নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

প্রিয় বন্ধুরা আপনারা কি নুডুলস পছন্দ করেন? নিশ্চয়ই করেন। তাহলে নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আপনাকে সচেতন হতে হবে। আজকের এই পোস্টে আমরা নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে কিছু তথ্য জানাতে এসেছি। নুডুলস একটি ফাস্টফুড জাতীয় খাবার তাই এটির খাওয়ার  আগ্রহ অনেকেরই থাকে। কিন্তু নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমরা কেউ সচেতন নই।

নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

আজকে আমরা নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করব। তাহলে চলুন আমরা নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে নিন।

সূচিপত্রঃ নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা 

ফাস্টফুড জাতীয় খাবার যা ছোট থেকে বড় সকল বয়সী মানুষই এই খাবারটি পছন্দ করে থাকেন। অনেকের পছন্দের খাবার তাই আমাদের  নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে সচেতন হওয়া দরকার।আজকের এই পোস্টে আমরা নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেই।

১। নুডুলস রয়েছে কার্বোহাইড্রেট যা আমাদের দেহের শক্তি জগতে সহায়তা করে। 

২। চর্বি বিহীন নুডুলস যা ইন্সুরেন্স কে স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল করে রাখতে সাহায্য করে। নুডুলস  রক্তে সুগার দীর্ঘমেয়াদী বজায় রাখতে পারে।

আরো পড়ুনঃ শীতের সময় শরীরের যেভাবে যত্ন নিবেন

৩। নুডুলস খেলে মানুষের মনকে উদ্দীপিত করতে পারে। মস্তিষ্কের ও স্নায়ুনতন্ত্রের 50% কার্বোহাইড্রেট খাদ্যের প্রয়োজন হয়, যা নুডুলস এর মাধ্যমে এ চাহিদা পূরণ করে থাকে। 

৪। নুডুলসের মধ্যে এমন কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে  যেগুলো আমাদের খাদ্য ধীরে ধীরে হজম করতে বাধা দেয়। এবং ক্ষুদাতে বাধা দেয়। নুডুলস রয়েছে ভিটামিন বি  যা মস্তিষ্কের কোষকে  সচল রাখতে পারে।

নুডুলস এর গুনাগুন

নুডুলস যেহেতু আমাদের সকলেরই পছন্দের একটি খাবার । অতিথি আপ্যায়নের পাশাপাশি বিকেলের নাস্তায় আপনি নুডুলস দিয়ে যেকোনো প্রকার রেসিপি চটজলদি তৈরি করে নিতে পারেন। নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমাদের সচেতন হওয়া দরকার। আজকের এই পোস্টে আমরা নুডুলসের গুনাগুন সম্পর্কে জানব।

১। নুডুল সাধারণত আমরা গরম পানিতে সিদ্ধ করে রান্না করে খাই। অনেকেই আবার হালকা করে ও নরম করে রান্না করে খেতে পছন্দ করেন । এছাড়া নুডুলস দিয়ে বিভিন্ন প্রকার আইটেম রান্না করা যায়। 

২। নুডুলস সিদ্ধ করে রান্না করে খাওয়াটাই অনেক স্বাস্থ্যসম্মত পদ্ধতি। তবে আপনারা কেউ কেউ চাইলে নুডুলস  স্যুপ হিসেবেও খেতে পারেন।

৩। নুডুলস খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। নুডুলসের সঠিক গুনাগুন পেতে আপনি নুডুলস কি দিয়ে রান্না করবেন তার উপরে বেশি নির্ভর করবে। নুডুলস বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যেমন ময়দা দিয়ে সবজি দিয়ে ও চালের গুঁড়ো দিয়ে। অনেকে বলে থাকেন চালের গুড়োর নুডুলসে ক্যালারি অনেক কম থাকে। 

৪। এক কাপ নুডুলসে রয়েছে ২০০ থেকে ২৫০ গ্রাম ক্যালারি। যেখানে আমাদের নাস্তাই প্রয়োজন হয় ৩০০ থেকে ৪০০ গ্রাম  ক্যালারি। নুডুলসে কোন খাদ্য উপাদান রয়েছে তা নুডুলসের উপর নির্ভর করে না, আপনি নুডুলস কি কি উপাদান দিয়ে রান্না করবেন তারপরে নির্ভর করবে। নুডুলসের আসল গুনাগুন। 

৫। আপনি যদি নুডুলস ডিম দিয়ে রান্না করেন তাহলে ডিমের প্রয়োজনীয় প্রোটিন ও উপকারিতা পাবেন। আপনি যদি মাছ কিংবা মাংস দিয়ে ও সবজি দিয়ে রান্না করেন, তাহলে আপনি বিভিন্ন পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ নুডুলস তৈরি করতে পারবেন।

৬। নুডুলসে টেস্ট ও স্বাদ  বাড়াতে বিভিন্ন ধরনের টেস্টি মসলা ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এটি বিশেষ করে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে না ব্যবহার করাই ভালো। এবং যাদের হৃদরোগ ও কিডনি রোগে ভুগছেন তারা এ থেকে বিরত থাকবেন।

নুডুলস এর অপকারিতা

নুডুলস একটি ফাস্টফুড খাবার যা আমরা সকলেই পছন্দ করে থাকি ।কিন্তু এর অপকারিতা সম্পর্কে আমরা সচেতন নই। আজকের এই পোস্টে আমরা নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে সঠিকভাবে জানবো। এখন আমরা নুডুলস এর অপকারিতা গুলো কি কি  তা জানব।

১। নুডুলস এর রয়েছে প্রচুর পরিমানে কার্বোহাইড্রেট এবং পাশাপাশি নুডুলস এ থাকা চর্বি ও স্যাচুরেটেড ফ্যাট যা আমাদের স্থূলতা বাড়াতে সাহায্য করে। তাই আমাদের নুডুলস খাওয়া থেকে সাবধান থাকতে হবে না হলে আপনার স্থূলতা বেড়ে যেতে পারে।

আরো পড়ুনঃ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায় - পায়খানা হচ্ছে না কেন

২। যারা গর্ভবতী মহিলা আছেন তারা নুডুলস খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। কারণ নুডুলসে রয়েছে সোডিয়াম ও এমএসজি (মনোসোডিয়াম ও গ্লুকোমেন্ট)  মত উপাদান যা গর্ভবতী মহিলার জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ। গর্ভবতী মহিলার জন্য অতিরিক্ত নুডুলস খাওয়া ক্ষতিকর। অনেক সময় অতিরিক্ত নুডুলস খাওয়ার কারণে আপনার গর্ভপাত হয়ে যেতে পারে। তাই এ থেকে বিরত থাকাই ভালো।

৩। নুডুলস খেলে আপনার হার্ট কিডনি ও লিভার সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যা দেখা হতে পারে। নুডুলসর মধ্যে প্রোপ্লাইন ও গ্লাইক্লোন নামক উপাদান রয়েছে। এগুলো নুডুলস কে নষ্ট হতে বাধা দিয়ে থাকে। নুডুলস খেলে আপনার শরীরের বিভিন্ন ক্ষতি হতে পারে।

৪। নুডুলসে কার্বোহাইড্রেট এর মাত্রা বেশি থাকায় এটি রক্তের শর্করা বাড়িয়ে তোলে। নুডুলসে কোন প্রোটিন ও মিনারেল থাকে না।

৫। নুডুলস এর স্বাদ  বাড়াতে মনোসোডিয়াম ও গ্লুটামেট উপাদান ব্যবহার করা হয়। যার ফলে আমাদের শরীরে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। এলার্জি, মাইগ্রেন জ্বালা মাথাব্যথা সহ বিভিন্ন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা  দিতে পারে। তাই নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আগে থেকেই সাবধান হন।

৬। নুডুলস এ থাকা সোডিয়াম আমাদের উচ্চ রক্তচাপ মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই যাদের উচ্চ রক্তচাপ মাত্রা রোগী তারাই  নুডুলস খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

৭। নুডুলস তৈরির জন্য ময়দা ব্যবহার হয়ে থাকে। যার কারণে আমাদের  শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দেয়। নুডুলস ঠিকমত রান্না না হলে আপনার হজম শক্তিতে বাধা দিতে পারে ।এবং অনেক সময় কষ্টকাঠিন্য দেখাইতে পারে।

নুডুলস খাওয়ার অপকারিতা

প্রিয়  বন্ধুরা আজকের পোস্টে আমরা নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আপনাদের সঠিক তথ্য জানাবো । নুডুলস একটি সকলেরই জনপ্রিয় খাবার। আমরা টুকটাক নাস্তাই নুডুলস সবাই ঝটপট রান্না করে খেয়ে থাকি। কিন্তু নুডুলস খাওয়া উপকারিতা ও অপকারিতা কতটুকু আমরা জানিনা। আজকে আমরা নুডুলস খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে জেনে সঠিক সচেতন হব।

১। নুডুলস বেশি পরিমাণে খেলে রক্তস্বল্পতা দেখা  দেয়।

২। অতিরিক্ত নুডুলস খেলে আপনার শরীরের জয়েন্টের সমস্যা হতে পারে।

৩। নুডুলস আমাদের স্মৃতিশক্তি দুর্বল করে দেয়।

৪। আপনি যে নুডুলস টি দুই বা তিন মিনিটের রান্না করেন সেই নুডুলসে রয়েছে বিপদজনক মনোসোডিয়াম ও গ্লুটামেন্ট যা আমাদের শরীরে মারাত্মক ক্ষতিকর।

৫। নুডুলস খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের শ্রাবণ শক্তি কমে যেতে পারে। 

৬। অতিরিক্ত নুডুলস খেলে আমাদের কিডনি হার্টের ওপর প্রভাব পড়ে।

৭। নুডুলস  সকালে খালি পেটে নুডুলস খেলে আমাদের হজম শক্তি দুর্বল করে ফেলে। এতে করে আপনার ক্ষুধা কমে যায়। এবং পেট ব্যথার মত সমস্যা সৃষ্টি হয়।

৮। নুডুলসে msg এর পরিমাণ বেশি থাকায় ক্যান্সারের ঝুঁকিপূর্ণ হয়। নুডুলস খেলে আমাদের পরিপাকতন্ত্রের ওপর  খারাপ প্রভাব পড়ে।

বাচ্চাদের জন্য কোন নুডুলস ভালো

নুডুলস এমন একটি পছন্দের নাস্তা যা  বাচ্চা থেকে বড় সকলেই এটি পছন্দ করে থাকেন। ছোটদের স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে আমরা  বিভিন্ন রকমের খাদ্য আমাদের বাচ্চাদের দিয়ে থাকি। কিন্তু কোন খাদ্যে কোন পুষ্টিগুণ আছে, তা আমরা সঠিকভাবে জানি না। এবং বাচ্চাদের জন্য কোন নুডুলস ভালো তা আমরা জানিনা।

আজকের এ পোস্টে আমরা নুডুলস কার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং বাচ্চাদের জন্য কোন নুডুলস ভালো সে সম্পর্কে নিয়ে আপনাদের সামনে এসেছি। নুডুলস বাচ্চাদের জন্য একটি পুষ্টিকর খাবার হিসেবে আমরা বেছে থাকি। ভাতের মতো নুডুলসে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট যুক্ত উপাদান। আর কার্বোহাইড্রেট আমাদের বাচ্চাদের ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে। যদি আমাদের বাচ্চার কোন শারীরিক সমস্যা না থাকে।

আরো পড়ুনঃ কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায়

তাই বাচ্চাকে নুডুলস যদি আপনি একান্তই খাওয়াতে চান প্রথম অপশন হিসেবেই রাইস নুডুলস সামনে রাখবেন। আমাদের বাচ্চাদের প্রচুর পরিমাণে ক্যালারি দরকার হয়। কারণ বাড়ন্ত বাচ্চারা প্রচুর দৌড়ঝাপের মাধ্যমে বেড়ে ওঠে। তার জন্য বাচ্চাদের ক্যালারির প্রয়োজন রয়েছে। 

রাইস নুডুলসে যে সব  উপাদান রয়েছে

১। ক্যালরি 187, 

২। ফ্যাট 035g 

৩। কার্বোহাইড্রেট  41.8g

৪। প্রোটিন 3.12g 

৫। ফাইবার 1.75g 

৬। সুগার 0.05g  

৭। সোডিয়াম 43.8mg.

তাই আপনার বাচ্চাকে সঠিক পুষ্টি উপাদান দিতে ভাতের চাহিদা পূরণ করতে ওই স্থূলতা বৃদ্ধি করতে আপনি আপনার বাচ্চাকে ভালো নুডুলস হিসেবে রাইস নুডুলস দিতে পারেন।

ইনস্ট্যান্টস নুডুলস কেন ক্ষতিকর

আজকের এই পোস্টে আমরা নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আমরা বাজারের বিভিন্ন ইনস্ট্যান্ট নুডুলস খেয়ে থাকি কিন্তু আমরা জানি না ইনস্ট্যান্ট নুডুলস ক্ষতিকর কিনা। আপনারা যারা আমাদের পোস্টটি পড়ছেন তারা নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে পারবেন ।এখন  তহলে চলুন দেখে আসি নুডুলস কেন ক্ষতিকর।

ফাইবার বা প্রোটিন

ইনস্ট্যান্ট জাতীয় নুডুলসে ফাইবার ও প্রোটিনের পরিমাণ অনেক কম। ইনস্ট্যান্ট নুডুলস খাওয়ার ফলে আপনার ওজন বেড়ে যেতে পারে। এবং সাথে সাথে হাজির হয়ে যেতে পারে নানা স্বাভাবিক সমস্যা। তাই কোন নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে তা আমাদের জানতে হবে।

মেটাবলিক সিনডরম

ইনস্ট্যান্ট নুডুলস যারা সপ্তাহে অন্তত একদিন ওখান তারা  মারাত্মক সমস্যায় ভুগতে পারেন। অন্যান্য ফাস্ট ফুডে এতটা ক্ষতিকর নয় যতটা ইনস্ট্যান্ট নুডুলস আমাদের শরীরে করে থাকে। এই নুডুলসটি খাওয়ার ফলে পুরুষদের চাইতে নারীরায় বেশি সমস্যায় ভুগে থাকেন।

ক্যান্সারে আশঙ্কা

ইনস্ট্যান্ট নুডুলস হজম  হতে সময় নেই। এই নুডুলসটি তাড়াতাড়ি হজম হয়ে গেলে ক্ষতির কারণ হতে পারে। সে ক্ষেত্রে ব্লাড সুগারের পরিমাণ ও ইনসুলিনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। ইনস্ট্যান্ট নুডুলস  হজমে দেরি হয় তাই শরীরে থাকা টর্নিক্স পদার্থটি এর থেকে নির্ণত হতে থাকে।

বিউটিলেটেড হাইড্রক্সিঅ্যানিসোল এবং টি-বিউটিলহাইড্রোকুইনন সেই মারাত্মক ক্ষতিকারক দু’টি যৌগ শরীরে দীর্ঘক্ষণ উপস্থিত থাকে। এই দু’টিই ক্যানসারের মতো অসুখ  সৃষ্টি করতে পারে। তাই ক্যান্সারের মত অসুখ থেকে মুক্তি পেতে এখন থেকেই নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে সচেতন হোন।

হার্টের সমস্যা

ইনস্ট্যান্ট নুডুলসে লবণের পরিমাণ অনেক বেশি আর এই লবনের পরিমাণটাই হল সোডিয়াম। যার ফলে আমাদের শরীরের সুগারের মাত্রা অনেক বেশি বেড়ে যায়। যারা এসব নুডুলস বেশি খান এবং যাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আছে তারা এইসব নুডুলস থেকে বিরত থাকবেন।

আমাদের শেষ কথাঃ নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

প্রিয় বন্ধুরা আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা নিত্যদিনের পছন্দের নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আশা করি সঠিক তথ্য জানতে পেরেছেন। আপনারা যারা নুডুলস খেতে পছন্দ করেন তারা আপনাদের শরীরের বিভিন্ন সমস্যা এড়াতে নুডুলস খাওয়া থেকে বিরত থাকতে পারেন।

যারা নুডুলস খাওয়া থেকে বিরত থাকতে চান না তারা নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে সচেতন হয়ে নুডুলস খাবেন। আশা করি আমাদের এই পোস্টটি নুডুলস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে আপনারা অনেক উপকৃত হয়েছেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Skbd IT এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url