বর্ষাকালে চুল পড়ার কারণ - বর্ষাকালে চুল পড়া কমানোর ১১টি উপায়

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বর্ষাকালে চুল পড়ার কারণ ও বর্ষাকালে চুল পড়া কমানোর ১১টি উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব। বারো মাসে প্রায় অনেকেরই চুল পড়ে থাকে। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় বর্ষাকালে চুল পড়ার পরিমাণটা একটু বেশি। অনেকে আছেন যারা বর্ষাকালে চুল পড়ার কারণ সম্পর্কে সম্পর্কে জানতে চান। তারা মনোযোগ সহকারে আমাদের এই আর্টিকেলে বর্ষাকালে চুল পড়ার কারণ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন।

বর্ষাকালে চুল পড়ার কারণ

তাহলে চলুন বর্ষাকালে চুল পড়ার কারণ এবং বর্ষাকালে চুল পড়া কমানোর ১১টি উপায় সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।

সূচিপত্রঃ বর্ষাকালে চুল পড়ার কারণ - বর্ষাকালে চুল পড়া কমানোর ১১টি উপায়

বর্ষাকালে চুল পড়ার কারণ

আমাদের বারোমাস চুল পড়ে কিন্তু বর্ষাকালে চুল পড়ার পরিমাণটা একটু বেশি বেড়ে যায়। তাই বর্ষাকালে চুল পড়ার কারণ সম্পর্কে আপনাদের আমরা জানাবো। বর্ষাকালে চুল পড়ার কারণ অনেকের রয়েছে। এ বিষয়ে হয়তো অনেকেই সঠিক ভাবে জানে না বর্ষাকালে চুল পড়ার কারণ হলো বৃষ্টির পানি। বর্ষাকালে যখন বৃষ্টির পানি আমাদের চুলের ওপর পড়ে তখন আমাদের চুল বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয় কারণ বৃষ্টির পানি সচ্ছ হলেও তাতে রয়েছে বিভিন্ন রকম অপরিষ্কার ধুলাবালি, ময়লা এবং অনেক ধরনের অ্যাসিড।

আরো পড়ুনঃ বর্ষাকালে কোন ফসল ভালো জন্মে

এছাড়াও বর্ষাকালে ভ্যাপসা গরম সাথে স্যাঁতসেতে আবহাওয়া চুলের অনেক ক্ষতি করে থাকে। এ সময় শরীর বা মাথায় ঘামের কারণে চুলে দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়। চুল ভালোভাবে না শুকানোর কারণে আমাদের মাথার ত্বকের বিভিন্ন ছত্রাকের বাসা বাঁধে এবং ইনফেকশন হয়ে থাকে। আর এই সমস্যার কারণে আমাদের চুলের আগা ফাটা খুশকি হওয়া চুল পড়া চুল রুক্ষ হয়ে যাওয়া সহ বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় বর্ষাকালে।

বর্ষাকালে আপনার চুল পড়া দ্বিগুণ হয়ে যায়। অন্য মাসগুলোতে যদি আপনার দিনে ৫০টি চুল পড়ে তো বর্ষাকালে আপনার চুল ১০০ টি পড়বে। বর্ষাকালে বিভিন্ন কারণে আমাদের চুল পড়ে তার মধ্যে একটি কারণ হলো এলার্জি।

আপনার শরীরে যদি এলার্জি থাকে তাহলে আপনার মাথায় উকুনের উপদ্রব বাড়বে এবং আপনার চুলকে রুক্ষ-খুশখো করে তুলবে এতে করে আপনার চুলের সতেজতা ও উজ্জ্বলতা হারিয়ে যাবে। যাদের মাথার ত্বক তৈলাক্ত তাদের সমস্যা একটু বেশি হয়ে থাকে। মাথার ত্বক তৈলাক্ত থাকার কারণে চুলের গোড়া নরম থাকে এবং শুকাতে দেরি হয় যার ফলে চুল পড়া বেড়ে যায়।

বর্ষাকালে চুল পড়া কমানোর ১১টি উপায়

বর্ষাকালে প্রধান সমস্যা হল চুল উঠা এ সময় গাদার গাদা চুল আমাদের মাথা থেকে ঝরে যায়। বিভিন্ন কারণে আমাদের বর্ষাকালে চুল উঠে থাকে যেমন ইনফেকশন  বেশি আদ্রতা, চুলের গোড়া নরম ইত্যাদি। এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে বর্ষাকালে চুল পড়া কমানোর ১১টি উপায় সম্পর্কে আপনাদের সামনে আমরা আলোচনা করব।

বর্ষাকালে চুল পড়ার কারণ অতিরিক্ত বেশি তাই আমাদের এ সময় চুলের বিশেষ ভাবে যত্ন নেওয়া জরুরী। আপনাদের মাঝে আমরা বর্ষাকালে চুল পড়া কমানোর ১১টি উপায় নিয়ে এসেছি। এই ১১ টি উপায় যদি আপনি সঠিক ভাবে আপনার চুলের জন্য ব্যবহার করতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনি বর্ষাকালে চুল পড়া থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

১। মাথায় বৃষ্টির পানি পড়লে ধুয়ে ফেলাঃ বর্ষাকাল মানেই বৃষ্টির সময়। এ সময় সারাদিন অবিরাম বৃষ্টির ধারা ঝরতে থাকে এবং অনেকেই বৃষ্টির পানি দিয়ে গোসল করে থাকে বা বৃষ্টিতে ভিজে থাকে। বৃষ্টির পানি দেখতে স্বচ্ছ হলেও এতে রয়েছে বিভিন্ন রকম ধুলাবালি এবং এসিড যা আমাদের চুলের নানা সমস্যার সৃষ্টি করে থাকে। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অবশ্যই আপনার মাথায় বৃষ্টি পানি পড়লে বৃষ্টি পানি ধুয়ে ফেলতে হবে।

২। চুল ও চুলের গোড়া ভালোভাবে শুকানোঃ বর্ষার ব্যবসা গরমে আমাদের শরীর অতিরিক্ত ঘামে এবং মাথাও ঘেমে থাকে এ সময় আমাদের মাথার চুল বা ত্বক ভিজে নরম হয়ে থাকে এবং এ থেকে ইনফেকশন বা খুকশির মত এবং চুল পড়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়। এ সমস্যা থেকে বাঁচতে অবশ্যই আপনার চুলের গোড়া ও চুল ভালোভাবে শুকাতে হবে। 

৩। নিয়মিত শ্যাম্পু করাঃ চুলের সঠিক পরিচর্যার জন্য অবশ্যই সপ্তাহে তিনবার শ্যাম্পু করা জরুরী। এবং খুশকি দূর করার শ্যাম্পু ব্যবহার করলে আপনার চুল রুক্ষ হয়ে যেতে পারে এজন্য ঘরোয়া উপায়ে আপনি শ্যামপুর সঙ্গে পেঁয়াজ ব্যবহার করতে পারেন, এতে করে আপনার চুল ঝলমলে এবং উজ্জ্বলতা হবে এবং সপ্তাহে একদিন অন্তত টক দই মাথায় ব্যবহার করুন।

৪। গরম তেল ম্যাসাজঃ শ্যাম্পু করার আগে নিয়ম করে নারকেল তেল গরম করে হালকা ভাবে ম্যাসাজ করুন। সারা রাত রেখে পরের দিন সকালবেলা শ্যাম্পু করে নিন।

৫। ভালোভাবে চুল শুকানোঃ ভেজা চুলে আমাদের চুলের বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেয়। যেমনঃ মাথায় দুর্গন্ধ হয়, ভেজা চুলে পানি ও ঘাম জমে খুশকি, উকুনের মতো সমস্যা দেখা যায় এবং চুলের ত্বকে ছত্রাকের সংক্রমণ হয়। যা চুলের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।

৬। অ্যালোভেরাঃ চুলের যত্নে   অ্যালোভেরা একটি বিশেষ উপকারী একটি উপাদান। অ্যালোভেরার রস সপ্তাহে ২ -৩ বার লাগাতে পারেন। এতে করে চুলের স্বাস্থ্য উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।

৭। কলপ ব্যবহার থেকে দূরে থাকুনঃ এ সময় কলপ ব্যবহার করলে বা কসমেটিক প্রোডাক্ট গুলো ব্যবহার করলে আমাদের চুল ওঠার সমস্যা আরো দ্বিগুণ পরিমাণে বেড়ে যায় তাই আপনি যত সম্ভব কসমেটিক বা বাহিরের পণ্যগুলো ব্যবহার করা থেকে দূরে থাকবেন।

৮। কন্ডিশনারঃ শ্যাম্পু করার পর চুলে অবশ্যই কন্ডিশনার লাগাতে হবে। এতে চুলের রুক্ষ ভাব দূর হয়। কন্ডিশনার  চুলের গোড়ায় নয় শুধু লম্বা চুলে দিতে হবে।

৯। পাতিলেবুর রসঃ বর্ষাকালে মাথার ত্বক খুব তেলতেলে হয়ে যায়। যার কারনে খুশকির মতো সমস্যা বেড়ে যায়। এর জন্য পাতিলেবুর রস মাখলে সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

আরো পড়ুনঃ বর্ষাকালের পর কোন ঋতু আসে

১০। মেথির ব্যবহারঃ মেথি চুলের জন্য বিশেষ উপকারী একটি উপাদান বিভিন্ন সময়ের মতো বর্ষাকালেও আপনি মেথির ব্যবহার করতে পারবেন।চুলের জন্যে মেথি খুব উপকারী। সারা রাত একটি পাত্রে মেথি ভিজিয়ে নিয়ে সকালে জল ছেকে নিন। তার পর শ্যাম্পু ব্যবহার করার পর সব শেষে মেথি ভেজানো পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে নিন। এতে চুল পড়া বন্ধ হবে এবং খুসকি দূর হবে‌ও চুলের উজ্জ্বলতা বাড়বে।

১১। ড্রায়ারের ব্যবহারঃ ড্রায়ারের ব্যবহারের ফলে আমাদের চুল উঠে যায়। তাই হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার না করাই ভালো। বর্ষাকালে চুল ওঠার কারণ সম্পর্কে জানতে আপনাদের সামনে আমরা বর্ষাকালে চুল পড়া কমানোর ১১টি উপায় সম্পর্কে উপরে ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি। আশা করি আপনারা এ নিয়ম গুলো সঠিকভাবে পালন করে বর্ষাকালে চুল ওঠার পরিমাণ দ্বিগুণ পরিমান কমাতে পারবেন।

বর্ষাকালে মাথার ত্বকের  নিব কিভাবে

বর্ষাকাল হল  স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ার সময়। এ সময়  ভ্যাপসা গরমের আমাদের মাথার বিভিন্ন সমস্যা তৈরি করে থাকে। বর্ষা গরমের স্বস্তি দূর করে একটু শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসে ঠিকই কিন্তু এ ভ্যাপসা গরমের জন্য এবং স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ার কারণে আমাদের মাথার ত্বকের নানা সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।অতিরিক্ত আদ্রর্তা চুলের ক্ষতি করে। এ সময় চুলে খুশকির দেখা দেয়। চুলের গোড়া দুর্বল হয়ে ওঠে। বর্ষাকাল চুল পড়ার কারণ হতে পারে।

বর্ষাকালে বাতাসে আর্দ্রতার কারণে মাথার ত্বকে ময়লা, ঘাম বা দূষিত পদার্থ লেগে থাকার কারণে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। এ জন্য এ সময় মাথার ত্বক পরিষ্কার রাখুন। আপনার চুল ধোয়ার পরে বা গোসলের পরে, ভালোভাবে শুকিয়ে নিন। কারণ ভেজা চুলে ছত্রাক বেশি সংক্রমণ সৃষ্টি করে।

চুল পরিষ্কার করে রাখার জন্য একটি মৃদু, পিএইচ-ভারসাম্যযুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করা জরুরী। যা আপনার চুলের ধরণ এবং মাথার ত্বকের জন্য উপযুক্ত। এগুলো চুলের প্রাকৃতিক তেলের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করবে। বর্ষাকালে চুল আলগা করে বেঁধে রাখা উচিত।

বৃষ্টির সময় ভেজা চুল নিয়ে বাইরে যাওয়া থেকে দূরে থাকুন। কারণ এটি চুল ভাঙ্গার কারণ হতে পারে। চুলে কখনোই গরম পানি ব্যবহার করবেন না।এতে  করে চুল শুষ্ক হয়ে ওঠে। অন্যদের সাথে, চিরুনি বা চুলের অন্যান্য আনুষাঙ্গিকগুলো ভাগ করে নেওয়া কখনো উচিত নয়। এতে করে মাথার ত্বকের সংক্রমণ আরো বৃদ্ধি পেতে পারে।

যাদের মাথার ত্বক শুষ্ক তারা সপ্তাহে দুই থেকে তিন বার নারকেল তেল লাগান এবং হাইড্রেটিং শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। এবং পাশাপাশি বেশি পানি পান করুন এবং যাদের মাথার ত্বক তৈলাক্ত তারা অতিরিক্ত তেল থেকে মুক্তি পেতে মাথা সব সময় পরিষ্কার রাখুন।

তৈলাক্ত মাথার ত্বক থাকলে আপেল সিডার ভিনেগার ব্যবহার করতে পারেন। মৃত ত্বকের কোষগুলো অপসারণ করতে এবং ছিদ্রগুলো বন্ধ করতে সপ্তাহে একবার মৃদু এক্সফোলিয়েটিং স্ক্যাল্প স্ক্রাব ব্যবহার করুন। ভারী কন্ডিশনার বা স্টাইলিং পণ্য ব্যবহার করা এড়িয়ে চলুন। উপরের উল্লেখিত এ পদ্ধতি গুলো ব্যবহার করলে আপনার মাথার ত্বক পরিষ্কার এবং সংক্রমণ মুক্ত থাকবে।

বর্ষাকালে চুলের যত্নে নারিকেল তেল 

বর্ষাকালে চুল পড়ার কারণ সম্পর্কে ইতিমধ্যে আপনাদের জানিয়েছি। বর্ষাকালে এমন একটি সময় এ সময় আমাদের চুলের বিশেষভাবে যত্ন নিতে হয়। এ সময় আমাদের মাথার চুল  অনেক পরিমাণে ঝরে  বিভিন্ন সমস্যা এবং ইনফেকশনের সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে এ সময় বিশেষভাবে আমাদের চুলের যত নেওয়া দরকার। আমরা বর্ষাকালে চুলের যত্নে একটি টিপস নিয়ে এসেছি ব্যবহারের ফলে আপনারা বর্ষাকালে চুলে ব্যবহার করলে ভালো ফল পাবেন।

বর্ষাকালে বাতাসের আদ্রতার জন্য এবং আদ্রতার জন্য আমাদের চুলের উজ্জ্বলতা কমে যাওয়া বা চুল পড়ার সমস্যা অনেকটাই দেখা দেয়। এ সময় খুব ঘন ঘন আমাদের চুলে খুশকি এবং চিটচিটে ভাব দেখা দেয়। বর্ষাকালে বিশেষ করে আমাদের চুলের যত্ন নেওয়া জরুরী।

এ সময় নানা উপায় আমাদের চুলের যত্ন নিতে হবে। আর এই জন্য বর্ষাকালে নারকেল তেল খুবই উপযোগী একটি উপাদান।গোসলের দশ মিনিট আগে ভালোভাবে নারকেল তেল দিয়ে ম্যাসাজ করুন এতে করে চুলের সজীবতা ফিরিয়ে আনবে।

তবে তেল মাথায় দিয়ে অনেকক্ষণ থাকতে হবে না। শ্যাম্পু দেওয়ার আগে নারকেল তেল দিয়ে চুলে ভালোভাবে মাসাজ করে নিতে হবে। এটি মাথায় কন্ডিশনারের কাজ করে। শুধু চুল নয়, মাথার ত্বক ও যত্নে থাকবে।

শ্যাম্পুর পরে কন্ডিশনার দেওয়ার পর আপনাকে ভালোভাবে মাথাটি ধুয়ে ফেলতে হবে কারণ, কন্ডিশনার যদি ভাল ভাবে না ধোয়া হয়, তবে চুল চটচটে হয়ে যেতে পারে। না হলে এই তেল চটচটে ভাবটি আপনার মাথায় রয়ে যাবে। তাই পরবর্তীতে আপনি যখন নারিকেল তেলটি দিবেন তার আগেই এ কাজটি সেরে ফেলুন।

বর্ষাকালে চুলে নিয়মিত নারকেল তেল ব্যবহার করলে শুষ্ক ভাব অনেকটাই কমে যায়। এতে চুল পড়ার সমস্যা টিও সমাধান হয়। আপনি যদি ভালোভাবে মাথায় তেল ম্যাসাজ করতে পারেন তাহলে খুশকির সমস্যাও কমতে থাকবে। এবং নারকেল তেল দিয়ে মাথা মাসাজ করার পরে হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করুন। এতে সবচেয়ে ভাল ফল মেলে।

বর্ষাকালে চুল পড়ার কারণ - বর্ষাকালে চুল পড়া কমানোর ১১টি উপায়ঃ শেষ কথা

প্রিয় পাঠকগণ আজকের এই আর্টিকেলে বর্ষাকালে চুল পড়ার কারণ, বর্ষাকালে চুল পড়া কমানোর ১১টি উপায়, বর্ষাকালে মাথার ত্বকের যত্ন নিব কিভাবে?বর্ষাকালে চুলের যত্নে নারিকেল তেল সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনারা উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। অনেকেই এই সমস্যায় ভুগে থাকেন সাধারণত তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আরো পড়ুনঃ সফর মাসের কত তারিখে আজ ২০২৩

প্রিয় বন্ধুরা আশা করি আপনারা উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। যেহেতু বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ অবশ্যই আমাদেরকে জেনে রাখা উচিত। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত ওয়েবসাইট ফলো করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন