেকশন শুরু হয়ে থাকে সেপ্টেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত। এবং স্প্রিং সেকশন শুরু হয়ে থাকে জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত। ইংল্যান্ডে পড়াশোনার জন্য বিভিন্ন ধরনের বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাটাগরি রয়েছে। এবং এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলির ওয়েবসাইট খুঁজে এ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাটাগরি সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য পাবেন। এবং এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে সে বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য ও আবেদন পত্র ও আবেদনের সময়সূচি সম্পর্কে সকল কিছু জানতে পারবেন।

আবার অনেক বিদ্যালয়ে রয়েছে অনলাইনে মাধ্যমে আবেদন করার সুযোগ। এছাড়া যে কোনো তথ্যের জন্য এডমিশন অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করতে পারেন। ইংল্যান্ডে পড়াশোনার জন্য আবেদনের সময় অনেক দীর্ঘ হয়ে থাকে প্রায় সাত-আট মাস। সকল কাজকর্ম সম্পন্ন করতে প্রায় এক বছর আপনাকে আবেদনের জন্য সময় নিতে হবে।

নিচে আবেদনের জন্য যেসব কাগজ প্রয়োজন তা আলোচনা করা হলো-

১। পাসপোর্টের কপি 

২। একাডেমিক সার্টফিকেট এবং মার্কশীট- অবশ্যই ইংরেজীতে ও নোটারাইজ করে দিতে হবে।

৩। IELTS এর সনদ

৪। CV, মোটিভিশন লেটার ও রিকমেন্ডেশন লেটার

৫। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ছাড়পত্র

ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কেমন ২০২৪

ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কেমন ২০২৪ সে বিষয়ে জানতে যারা আমাদের এই আর্টিকেলটি ওপেন করেছেন তাদের আমরা ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কেমন ২০২৪ সেই বিষয়ে জানাবো। যারা ইংল্যান্ডে পড়তে চাই তাদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় এবং কোর্স ভেদে  লেখা পড়ার খরচ অনেক কম বেশি হয়ে থাকে।

আরো পড়ুনঃ ইউরোপে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা ২০২৪

এই দেশে পড়াশুনার ব্যয় ইউরোপের অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেকটাই বেশি মূলত ফাউন্ডেশন কোর্স বা প্রিলিমিনারি কোর্সে পড়তে প্রতি বছর খরচ হয় ৫ হাজার প্রাউন্ড থেকে ১৫ হাজার পাউন্ড। জেনারেল বিষয়ে পড়তে প্রতি বছর খরচ হবে অনুমানিক ৮ হাজার পাউন্ড থেকে ১০ হাজার পাউন্ড। আবার, বিজ্ঞান বিষয়ে পড়তে আপনার প্রয়োজন পড়বে ৭,০০০ - ১২,০০০ পাউন্ড।

মেডিক্যাল বিষয়ে পড়তে সব জায়গায় খরচ একটু বেশিই হয়। সাধারণত মেডিক্যাল সাইন্সে আপনার খরচ ১০ হাজার পাউন্ড থেকে ২১হাজার পাউন্ড। ইংল্যান্ডে বিজনেস স্কুল বেশ জনপ্রিয়। এখানে বিজনেস স্কুলে পড়তে প্রতি বছর ৪,০০০ পাউন্ড থেকে ৩০,০০০ পাউন্ড খরচ হবে।

এখানকার পড়াশোনার মান অনেক ভালো। ইংল্যান্ডে পড়াশোনার খরচ বেশি হলেও এখানে অনেক ধরনের স্কলারশিপ এর সুযোগ রয়েছে। সরকারি স্কলারশিপ এর পাশাপাশি রয়েছে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ন্ত্রিত স্কলারশিপ প্রোগ্রাম স্কলারশিপ প্রোগ্রাম।

এছাড়াও ইংল্যান্ডে পড়তে আপনাকে টিউশন ফি ও লিভিং কস্ট বাবদ ব্যাংকে ১০ - ১৫ হাজার পাউন্ড দেখাতে হবে। এই পরিমাণ অর্থ আপনাকে কমপক্ষে ১ মাস আপনার একাউন্টসে আছে এমন দেখাতে হবে। টাকা হারানোর ভয় নেই  ভিসা পাওয়ার পর এই টাকা আপনি তুলে ফেলতে পারবেন। আপনি যদি সেখানে ভাড়া ফলাফল করতে পারেন তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার কোর্স ফি অনেক কম হতে পারে।

এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেংকিং এর উপরে থাকতে হবে। তাহলে আপনি বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন।

ইংল্যান্ডের ভিসার জন্য আবেদন ও ডকুমেন্ট

ইংল্যান্ডে পড়াশোনার জন্য ও ভিসার জন্য যারা আবেদন করে থাকেন সে আবেদনের সময় এবং ডকুমেন্ট সম্পর্কে জানতে হবে এর পাশাপাশি ইংল্যান্ডের স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কেমন হবে সে সম্পর্ক জানা জরুরী। ইংল্যান্ডের স্টুডেন্ট ভিসা খরচ কেমন হবে তা আপনাদের ইতিমধ্যে আমরা উপরে জানিয়েছি। চলুন ইংল্যান্ডের ভিসার জন্য আবেদন ডকুমেন্ট সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নিন।

ইংল্যান্ডে যারা ভিসার জন্য আবেদন করতে চান তাদের ইংল্যান্ডে ভিসার জন্য আবেদন করতে তিন থেকে চার মাস সময় লাগে। তাই যারা আবেদন করতে চাইছেন তারা সময় নিয়ে আবেদন করবেন।

ইংল্যান্ডে যারা স্টুডেন্ট ভিসার খোঁজ নিতে চাইছেন তাদের জন্য বলবো, ইংল্যান্ডের স্টুডেন্ট ভিসা নামে কোন ভিসা দেওয়া হয় না। মূলত, স্টাডি পারমিট দেওয়া হয়, এবং এর ভিসাটিকে স্টুডেন্ট ভিসা বলা হয়। এই স্টাডি পারমিট দিয়ে আপনি ইংল্যান্ডে বসবাস করতে পারবেন না। ইংল্যান্ডে ভ্রমণ ও বসবাসের জন্য আপনাকে টেম্পোরারি রেসিডেন্ট ভিসা অথবা ইলেকট্রনিক ট্র্যাভেল অথোরাইজেশন (ইটিএ) নামক ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।

ইংল্যান্ডে ভিসা আবেদনের জন্য কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন সে সম্পর্কে জেনে নিন।

১। পাসপোর্ট ও ফটোগ্রাফ

২। CV, মোটিভেশন ও রেফারেন্স

৩। সকল মার্কশিট ও সনদ

৪। No Objection Certificate [শেষ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে]

৫। বিশ্ববিদ্যালয়ের অফার লেটার ও টিউশন ফি প্রদানের রশিদ

৬। ব্যাংক সলভেন্সি পেপার

৭। পুলিশ ক্লিয়ারান্স ও হেলথ ইন্স্যুরেন্স ডকুমেন্টস

৮।IELTS এর কপি 

৯। মেডিকেল চেক আপ রিপোর্ট

ইংল্যান্ডে থাকাকালীন আপনার খরচ চালানোর জন্য পর্যাপ্ত আর্থিক যোগান রয়েছে তার প্রমাণপত্র হিসেবে যেসব ডকুমেন্ট জরুরী।

১।  ইংল্যান্ডের ব্যাংকে আপনার নিজের নামের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট।

২। ব্যাংক স্টেটমেন্ট।

৩। ব্যাংক ড্রাফট।

৪। এক বছরের থাকা ও পড়ার খরচ পরিশোধ হয়েছে, তার প্রমাণপত্র।

৫। যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান আপনার ফান্ডিং দিবে, সেই ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদানকৃত চিঠি।

৬। আপনি যদি কোন স্কলারশিপ পেয়ে থাকেন, তবে তার প্রমানপত্র।

ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কেমন ২০২৪ঃ শেষ কথা

প্রিয় পাঠকগণ ইংল্যান্ডে পড়ার আগ্রহ কেন? ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসায় যাওয়ার উপায়, ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য যোগ্যতা, ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদনের কাগজপত্র, ইংল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কেমন ২০২৪, ইংল্যান্ডের ভিসার জন্য আবেদন ও ডকুমেন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যেহেতু আমরা অনেকেই ইংল্যান্ডে পড়তে যেতে চাই তাই আমাদের অবশ্যই উত্তর বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত।

আরো পড়ুনঃ আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা ২০২৪

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল নিয়মিত পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এ ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Skbd IT এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url