অজু ছাড়া কোরআন তেলাওয়াত করা যাবে কিনা

আপনার জন্য আজকের এই আর্টিকেল অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি তথ্য নিয়ে হাজির হয়েছি। যা হল অজু ছাড়া কোরআন তেলাওয়াত করা যাবে কিনা এ বিষয়ে অনেকেই জানতে চান। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা অজু ছাড়া কোরআন তেলাওয়াত করা যাবে কিনা? সে বিষয়ে আপনাদের সামনে আলোচনা করব।

অজু ছাড়া কোরআন তেলাওয়াত করা যাবে কিনা

আপনারা যারা অজু ছাড়া কোরআন তেলাওয়াত করা যাবে কিনা সে বিষয়ে জানতে চান তারা আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকুন। তাহলে আসুন অজু ছাড়া কোরআন তেলায়াত করা যাবে কিনা সে বিষয়ে সঠিকভাবে জেনে নিন।

সূচিপত্রঃ অজু ছাড়া কোরআন তেলাওয়াত করা যাবে কিনা

কুরআনের গুরুত্ব

পবিত্র কুরআন শরীফ আল্লাহ তায়ালার পবিত্র এক মহান মর্যাদা সম্পন্ন আসমানি আল কিতাব জালাওহে মাহফুজে সংরক্ষিত রয়েছে।কোরআনের অনেক গুরুত্ব ও ফজিলত রয়েছে যা আমরা আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে সঠিকভাবে জানতে পারব আজকের এই আর্টিকেলে আমরা অজু ছাড়া কোরআন তেলোয়াত করা যাবে কিনা এ বিষয়ে আপনাদের সামনে তুলে ধরবো। তাহলে চলুন কোরআনের গুরুত্ব কতটুকু সে বিষয়ে আগে সঠিকভাবে জেনে নিন।

আরো পড়ুনঃ রমজানের ফজিলত ও গুরুত্ব

মহাগ্রন্থ আল-কুরআনের গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে আল্লাহ তাআলা বলেন-

لَوْ أَنزَلْنَا هَذَا الْقُرْآنَ عَلَى جَبَلٍ لَّرَأَيْتَهُ خَاشِعًا مُّتَصَدِّعًا مِّنْ خَشْيَةِ اللَّهِ وَتِلْكَ الْأَمْثَالُ نَضْرِبُهَا لِلنَّاسِ لَعَلَّهُمْ يَتَفَكَّرُونَ

যদি আমি এ কুরআন পাহাড়ের উপর অবতীর্ণ করতাম, তবে তুমি দেখতে যে, পাহাড় বিনীত হয়ে আল্লাহ তাআলার ভয়ে বিদীর্ণ হয়ে গেছে। আমি এসব দৃষ্টান্ত মানুষের জন্যে বর্ণনা করি, যাতে তারা চিন্তা-ভাবনা করে।' (সুরা হাশর : আয়াত ২১)

সব সময় আল্লাহকে স্মরণ করা, কুরআন অধ্যয়ন করা এবং নামাজ প্রতিষ্ঠা করা- এ সব ইবাদতের উদ্দেশ্যও একই। যাতে মহান আল্লাহ তাআলা সান্নিধ্য পাওয়া যায়।আল্লাহ তাআলার আদেশ পালন করা আমাদের প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর জন্য ফরজ।

কুরআন অধ্যয়নের ও তেলাওয়াতের সময় এর আদব ও গুরুত্ব রক্ষায়ও কুরআনের বাণী মেনে চলা আবশ্যক। যেখানে কুরআনের আলোচনা হয় কিংবা কুরআন তেলাওয়াত হয় সেখানে ভদ্রভাবে অবস্থান করা এবং আলোচনা শোনা জরুরি। আর তাতে বান্দার ওপর রহমত নাজিল হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন-

وَإِذَا قُرِئَ الْقُرْآنُ فَاسْتَمِعُواْ لَهُ وَأَنصِتُواْ لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ

'আর যখন কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তাতে কান লাগিয়ে রাখ এবং নিশ্চু থাক যাতে তোমাদের উপর রহমত নাজিল হয়।' (সুরা আরাফ : আয়াত ২০৪)

নিশ্চয় এটা সম্মানিত কোরআন, আছে এক গোপন কিতাবে, যারা পাক-পবিত্র, তারা ব্যতীত অন্য কেউ একে স্পর্শ করবে না। এটা বিশ্ব-পালনক র্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ। তবুও কি তোমরা এই বাণীর প্রতি শৈথিল্য পদর্শন করবে? এবং একে মিথ্যা বলাকেই তোমরা তোমাদের ভূমিকায় পরিণত করবে? (সুরা ওয়াক্বিয়া ৫৬: আয়াত ৭৭-৮২)

আর উপরোক্ত আয়াতগুলোতে নামাজ প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি আমাদের কুরআন পড়ার আদেশও করা হয়েছে। কুরআন বুঝে পড়া বা অধ্যয়ন করা আমাদের জন্য এক অফুরন্ত নেয়ামত। কোরআন পাঠের মাধ্যমে মনে এক প্রশান্তি অনুভূত হয়।

কারণ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তায়ালার পবিত্র বাণী যা পাঠ করলে আল্লাহ তায়ালা সন্তুষ্টি লাভ করা যায় তাই আমাদের সকলেরই উচিত গুরুত্ব সহকারে কুরআন তেলাওয়াত করা এবং কুরআনের বিধি নিষেধ গুলো মেনে চলা। তাই আপনাকে নিয়মিত প্রতিদিন কুরআন অধ্যায়ন করতে হবে।

অপবিত্র অবস্থায় কুরআন স্পর্শ করা যাবে কিনা

পবিত্র কোরআন মহান আল্লাহর সর্বোচ্চ পবিত্র ও মর্যাদাসম্পন্ন কালাম। তাই এই পবিত্রতা ও মর্যাদা অক্ষুণ্ণ রাখার জন্য কোরআন স্পর্শ ও পাঠ করার জন্য দৈহিক পবিত্রতার জন্য জোর করা হয়েছে। অনেক আলেম এ বিষয়ে ঐকমত্য পোষণ করেছেন, কোরআন শরিফ সরাসরি স্পর্শ করতে পবিত্রতা অর্জন জরুরি।

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা অজু ছাড়া কোরআন তেলাওয়াত করা যাবে কিনা সে বিষয়ে আপনাদের জানাতে চলেছি তার আগে চলুন অপবিত্র অবস্থায় কুরআন স্পর্শ করা যাবে কিনা সে বিষয়ে আগে জেনে নিই।

লওহে মাহফুজে কোরআন শরীফ নাযিলকৃত হয়েছে একটি পবিত্র শবে কদরের রাতে। এড়াতে কুরআনের নাজিল হওয়ার পর রমজান মাসের মর্যাদা আল্লাহ তায়ালা দ্বিগুণ বাড়িয়ে দিয়েছেন। আমাদের সকলেরই উচিত পবিত্র কুরআন মাজীদকে পবিত্র অবস্থায় স্পর্শ করা এবং তেলাওয়াত করা।

হজরত আবদুল্লাহ বিন ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রসুল (স.) ইরশাদ করেছেন, ‘পবিত্র ব্যক্তি ছাড়া কেউ কোরআন স্পর্শ করবে না।’ (মাজমাউল ফাওয়ায়েদ, হাদিস নম্বর ১৫১২)। অজু ছাড়া কোরআন স্পর্শ করা যাবে না—এ কথা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআলা সুরা ওয়াকিয়ার ৭৯ নম্বর আয়াতে স্পষ্ট বলে দিয়েছেন।

এজন্য অজু ছাড়া মুখস্থ কোরআন তেলাওয়াতের অনুমতি থাকলেও কোরআনের এর আয়াত অংশ স্পর্শ করা যাবে না। কিন্তু আপনি ওজু ছাড়া কোরআনের তাফসীর গুলো পাঠ করতে পারবেন। তবে অজু করে নেওয়া উত্তম। কিন্তু আপনি যদি মনে করেন অপবিত্র অবস্থায় কুরআন শরীফ স্পষ্ট করব তাহলে সেটা কখনোই উচিত নয়।

কারন এটা গুনহার কাজ আল্লাহতালা পবিত্রাকে পছন্দ করেন। আমাদের সকলেরই উচিত পবিত্র অবস্থায় কুরআন শরীফ স্পর্শ করা। কারো শরীর অপবিত্র থাকলে ফরজ গোসলের প্রয়োজন হলে তিনি ফরজ গোসল ছাড়া কোরআন বা কোরআনের আয়াত অংশ স্পর্শ করতে পারবেন না।

অনেক মা বোন রয়েছেন যারা হায়েজ অবস্থায় কুরআন শরীফ স্পর্শ করা নিয়ে জানতে চান, তাহলে তাদের উত্তর হল হায়েজ বা  পিওড অবস্থায় আপনি কোরআন শরীফ স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকবেন। আল্লাহ আমাদের এসব কিছু বোঝার তৌফিক দান করুন। (আমিন )।

অজু ছাড়া কোরআন তেলাওয়াত করা যাবে কিনা

পবিত্র কুরআন শরীফ আল্লাহ তায়ালার একটি পবিত্র বানী যা সারা বিশ্বের মুসলমানের জন্য একটি নির্দিষ্ট পথ নিদর্শক।আপনারা যারা আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ছেন তারা নিশ্চয়ই অজু ছাড়া কুরআন তেলোয়াত করা যাবে কিনা সে বিষয়ে অনেকেরই প্রশ্ন রয়েছে। তাই আপনাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে আমরা অজু ছাড়া কোরআন তেলাওয়াত করা যাবে কিনা সে বিষয়ে জানাতে চলেছি।

আরো পড়ুনঃ রোজা অবস্থায় চুল দাড়ি কাটা যাবে কিনা

পবিত্র কুরআন মাজীদ আসমানি কিতাব। যা সারা বিশ্বে মানুষের ওপরে পথ নির্দেশক হিসেবে নাযিলকৃত হয়েছে।কুরআন তেলাওয়াতের আগে অজু করে নেয়া এবং নিজেকে পরিপূর্ণভাবে পবিত্র করে নেয়া এটি প্রচলিত নিয়ম। যে নিয়মটা আমরা সকলেই মেনে থাকি। কেননা কুরআন হচ্ছে, মহান আল্লাহপাকের পবিত্র কালাম। আল্লাহপাক পবিত্রতাকে পছন্দ করেন।

সুতরাং আমাদের সবারই উচিত হবে আল্লাহর কালাম পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের পূর্বে অজু করে নেয়া। এই বিষয়ে আল্লাহপাক পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেছেন, একখানা সুরক্ষিত গ্রন্থে লিপিবদ্ধ। পবিত্র সত্তাগণ ছাড়া আর কেউ তা স্পর্শ করতে পারে না। (ওয়াকিয়া:৭৭-৭৯)

এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বোঝা যায় যে, পবিত্র সত্তা ছাড়া কেউ তা স্পর্শ করতে পারে না। অর্থাৎ শয়তান কর্তৃক এ বাণী নিয়ে আসা কিংবা নাজিল হওয়ার সময় এতে কর্তৃত্ব খাটানো বা হস্তক্ষেপ করা কারো সাহস ছিল না।

লওহে মাহফূজ থেকে তা নবীর (সা.) উপর নাজিল করা হয় সে সময়পবিত্র ফেরেশতারা ছাড়া কেউ তার ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না। ফেরেশতাদের জন্য পবিত্র কথাটি ব্যবহার করার তাৎপর্য হলো মহান আল্লাহ তাদেরকে সব রকমের অপবিত্র আবেগ অনুভূতি এবং ইচ্ছা আকাঙ্খা থেকে পবিত্র রেখেছেন।

পবিত্রতা অর্জন করা ছাড়া কেউ যেন কুরআন স্পর্শ করে না। (তফসীর ইবনে কাসীর )

হজরত সালমান ফারসী (রা.) অজু ছাড়া কুরআন পড়া দুষণীয় মনে করতেন না। তবে তার মতে এরূপ ক্ষেত্রে হাত দিয়ে কুরআন স্পর্শ করা জায়েজ নয়। হজরত সাদ (রা.) ইবনে আবী ওয়াককাস এবং হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) ও এমত অনুসরণ করতেন। হজরত হাসান বাসরী ও ইবরাহীম নাখয়ী ও বিনা ওযুতে কুরআন শরীফ স্পর্শ করা মাকরূহ মনে করতেন। (আহকামুল কুরআন-জাসসাস)

আতা, তাউস, শাবী এবং কাসেম ইবনে মুহাম্মাদও এই মত পোষন করতেন বলে বর্ণিত হয়েছে (আল -মুগনী-ইবনে কুদামাহ)। তবে তাদের সবার মতে অজু ছাড়া কুরআন শরীফ স্পর্শ না করে পড়া কিংবা মুখস্ত পড়া জায়েজ।

পবিত্র কুরআনে মাহন আল্লাহপাক আরও ইরশাদ করেছেন, এই বইয়ে এমন সব লিখিত আছে, যা সম্মানিত। উন্নত মর্যাদা সম্পন্ন ও পবিত্র। এটি মর্যাদাবান। (আবাসা:১৩-১৫), এই আয়াত থেকে অনুমান করা যায় যে, কুরআন স্পর্শ করার আগে অবশ্যই অযু করে পবিত্র হতে হবে।

কোরআন শরীফ তেলাওয়াতের উত্তর সময়

প্রতিটি মুসলিমের উপরে নামাজ হজ রোজা যাকাত ফরজ করা হয়েছে। প্রতিটা মুসলমানেরই যথারীতি ভাবে এই নিয়মগুলো মেনে চলা এবং এসব পালন করা অবশ্যক এবং এর পাশাপাশি প্রতিটা মুমিন মুসলমানের কুরআন তেলাওয়াত করা উত্তম ইবাদত। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা অজু ছাড়া কোরআন তেলাওয়াত করা যাবে কিনা এ বিষয়ে আপনাদের সামনে আলোচনা করব তার আগে চলুন কুরআন শরীফ তেলাওয়াতের উত্তম সময় কখন তা জেনে নিন।

হাদিস শরিফে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘কোরআন তিলাওয়াত সর্বোত্তম ইবাদত।’ (বুখারি শরিফ) অন্য হাদিসে কোরআন শিক্ষার্থী ও শিক্ষককে শ্রেষ্ঠ মানুষ আখ্যা দেওয়া হয়েছে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ সেই, যে নিজে কোরআন শেখে এবং অন্যকে তা শেখায়।’ (বুখারি শরিফ, হাদিস : ৫০২৭)

প্রতিটা মুসলমানের উচিত যথারীতি সময়ে কোন সময় বিবেচনা না করে দিনরাত যখন আল্লাহর এবাদতে মগ্ন থাকতে চাই তখনই সে কোরআন তেলাওয়াত করতে পারবে। এর পাশাপাশিও কিছু বিশেষ মুহূর্ত সময় রয়েছে যে সময় কোরআন তেলাওয়াত করলে এর ফজিলত অনেক বেশি এবং আল্লাহ তাআলার কাছে অনেক পছন্দনীয়।

কোরআনের এক আয়াতে বর্ণিত রয়েছে, সূর্য পশ্চিমে ঢলে পড়ার সময় থেকে রাত্রির গাঢ় অন্ধকার পর্যন্ত নামাজ ও ফজরের কুরআন পাঠ প্রতিষ্ঠা করো। নিশ্চয়ই ফজরের কুরআন পাঠ (ফেরেশতাগণের) সরাসরি সাক্ষ্য হয়।’ সুরা ইসরা, আয়াত: ৭৮) 

অনেক আলেমের মতে,কোরআন তিলাওয়াতের উত্তম মুহূর্ত হচ্ছে- রাত। কেননা, আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে বলেছেন, ‘...আহলে কিতাবের মধ্যে একদল ন্যায়ের ওপর প্রতিষ্ঠিত রয়েছে। তারা রাতের বেলায় আল্লাহর আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করে এবং তারা সিজদা করে।’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত : ১১৩) 

তাই কুরআন পাঠের উত্তম সময় হিসেবে আমরা দিনের শুরু অর্থাৎ ফজরের সময় এবং রাতে শুরুতে অর্থাৎ মাগরিবের নামাজের পরে কিংবা এসরের নামাজের পরে বেশি বেশি কোরআন তেলাওয়াত করব এবং আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন করব এবং আল্লাহতালার এবাদতগুলো সঠিকভাবে পালন করার চেষ্টা করব।

আরো পড়ুনঃ যাকাত কার উপর ফরজ - কোন ধরনের মানুষকে যাকাত দিতে হবে

অনেকেরই মতে আবার কুরআন তেলাওয়াতের উত্তম সময় হলো, যখন আপনি মনের মধ্যে অশান্তি বিরাজ করবেন এবং পারিবারিক অশান্তি মধ্যে থাকবেন, তখনই আল্লাহ তাআলার শরণার্থে বেশি বেশি কোরআন তেলাওয়াত করবেন। এতে করে আপনার মনের প্রশান্তি ও অশান্তি বিরাজ করবে।

কোরআন তেলাওয়াতের সময়ের কোন বাধ্যবাধকতা নেই আপনি চাইলে যে কোন সময় কোরআন তেলাওয়াত করতে পারবেন তবে আল্লাহ তাআলার কিছু সময় রয়েছে যে সময় এবাদত করলে আল্লাহ তা'আলা আমাদের এবাদতগুলো বেশি কবুল করে থাকেন।

অজু ছাড়া কোরআন তেলাওয়াত করা যাবে কিনাঃ শেষ কথা

প্রিয় পাঠক গন আজকের এই আর্টিকেলে আমরা অজু ছাড়া কোরআন তেলাওয়াত করা যাবে কিনা? এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এছাড়া কোরআন শরীফ তেলাওয়াতের উত্তম সময়, অপবিত্র অবস্থায় কুরআন স্পর্শ করা যাবে কিনা? এ বিষয়গুলো বিস্তারিত জানানো হয়েছে। আশা করি আপনারা উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে থাকুন। কারো নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটে এ ধরনের আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Skbd IT এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url