দাড়ি গজানোর ইসলামিক উপায়

প্রিয় পাঠক আসসালামু য়ালাইকুম, আশা করি সকলেই ভালো আছেন। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আপনাদের দাড়ি গজানোর ইসলামিক উপায় সম্পর্কে জানাবো। যারা দাড়ি গজানোর ইসলামিক উপায় সম্পর্কে জানতে গুগলে সার্চ করে আমাদের এই আর্টিকেলটি ওপেন করেছেন তারা সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকে আমরা দাড়ি গজানোর ইসলামিক উপায় সম্পর্কে আপনাদের সামনে বিশেষ কিছু তথ্য আলোচনা করব।

দাড়ি গজানোর ইসলামিক উপায়

তাই আর দেরি না করে দাড়ি গজানোর ইসলামিক উপায় সম্পর্কে জানতে আমাদের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন। উক্ত বিষয়টি সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সবারে করতে হবে।

সূচিপত্রঃ দাড়ি গজানোর ইসলামিক উপায়

চাপ দাড়ি গজানোর উপায়

দাড়ি হল ছেলেদের সৌন্দর্য। আর সব ছেলেরা চাই তার সৌন্দর্য প্রকাশ করতে। দাড়ি গজানোর ইসলামিক উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই। ইসলামিক শরীয়তে দাড়ির মান মর্যাদা অধিক। অনেক ছেলেরা রয়েছে যারা ইচ্ছা থাকলেও দাড়ি রাখার আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে পারে না। এর জন্য অনেক পুরুষ দাড়ি রাখার জন্য বা চাপ দাড়ি গজানোর জন্য বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করে থাকে এবং বাজারের বিভিন্ন পণ্য ক্রিম তেল ব্যবহার করে থাকে।

আরো পড়ুনঃ পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার ৯টি উপায়

কিন্তু সেগুলো ব্যবহার কর কোন ফল পায় না এবং সেগুলো ব্যবহার ফলে অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। তাই আমরা আপনাদের চাপ দাড়ি গজানোর ইসলামিক উপায় সম্পর্কে জানাবো এই উপায় গুলো আপনার দাড়ি গজানোর জন্য ব্যবহার করলে আপনার খুব সহজেই চাপ দাড়ি গজাবে।

দাড়ি গজানোর ইসলামিক উপায়ঃ

ম্যাসাজ করাঃ সুন্দর ও চাপ যুক্ত দাড়ি গজাতে দিনে দুইবার ১০ মিনিট ধরে আপনার গাল মাসাজ করুন এতে করে গালের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পারবে এবং খুব দ্রুত দাড়ি গজাবে। অনেক সময় দাড়ির ফাঁকে ফাঁকে কোঁকড়া দাঁড়িযুক্ত রুম থাকে সেগুলো ছিঁড়ে ফেলবেন কারণ সে লোমগুলো অন্যান্য দাড়ি গজাতে বাধা সৃষ্টি করে।

পেঁয়াজের রস ব্যবহারঃ পেঁয়াজের রস চুল যেমন ঘন করতে পারে তেমনি দাঁড়িও ঘন করতে পারে। পেঁয়াজের রস ব্যবহারে ঘন চুল কিংবা দাড়ি পাওয়া সম্ভব। কারণ পেঁয়াজের রসে রয়েছে সালফার। নিয়মিত মুখে এবং দাড়ির গোড়ায় পেঁয়াজের রস ব্যবহার করলে তা দাড়ির ঘনত্ব ও বৃদ্ধি বাড়িয়ে দেয়।

স্ক্রাব করুনঃ স্ক্রাব করলে আপনার নতুন দাড়ি দ্রুত গজাবে এবং এটি ত্বকের জন্য উপকারী। তাই সপ্তাহে অন্তত একবার মুখে স্ক্রাব করুন। এতে ত্বকের মৃত কোষ দূর হবে, রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে। ফলে গজাবে নতুন দাড়ি গজাতে সাহায্য করবে।

হালকা গরম পানির ব্যবহারঃ দাড়ি গজানোর জন্য গরম পানি ব্যবহার করা জরুরি।দাড়ির সঠিক বৃদ্ধির জন্য মুখের ত্বক পরিষ্কার রাখতে হবে। সেজন্য হালকা গরম পানি দিয়ে দিনে ২-৩ বার মুখ ধুয়ে নিতে হবে। এতে নতুন দাড়ি গজানো সহজ হবে। ফলে চাপ দাড়ি এবং দাড়ির ঘনত্ব বৃদ্ধি পাবে।

চাপ দাড়ি গজানোর প্রাকৃতিক উপায়

ছেলেরা বিভিন্ন স্টাইলে দাড়ি রাখতে পছন্দ করে কিন্তু অনেকেই ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও দাড়ি রাখতে পারে না। যাদের এ সমস্যা তারা আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ে দাড়ি গজানোর ইসলামিক উপায় এবং চাপ দাড়ি গজানোর প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে জানতে পারবেন। আজকে আমরা আপনাদের দাড়ি গজানোর প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে জানাবো। আপনাদের মাঝে কিছু টিপস আলোচনা করব যা ব্যবহার করলে আপনি অবশ্যই প্রাকৃতিক ভাবে দাড়ি গজাতে পারবেন।

১। দাড়ি গজানোর জন্য আপনি মুখে ক্লিনজার ব্যবহার করতে পারেন দিনে যদি ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করেন তাহলে অবশ্যই দাড়ি গজাতে সাহায্য করবে।

২। প্রাকৃতিকভাবে দাড়ি গজাতে হলে অবশ্যই আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম পাড়তে হবে। ঘুম আপনার ত্বকের ক্ষতি কারক কোষগুলোকে পূর্ণ গঠন করতে সাহায্য করে।

৩। সুষম খাদ্যের ঘাটতি থাকার জন্য আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকমের অপুষ্টিহীনতা দেখা দেয় এবং অপুষ্টিহীনতার কারণে আপনার দাড়ি গজাতে বাধা প্রদান করতে পারে। তাই আপনাকে প্রতিদিন খাদ্য তালিকার ভিটামিন, প্রোটিন, আয়রন, জিঙ্ক এবং বায়োটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া আপনার মুখের চুলকে শক্তিশালী এবং স্বাস্থ্যকর রাখতে সাহায্য করতে পারে। এছাড়াও ভিটামিন এ, ভিটামিন ই ,ভিটামিন বি জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করতে হবে।

৪। আমলকীর তেল দ্রুত দাড়ি গজাতে সাহায্য করে। ১৫ থেকে ২০ মিনিট আমলকীর তেল দিয়ে মুখে মালিশ করুন। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।

৫। আপনি যদি মানসিক চাপে ভোগে থাকেন তাহলে আপনার শরীরে এটি নানা ক্ষতির কারণ হতে পারে এবং দাড়ি গজাতে ও বাধা প্রদান করে। তাই মানসিক চাপ কমিয়ে ফেলুন কারণ মানসিক চাপ কম থাকলে দাড়ি দ্রুত গজাতে সাহায্য করে। সব সময় আনন্দে থাকুন, মনকে প্রফুল্ল রাখুন বা যোগব্যায়াম করে মানসিক চাপ কমানোর চেষ্টা করুন।

৬। মুখের ম্যাসাজ বা মালিশ রক্তের চলাচলকে বাড়ায় এবং এটি চুল গজাতে সাহায্য করে। তাই প্রায়ই মুখে ম্যাসাজ করুন। এ ছাড়া ছয় মাস পরপর দাড়ি ট্রিমিং করুন।

৭। প্রতিদিন ২ দশমিক ৫ মিলিগ্রাম বায়োটিন সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করুন করলে দাড়ি গজাতে সাহায্য করে। ওষুধ গ্রহণের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরী।

৮। মুখ পরিষ্কার রাখুন, আপনার মুখ পরিষ্কার রাখা অতিরিক্ত ময়লা এবং তেল অপসারণ করতে সাহায্য করে, যা ছিদ্র আটকাতে পারে এবং চুলের বৃদ্ধিকে বাধা দিতে পারে।

দাড়ি গজানোর উপায় ডাক্তারি পরামর্শ

বর্তমান সময়ের মেয়েরা চকচকে গাল নয়, গাল ভরা দাড়িওয়ালা ছেলেদের দিকে বেশি আকর্ষিত হয়। তাই অনেক ছেলেরাই মেয়েদের আকর্ষিত করার জন্য বিভিন্ন উপায়ে দাড়ি রাখতে চাই। দাড়ি গজানোর ইসলামিক উপায় সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের আমরা দাড়ি গজানোর উপায় ডাক্তারি পরামর্শ সম্পর্কে আলোচনা করব।

১। ভিটামিন বি কমপ্লেক্স দাড়ি দ্রুত বাড়তে এবং নতুন দাড়ি গজাতে সাহায্য করে। তাই চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স খেতে পারেন। ইউক্যালিপটাস সমৃদ্ধ ময়েশ্চারাইজার বা ক্রিম ব্যবহার করলে দাড়ি দ্রুত গজাবে।

আরো পড়ুনঃ রাগ কমানোর ৫টি উপায় - রাগ কমানোর দোয়া

২। দাড়ি গজাতে চাইলে ইউক্যালিপটাস সমৃদ্ধ মশ্চারাইজার বা ক্রিম ব্যবহার করুন। এতে দ্রুত গজাবে এবং ঘনত্ব বাড়বে।

৩। প্রতিদিন ২ দশমিক ৫ মিলিগ্রাম বায়োটিন সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করুন করলে দাড়ি গজাতে সাহায্য করে। ওষুধ গ্রহণের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরী।

৪। ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী আপনি কিছু ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে পারেন, যেমনঃ ভিটামিন ই,ভিটামিন বি, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার। কারণ এসব ভিটামিন ও মিনারেল জাতীয় খাবার গুলো দাড়ি দ্রুত গড়াতে সাহায্য করে।

দাড়ি গজানোর বয়স

পুরুষ হরমোন টেস্টস্টেরনের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। একজন পুরুষ প্রাপ্ত বয়স্ক না হলে কখনোই তার গোঁফ বা দাড়ি বের হয় না। অনেকেরই ১২ থেকে ১৫ বছর বয়সে ছেলেদের শরীরের অনেক পরিবর্তন আসে এবং এই সময় অনেকেরই গোঁফ দাড়ি গজিয়ে থাকে আবার অনেকেরই হরমোন গত সমস্যার কারণে ১৭ বছর পরেও দাড়ি বের হয়ে থাকে।

ছেলেদের শরীরে এন্ড্রোজেন নামক হরমোন আছে আর এই হরমোনের কাজ হচ্ছে মুখে দাড়ি বুকে লোম গজানো এবং কণ্ঠস্বর ভারি করে তোলা।পুরুষদের বয়োঃসন্ধিকালে মুখমন্ডলের লোমকূপে ডিহাইড্রোটেস্টোস্টেরনের উদ্দীপনার কারণে দাড়ি গজায়। অনেকে দাড়ি গজানোর জন্য ডাক্তারি পরামর্শ নিয়ে থাকে এবং ডাক্তারি উপায়ে দাড়ি গজানোর পরামর্শ সম্পর্কে জানতে চাই।

দাড়ি গজানোর ইসলামিক উপায় সম্পর্কে অনেকে বিভিন্ন তথ্য গুগলে সার্চ করে থাকেন। আসলে দাড়ি গজানো টা অনেকটাই আবার বংশগত হরমোনের কারণে বা জিনগত কারণে নির্ভর করে থাকে। যাদের এসব সমস্যার কারণে দাড়ি গজাতে বাধা সৃষ্টি হয়ে থাকে তারা হরমোন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।

দাড়ি গজানোর দোয়া

দাড়ি গজানোর ইসলামিক উপায়ে আজকের এই আর্টিকেলটি যারা পড়ছেন তারা ইতিমধ্যে দাড়ি গজানোর প্রাকৃতিক উপায় বা দাড়ি গজানোর সহজ উপায় সম্পর্কে এবং দাড়ি গজানোর বয়স সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরেছেন।

অনেকে দাড়ি গজানোর দোয়া সম্পর্কে জানতে চান, আসলে দাড়ি গজানোর কোন দোয়া নেই আমরা উপরে যে সব তথ্য বা উপায়গুলো দাড়ি গজানোর জন্য আপনাদের জানিয়েছি সে উপায় গুলো অবলম্বন করে আপনি প্রাকৃতিক উপায়ে অথবা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী দাড়ি গজাতে পারবেন।

দাড়ি না গজানোর কারণ

বয়সন্ধি পার হয়ে গেছে এবং যৌবনে পা রেখেছেন কিন্তু এখনো আপনার দাড়ি বের হয়নি বা গালে অল্প অল্প দাঁড়ি, সবাই আপনাকে খোকা বাবু বলে খেপাই। এ কারণে মন খারাপ করে বসে থাকবেন কখনোই নয়, আপনার যদি গালে দাড়ি না গজায় তাহলে অবশ্যই তার কোন কারণ রয়েছে এবং সে কারণ আমরা আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের সামনে আলোচনা করব। এই কারণগুলো সম্পর্কে জেনে আপনি আপনার দাড়ি দ্রুত গজাতে পারবেন। এবং দাড়ি না গজানোর কারণ সম্পর্কে চিন্তা মুক্ত হবেন।

ছেলেদের শরীরে এন্ড্রোজেন নামক একটি হরমোন রয়েছে এবং এর কাজ হল শরীরের লোম খুব গজানো এবং বুকের গজানো ও কণ্ঠস্বরে পরিবর্তন করে। যা বয়সন্ধিকালে এসব পরিবর্তনগুলো এন্ড্রোজেন হরমোনের যৌন পরিবর্তিত হয়। ছেলেদের শরীরে যখন এই অ্যান্ড্রয়েড হরমোন ক্ষরণ হয় না তখন দাড়ি-বা লোম কুপ গজাতে বাধা প্রদান করে।

তবে এটি শারীরিক সমস্যা হতে পারে অথবা বয়সের কারণও হতে পারে কারন অনেক সময় অনেক পুরুষের দেরিতে দাড়ি-বা লোমকুপ গজিয়ে থাকে। আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় বয়স পার হওয়ার পরও দাড়ি গজায় না তবে এটি হরমোনের সমস্যা হতে পারে বা বংশগত জিনের কারণে এমনটা হয়ে থাকে তবে আপনার সাথে যদি এমনটা ভোটে থাকে তাহলে অবশ্যই একজন হরমোন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।

দাড়ি গজানোর উপায় ঔষধ

যে সব পুরুষের মুখে দাড়ি গজায় না তারা বিভিন্ন দাড়ি গজানোর উপায় ওষুধ সম্পর্কে জানতে চাই। কিন্তু এই সব ওষুধ ব্যবহার করলে কি আদৌও আপনার দাড়ি গজাবে। এ নিয়ে অনেকের দ্বিধাদ্বন্দ্ব রয়েছে কারণ আজ পর্যন্ত কোথাও শোনা যায়নি যে দাড়ি গজানোর কোন ঔষধ আছে বা সে ওষুধে দাড়ি গজানোর কাজ হয়েছে। আসলে দাড়ি গজানো টা অনেকটা নির্ভর করে ছেলেদের হরমোনের উপরে।

যেসব পুরুষের হরমোন অধিক সেসব পুরুষের অধিক পরিমাণে চাপ দাড়ি বের হয়ে থাকে, আর যে সব পুরুষের হরমোনের পরিমাণ কম তাদের মুখে হালকা হালকা দাড়ি বের হয়ে থাকে। আবার কোন কোন পুরুষের দেখা যায় একটা লোম কুপ ও বের হয়  না। বর্তমান সময়ে বিভিন্ন যোগাযোগের মাধ্যমে বিশেষ করে অনলাইনের মাধ্যমে এডভেটাইস করে অনেক দাড়ি গজানোর ওষুধ বিক্রি করে থাকে।

কিন্তু এই ওষুধ গুলোতে টেস্টোস্টেরন হরমোন খাওয়ানোর জন্য এসব ওষুধ তৈরি করা হয়। আর এই ওষুধগুলো ব্যবহারের ফলে হরমোন ক্ষয় হওয়ার কারণে দাড়ি বের হয়ে থাকে। তবে আমার মতে এইসব ওষুধ ব্যবহার না করে আপনি একজন ভালো হরমোন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের চিকিৎসা নিতে পারেন।

দাড়ি গজানোর ইসলামিক উপায়ঃ শেষ কথা

প্রিয় পাঠকগণ আজকের এই আর্টিকেলে দাড়ি গজানোর ইসলামিক উপায়, চাপ দাড়ি গজানোর উপায়, চাপ দাড়ি গজানোর প্রাকৃতিক উপায়, দাড়ি গজানোর উপায় ডাক্তারি পরামর্শ, দাড়ি গজানোর বয়স, দাড়ি গজানোর দোয়া, দাড়ি না গজানোর কারণ, দাড়ি গজানোর উপায় ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনারা উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

আরো পড়ুনঃ ইসলামে নারীর পোশাক - মেয়েদের পোশাক পরার বিধান

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন। এই ধরনের তথ্যমূলক আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন