বর্ষাকাল পর কোন ঋতু আসে

বর্ষাকাল হল বাংলা ঋতুর একটি। কিন্তু বর্ষাকাল পর কোন ঋতু আসে এ বিষয়ে অনেকেই জানে না। তাই আপনাদের সুবিধার্থে আমরা বর্ষাকাল পর কোন ঋতু আসে সে বিষয়ে জানাবো। এবং আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা বর্ষাকাল পর কোন ঋতু আসে এবং বাংলাদেশের ছয়টি ঋতুর পরিচয় সম্বন্ধে নানা প্রশ্নের উত্তর সম্পর্কে জানতে পারবেন।

বর্ষাকাল পর কোন ঋতু আসে

তাহলে চলুন বর্ষাকাল পর কোন ঋতু আসে এ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নিন। উক্ত বিষয়টি সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

সূচিপত্রঃ বর্ষাকাল পর কোন ঋতু আসে

বাংলাদেশে এখন কোন ঋতু চলছে

বাংলাদেশের আবহাওয়াতে বিভিন্ন রকমের ঋতু বিরাজ করে। এক এক সময় এক এক ঋতুর সমরহ নিয়ে আসে। পৃথিবীতে এমন অনেক দেশ রয়েছে যেগুলোতে যেকোনো এক ঋতু বা দুইটি ঋতু বিরাজ করে কিন্তু বাংলাদেশ তার ভিন্ন। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বর্ষাকাল পর কোন ঋতু আসে সে সম্পর্কে আলোচনা করব। আমরা অনেকেই ঋতু সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাই না।

আরো পড়ুনঃ বর্ষাকালে কোন ফসল ভালো জন্মে

যার কারনে কখন কোন ঋতু আমাদের মাঝে আগমন করেছে সে সম্পর্কে বুঝতে আমাদের একটু সমস্যা হয়। কিন্তু এমন কয়েকটি ঋতু আছে যে ঋতুগুলো আসলে বোঝা যায় যে ঋতু গুলোর নাম কি। বাংলাদেশে এখন কোন ঋতু চলছে তা সম্পর্কে আপনাদের জানাবো।

বাংলাদেশে এখন বর্ষাকাল চলছে। বর্ষার ঝিরিঝিরি বাদলের ধারায় বলে দেয় এটি বর্ষাকাল এ সময় রাস্তাঘাট, মাঠ ঘাট, নদী নালা, খাল বিল সব পানিতে ভরপুর থাকে। এ সময় সারাদিন অবিরাম বৃষ্টির ধারা ঝরতে থাকে। বর্ষাকাল ঋতু অনেকের কাছেই প্রিয়। তাহলে আপনারা এ আর্টিকেলটি পড়ে বুঝতে পারলেন বাংলাদেশে এখন কোন ঋতু চলছে।

বাংলাদেশের ছয় ঋতুর নাম

বর্ষাকাল পর কোন ঋতু আসে এ বিষয়ে জানতে যারা আমাদের এই আর্টিকেলটি গুগলের সার্চ করে ওপেন করেছেন তারা সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বর্ষাকাল পর কোন ঋতু আসে এবং ছয় ঋতু সম্পর্কে আপনাদের বিস্তারিতভাবে সকল তথ্য সম্পর্কে আলোচনা করব। আমাদের অনেকেই ছয় ঋতু সম্পর্কে জানেনা তাই আপনাদেরকে আমরা বাংলাদেশের ছয় ঋতুর নাম সম্পর্কে জানিয়ে দেবো। তাহলে চলুন আর্টিকেলটি পরে বাংলাদেশের ছয় ঋতুর নাম কি তা জেনে নিন।

বাংলাদেশের ছয় ঋতুঃ

গ্রীষ্মকাল, বর্ষাকাল, শরৎকাল, হেমন্তকাল, শীতকাল, বসন্তকাল

বাংলাদেশের আবহাওয়া এই ছয়টি ঋতু নিয়ে গঠিত। এ ছয়টি ঋতু বিভিন্ন আবহাওয়া নিয়ে বাংলাদেশে হাজির হয়। বাংলাদেশের এ ছয় ঋতুর একটি কে আবার ঋতু রাজ বলা হয়ে থাকে। এ ছয়টি ঋতু বাংলার মাটিকে বিভিন্ন রঙে সজ্জিত করেছে।

এই ছয়টি ঋতুর মধ্যে অনেকের কাছেই পছন্দের একটি বিশেষ ঋতু রয়েছে যে ঋতুটা অনেকেই খুব উপভোগ করে। এমন অনেকের কাছে ছয় ঋতুর মধ্যে বর্ষাকাল খুবই পছন্দের একটি ঋতু আবার অনেকের কাছে শীতকাল একটি পছন্দের ঋতু। এভাবে এক একজনের কাছে এক এক ঋতুর অরূপ রং অনেককে পাগল করে তোলে।

বাংলাদেশের ছয় ঋতুর নাম তো জানা হলো এবার চলুন ইংরেজিতে ছয় ঋতুর নাম কি সে সম্পর্কে নিজে আলোচনা করা হলো।

ইংরেজিতে ছয় ঋতুর নাম

বাংলায় যেমন বাংলাদেশের ছয়টি ঋতুর নাম রয়েছে তেমনি রয়েছে ইংরেজিতে ছয় ঋতুর সুন্দর সুন্দর নাম। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বর্ষাকাল পর কোন ঋতু আসে এ সম্পর্কে আপনাদের সামনে ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি এবং বাংলাদেশের ছয় ঋতু সম্পর্ক আপনাদের জানা হয়েছে। এবার চলুন ইংরেজিতে ছয় ঋতুর নাম কি সে সম্পর্কে জেনে নিন।

ইংরেজিতে ছয় ঋতুর নামঃ

  • বসন্ত (Spring)
  • গ্রীষ্ম (Summer)
  • বর্ষা (Rainy season)
  • শরৎ (Autumn)
  • হেমন্ত (Late Autumn/Winter)
  • শীতকাল (Winter)

বাংলাদেশের ছয়টি ঋতুর নাম বাংলায় যেমন বেশ চমৎকার তেমনি ইংরেজিতেও ছয় ঋতুর নামও অনেক সুন্দর। বাংলাদেশ একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যময় ঘেরা একটি সোনার দেশ। এ দেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যেমন মনো মুগ্ধকর তেমনি বিভিন্ন ঋতুর রঙে বাংলাদেশকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলেছে।

বাংলাদেশের ছয়টি ঋতুর নাম ইংরেজিতে এবং বাংলায় তো জানা হলো। এবার চলুন বাংলাদেশের ছয় ঋতুর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আমরা জেনে নিব।

বাংলাদেশের ছয় ঋতুর বৈশিষ্ট্য

বাংলাদেশের রয়েছে ৬টি ঋতু। বাংলাদেশের ছয়টি ঋতুর প্রত্যেকেরই ভিন্ন ভিন্ন বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ছয়টি ঋতুর বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে আপনারা বাংলাদেশের ছয় ঋতুকে চিনতে এবং জানতে পারবেন। বাংলার প্রকৃতিতে ষড়ঋতুর একে অপরের আলপনা আঁকে অফুরন্ত সৌন্দর্যের। যা দেখে আমাদের চোখ জুড়িয়ে যায়, আনন্দে দিশেহারা হয়ে ওঠে আমাদের মন।

গ্রীষ্মের দাবদাহ রোদ, বর্ষার কালো মেঘে ঢাকা বৃষ্টির ধারা, শরতের আলাে-ঝলমল স্নিগ্ধ আকাশ, হেমন্তের ফসলভরা মাঠ, শীতের শিশিরভেজা সকাল আর বসন্তের পুষ্প সৌরভ বাংলার প্রকৃতি ও জীবনে আনে বৈচিত্র্যের ছোঁয়া। ঋতুচক্রের আবর্তনে প্রকৃতির এ সাজবদল বাংলাদেশকে এক অপরূপে সাজিয়ে তুলেছে। বাংলাদেশের ছয় ঋতু কে চিনার জন্য বাংলাদেশের ঋতুর বৈশিষ্ট্য অবশ্যই জানা জরুরি। তাহলে চলুন বাংলাদেশের ছয় ঋতুর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জেনে নিন।

১। গ্রীষ্মঃ ঋতুচক্রের প্রথম বর্ষে রয়েছে গ্রীষ্মকাল। গ্রীষ্মে বাংলাদেশের আবহাওয়া হয়ে ওঠে দ্বাবদাহ রোদ মাঠ ঘাট ফেটে চৌচির খরা রুক্ষ মাটি। পুকুর, নদী নালা, খাল বিল সবকিছু শুকিয়ে চৌচির হয়ে যায়। এক এক সময় গরম বাতাস আগুনের ফুলকির মতো শরীরে এসে ছ্যাঁকা দেয়।

এ সময় তৃষ্ণায় গলা শুকিয়ে আসে মানুষের। কখনো বা উত্তর-পশ্চিম আকাশে কালো মেঘ ছেয়ে যায় এবং হঠাৎ করে ধেয়ে আসে কালবৈশাখী ঝড়। গ্রীষ্মকালে গ্রীষ্মকালীন ফল আম, জাম ,লিচু কাঁঠাল, আনারস ইত্যাদি নানা ফলের সমাহার নিয়ে রসময় করে তুলে গ্রীষ্মকাল।

২। বর্ষাঃ গ্রীষ্মের প্রচন্ড গরমের পর আসে বর্ষা। এ সময় আকাশের প্রচন্ড কালো মেঘে বর্ষার ধারা সারাদিন ঝরতে থাকে। বর্ষার পানি পেয়ে এই সময় সজীব হয়ে ওঠে সকল বৃক্ষলতা। আষাঢ় শ্রাবণ মাসের বাদলের ধারা কৃষকের মাঠ ঘাট সবকিছু ভাসিয়ে নিয়ে যায়। বর্ষায় প্রকৃতি যেন এক নতুন রূপ পায়। এবং এ নিয়ে রবীন্দ্রনাথ একটি কবিতা লিখেছে।

নীল নবঘনে আষাঢ় গগনে

তিল ঠাঁই আর নাহি রে

ওগাে আজ তােরা

যাসনে ঘরের বাহিরে।

বাদলের ধারা ঝরে ঝরঝর

আউশের খেত জলে ভরভর

কালি-মাখা মেঘে ওপারে

আঁধার ঘনিয়েছে দেখ চাহি রে।

অতিরিক্ত বর্ষণে গ্রামবাংলার মাঠ ঘাট গুলো ডুবে যায় এবং অনেক দুর্ভোগে পড়ে যায় গ্রাম বাংলার মানুষ। সময় শহরে জনসঙ্গমের সৃষ্টি হয়। সারাদিনের অঝরের বৃষ্টির ধারা ঝরতে থাকে যার কারণে দরিদ্র মানুষের জীবন ব্যাহত হয়।

আরো পড়ুনঃ শীতকালে কি কি উৎসব হয়

৩। শরৎঃ বাংলাদেশের একটি সুন্দর ঋতু শরৎকাল এ সময় আকাশ ঝলমলে হয়ে থাকে ।বর্ষার বৃষ্টি ধোয়া  আকাশ শরতে হয়ে ওঠে নির্মল ও ঝলমলে। তাই শরতের আকাশ থাকে নীল। এ সময় শরতের আকাশে শিমুল তুলাের মতাে সাদা মেঘ ভেসে বেড়ায়। নদীর তীরে তীরে ফোটে সাদা কাশফুল যা শরতের ঋতুকে আরো সাজিয়ে তুলে এবং ফুলের গন্ধে আরো মন আকুল হয়ে ওঠে। নির্মল আকাশে শরতের জ্যোৎস্না ভরা আকাশ অপরূপ ও মনােলােভা। শরতের সকালে ঘাসের বুকে শিশিরের মৃদু ছোঁয়ায় সিদ্ধ হয়ে ওঠে শরতের সকাল।

৪। হেমন্তঃ হেমন্ত কালে সোনালী ধানে মাঠ ঘাট ভরে থাকে এ সময় ফোটে কৃষকের মুখে হাসি । চারিদিকে সোনালী ফসলে হেমন্তের ঋতুকে আরো সাজিয়ে তোলে। বাংলাদেশের ঘরে ঘরে নতুন ফসলের সমাহার দেখা যায়। এবং নতুন ফসল উঠেই শুরু হয় নবান্ন উৎসব। সকাল সন্ধ্যায় শীতের সিদ্ধ তাই শিশিরে ভেজা ঘাস বুঝিয়ে দেয় সামনে আসছে শীতের আমেজ।

৫। শীতঃ শীত বাংলাদেশের একটি হিমশীতল ঋতু। হেমন্তর পরেই শীতের অবস্থান। শীত আসে কুয়াশার চাদর মুড়িয়ে শিশির ভেজা ঘাসের আভাস নিয়ে। এ সময় আবহাওয়া অনেক রুক্ষ থাকে এবং গাছের পাতালাতা গুলো বিবর্ণ হয়ে ঝরে পড়ে । অনেক সময় সকালে সূর্যের দেখা মেলে না। প্রচন্ড শীতে এ সময় গরম মানুষ কাপড় পরিধান করে থাকে। এবং যারা অসহায় দরিদ্র রয়েছে তাদের জন্য শীত একটি খুবই কষ্টের ঋতু।

এসময় দরিদ্র মানুষগুলো শীতে অনেক কষ্ট পেয়ে থাকে বিশেষ করে উত্তর অঞ্চলের মানুষগুলো কারণ উত্তর অঞ্চলের শীতের বিরাজ অনেকটাই বেশি। শীত শুধু হিম শীতল ঋতু নয় এ ঋতুতে নানা শাকসবজির সমাহার এবং খেজুরের রস এবং পিঠাপুলির ধূম পড়ে যায়। গ্রামবাংলায় শুরু হয় খেজুরের রস দিয়ে বিভিন্ন ক্ষীর পায়েসের উৎসব।

৬। বসন্তঃ ছয়টি ঋতুর একটি বসন্ত। বসন্ত কে বলা হয় ঋতুরাজ। শীতের রুক্ষ আবহাওয়া পেরিয়ে আসে বসন্তকাল। আর এই বসন্ত আসে বিভিন্ন রঙিন ফুলের সমাহার নিয়ে। বাংলাদেশে এ সময় বসন্ত উৎসব হয়ে থাকে। পুষ্প ও পল্লবী ছেয়ে যায় গাছের সকল বৃক্ষলতা।

গাছে গাছে আমের মুকুলের মৌ মৌ গন্ধে এবং দক্ষিণা বাতাস ও কোকিলের কন্ঠে বসন্তকে এক নতুন রূপে সাজিয়ে তুলে ও আকর্ষণীয় করে তোলে।

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ আমরা বাংলাদেশের ছয়টি ঋতু গ্রীষ্ম ,বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ,বসন্ত এর ঋতুগুলোর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি সম্পর্কে জানতে পেরে আপনি নিশ্চয়ই অনেক উপকৃত হয়েছেন এবং বাংলাদেশের সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরেছেন।

এবার আমরা নিচে বাংলাদেশের কোন কোন মাস নিয়ে কোন কোন ঋতু হয় সে বিষয়ে জানবো। তার জন্য আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনাকে মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত করতে হবে।

বাংলাদেশ কোন কোন মাস নিয়ে কোন কোন ঋতু হয়

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বর্ষাকাল পর কোন ঋতু আসে এবং বাংলাদেশের ছয়টি ঋতু সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করে আপনাদের জানিয়েছি। এবার চলুন আমরা বাংলাদেশ কোন কোন মাস নিয়ে কোন কোন ঋতু হয় সে বিষয়ে জেনে নিন। বর্ষপঞ্জির হিসেবে বছরের বারাে মাসের প্রতি দুই মাসে এক এক ঋতু। 

  • বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ দুই মাস গ্রীষ্মকাল, 
  • আষাঢ়-শ্রাবণ বর্ষাকাল, 
  • ভাদ্র-আশ্বিন শঙ্কাল, 
  • কার্তিক-অগ্রহায়ণ হেমন্তকাল, 
  • পৌষ-মাঘ শীতকাল ,
  • ফাল্গুন-চৈত্র বসন্তকাল,

ঋতুর পালাবদল বা আসা-যাওয়া সবসময় মাসের হিসেব মেনে চলে না। আবার ঋতুর পরিবর্তন রাতারাতি বা দিনে দিনেও হয় না। অলক্ষে বিদায় নেয় বাংলাদেশের একঋতু, আগমন ঘটে নিঃশব্দে নতুন কোনাে ঋতুর। প্রকৃতির এ অদৃশ্য নিয়মে যেন বাধা ঋতুচক্রের এই আসা-যাওয়া।

তাহলে আপনারা নিশ্চয়ই আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে বুঝতে পেরেছেন বাংলাদেশ কোন কোন মাস নিয়ে কোন কোন ঋতু গঠিত হয়।

বর্ষাকাল পর কোন ঋতু আসেঃ শেষ কথা

প্রিয় পাঠকগণ আজকের এই আর্টিকেলে বাংলাদেশে এখন কোন ঋতু চলছে, বাংলাদেশের ছয় ঋতুর নাম, ইংরেজিতে ছয় ঋতুর নাম, বাংলাদেশের ছয় ঋতুর বৈশিষ্ট্য, বাংলাদেশ কোন কোন মাস নিয়ে কোন কোন ঋতু হয়? এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনারা বিশেষ ঋতু সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন এই আর্টিকেল থেকে।

আরো পড়ুনঃ ঘরোয়া পদ্ধতিতে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করার উপায়

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন। কারন আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এ ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন