গর্ভাবস্থায় কোন খাবার খেলে গর্ভপাত হয় - গর্ভাবস্থায় কোন খাবার খাওয়া উচিত
প্রিয় পাঠক আপনারা যারা আমাদের এই পোস্টটি গুগলে সার্চ করে ওপেন করেছেন তারা নিশ্চয়ই গর্ভঅবস্থায় কোন খাবার খেলে গর্ভপাত হয় - গর্ভাবস্থায় কোন খাওয়ার খাওয়া উচিত সে সম্পর্কে জানতে চান। আজকের এই পোস্টে আমরা গর্ভঅবস্থায় কোন খাবার খেলে গর্ভপাত হয় সে সম্পর্কে আপনাদের বিস্তারিতভাবে জানাবো। আমরা গর্ভাবস্থায় অনেকেই অসচেতন হয়ে থাকি এবং যারা অসচেতনতাই বিভিন্ন খাবার খেয়ে থাকেন । তার জন্য বেশির ভাগই গর্ভপাতের আশঙ্কা থাকে।
তাহলে চলুন আজকের এই পোস্টটিতে আমরা গর্ব অবস্থায় কোন খাবার খেলে গর্ভপাত হয় সে সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে নেই এবং গর্ভপাত রোধ করতে এগিয়ে আসি।
সূচিপত্রঃ গর্ভাবস্থায় কোন খাবার খেলে গর্ভপাত হয় - গর্ভাবস্থায় কোন খাবার খাওয়া উচিত
- কোন খাবার গুলো খেলে গর্ভপাত হয়
- গর্ভাবস্থায় কোন সবজি খাওয়া যাবে
- গর্ব অবস্থায় কোন সবজি খাওয়া যাবে না
- গর্ভাবস্থায় কোন ফল খাওয়া যাবেনা
- গর্ভবতী মায়েদের খাদ্যের তালিকা
- আমাদের শেষ কথাঃ গর্ভাবস্থায় কোন খাবার খেলে গর্ভপাত হয় - গর্ভাবস্থায় কোন খাবার খাওয়া উচিত
কোন খাবার গুলো খেলে গর্ভপাত হয়
প্রিয় পাঠক আজকের এই পোস্টটিতে আমরা একটি বিশেষ এবং গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আজকের এই পোস্টে কোন খাবার খেলে গর্ভপাত হয় এ নিয়ে আপনাদের সচেতন করতে আজকের এই পোস্টটি সাজানো হয়েছে। আমাদের বেশিরভাগ মায়েদের অসচেতনতার কারণে গর্ভপাত হয়ে থাকে। অনেকেই আমরা কোন খাবার খেলে গর্ভপাত হয় সে বিষয়ে বিশেষভাবে সচেতন না। কোন খাবারগুলো খেলে গর্ভপাত হয় চলুন তাহলে জেনে নিন।
আরো পড়ুনঃ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায় - পায়খানা হচ্ছে না কেন
আনারস
আপনি যদি প্রেগন্যান্ট প্রমাণিত হন তাহলে প্রথম মাস থেকেই আনারস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। আনারস খাওয়ার ফলে জরায়ুতে তীব্র সংকোচন হতে পারে।আনারসে থাকে ব্রোমেলাইন নামক উপাদান এটি একটি এনজাইম প্রোটিনকে ভেঙে জরায়ু নরম করে অকালে গর্ভপাত ঘটায়।
আঙ্গুর
আপনি যদি গর্ভবতী হয়ে থাকেন তাহলে আঙ্গুর খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কালো বা সবুজ ও লাল সব রকমে আঙ্গুর খাওয়া ক্ষতিকর। আঙ্গুরে থাকা মৌখিক রেজভেরট্রোল উপাদান গর্ভবতী নারীর জন্য বিপদজনক হতে পারে।
তেতুল
গর্ভবতী নারীদের জন্য তেঁতুল এড়িয়ে চলাই ভালো কারণ তেতুলে থাকা ভিটামিন সি গর্ভবতী নারীর জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। অতিরিক্ত তেঁতুল খাওয়ার ফলে প্রোজেস্টেরনের উৎপাদন কমে যাই যার ফলে গর্ভপাত হতে পারে।
পেঁপে
পেঁপেতে অনেক পরিমাণে পুষ্টি ও ভিটামিন গুণ রয়েছে।পেঁপে ল্যাটেক্সসমৃদ্ধ। পেঁপে গর্ভাবস্থায় খেলে আপনার শরীরে তাপমাত্রা বাড়িয়ে তোলে এ থেকে জরায়ু সংকোচন, রক্তপাত, গর্ভপাত হতে পারে। পেঁপে ভ্রনের বিকাশ কেউ বাধা কষ্ট করে তাই গর্ভাবস্থায় পেঁপে খাওয়া থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে। পেঁপে ছাড়াও আরো অন্যান্য গর্ব অবস্থায় কোন ফল খেলে গর্ভপাত হয় সে বিষয়ে আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে।
কলা
কলাতে রয়েছে চিটিনেস। এটি একটি ল্যাটেক্সজাতীয় উপাদান। কলাতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকলেও গর্ভবতী মহিলাদের যাদের ডায়াবেটিস ও এলার্জি রয়েছে তারা কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে চিনি যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। চিটিনেস এলার্জিযুক্ত নারীদের কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।
তরমুজ
গরমের সময় একটি অত্যন্ত সুস্বাদু ফল হল তরমুজ যা আমাদের শরীরের অনেক পুষ্টি চাহিদা পূরণ করে থাকে। কিন্তু এটি পুষ্টির পাশাপাশি আমাদের ক্ষতি করতে পারে। তরমুজ খেলে আমাদের দেহের সব ধরনের বিষাক্ত পদার্থ গুলো বের করে দিতে সক্ষম হয়। এবং ভ্রনের ক্ষতি করে থাকে। তরমুজ যদিও খারাপ ফল নয় তারপরও এটি গর্ভবতী মহিলাদের ওপর খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে।
অনেকের আবার তরমুজ খাওয়ার ফলে ঠান্ডা লাগতে পারে। অনেক সময় তরমুজ খেলে গ্লুকোজের মাত্রা বাড়িয়ে তোলে। অতিরিক্ত তরমুজ খাওয়ার ফলে মূত্র বর্ধক বৈশিষ্ট্য টনিক্স গুলো বের হয়ে যায়। এবং সাথে সাথে প্রয়োজনীয় ভিটামিন পুষ্টি গুলো বের করে দিতে পারে।
খেজুর
খেজুর অত্যন্ত পুষ্টিকর খাবার হল গর্ভপাতের জন্য খেজুর ও দায়ী হতে পারে। শুকনো খাবারে প্রচুর পরিমাণে প্রিজারভেটিভ দেওয়া থাকে। যা গর্ভ অবস্থায় মহিলাদের খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। খেজুর আপনার শরীরের উত্তপ্ত তাপমাত্রা বাড়িয়ে তোলে। এবং জরায়ুর সংকোচন সৃষ্টি করতে পারে।
তাই গর্ভবতীদের উচিত হিমায়িত বা দীর্ঘমেয়াদী কোন শুকনো ফল খাওয়া থেকে বিরত থাকা। হিমায়িত বা শুকনো খাবারে প্রচুর পরিমাণে প্রিজারভেটিভ দেওয়া থাকে। যা গর্ভপাতের কারণ হতে পারে।
টমেটো
বিভিন্ন সুপারসুপে ক্যানডে টমেটো পাওয়া যায় । যাতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে প্রিজারভেটিভ দিয়ে সংরক্ষণ করা। এটি দীর্ঘদিন খাবার রাখার জন্য ব্যবহৃত করা হয়।
গর্ভাবস্থায় কোন ফল খাওয়া যাবে
গর্ভবতী মহিলারা তাদের সন্তানের সঠিক বিকাশে বিভিন্ন পুষ্টিকর ফলমূল খেয়ে থাকে। গর্ভাবস্থায় অনেক খাদ্য রয়েছে যেগুলো খেলে গর্ভপাত হয়ে থাকে। তাই কোন খাবার খেলে গর্ভপাত হয় সে বিষয়ে গর্ভবতী মহিলাদের সচেতন থাকতে হবে। গর্ভাবস্থায় আপনারা যেসব ফলগুলো খাবেন তা জেনে নিন।
গর্ভাবস্থায় যে ফলগুলো খাওয়া মা ও শিশু দুজনের জন্য পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত সেগুলো হলো আপেল, কমলালেবু ,নাশপাতি ,ডালিম ,আম ও পেয়ারা। একজন গর্ভবতী মহিলা দিনে তিন থেকে চারটি ফল খেতে পারবে। আপনার যদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ফল খেতে পারেন। এবং গর্ভাবস্থায় কোন খাবার খেলে গর্ভপাত হয় সে বিষয়ে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
গর্ভাবস্থায় কোন সবজি খাওয়া যাবে
সন্তানের সঠিক পুষ্টি বিকাশের জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি খেয়ে থাকি। কিন্তু কোন শাকসবজি গর্ভাবস্থায় খাওয়া ক্ষতিকর এবং কোন শাকসবজি গর্ভাবস্থায় খাওয়া উপকারী সে বিষয়ে আমাদের জানতে হবে। এছাড়াও গর্ভাবস্থায় কোন খাবার খেলে গর্ভপাত হয় সে বিষয়ে আমাদের জানা জরুরী। আজকের পোস্টটিতে আমরা গর্ভাবস্থায় কোন সবজি খাওয়া যাবে সে বিষয়ে জেনে নেব।
আরো পড়ুনঃ কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায়
মিষ্টি আলু-
এতে রয়েছে ভিটামিন এ ,বি ,সি যা গর্ভবতী মহিলাদের জন্য দুর্দান্ত উৎস।
বিটরুট -
বিটরুটে রয়েছে ভিটামিন ও ফাইবার যা রোদ প্রতিরোধ ক্ষমতা জোরদার করতে সাহায্য করে।
মটরশুটি-
মটরশুটিতে রয়েছে ভিটামিন সি ও কে পাশাপাশি রয়েছে ফাইবার।
ধনেপাতা-
ধনে পাতায় প্রোটিন ভিটামিন সি ও রাইবোফ্লোভিন বেশি পরিমাণে থাকে।
ব্রকলি -
এগুলোতে ভিটামিন সি কে ও ফলেট উচ্চমাত্রায় থাকে। যা কষ্ট কাঠিন্যর রোগ দূর করতে বিশেষ উপকারী।
গারো সবুজ শাকসবজি -
এতে রয়েছে উচ্চ মাত্রায় ফাইবার ও ক্যারোটিনয়েড ওফোলেট সমৃদ্ধ উপাদান।
বেলপেপার -
এগুলোতে রয়েছে ভিটামিন ও ডায়েটরি সমৃদ্ধ।
টমেটো-
এতে রয়েছে ভিটামিন সি ,কে ও বায়োটিন সমৃদ্ধ উপাদান।
গর্ব অবস্থায় কোন সবজি খাওয়া যাবে না
অনেকেই বলে থাকেন গর্ব অবস্থায় শাকসবজি ও পুষ্টিকর ফলমূল খাওয়া অত্যন্ত জরুরি। কিন্তু আগে দেখে নিতে হবে গর্ভাবস্থায় এসব শাকসবজি ও ফলমূল মোটেও খাওয়া যাবে কিনা। তাই গর্ভাবস্থায় কোন খাবার খেলে গর্ভপাত হয় সে বিষয়েও আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে।
অনেক সময় অনিয়মিত ভাবে এবং যেসব শাকসবজি খাওয়া ক্ষতিকর ও যেসব খাবার খেয়ে ফেললে আমাদের সন্তানের উপর খারাপ প্রভাব পড়তে পারে । তার জন্য গর্ভাবস্থায় কোন খাবার খেলে গর্ভপাত হয় সে বিষয়ে সকলকে সচেতন করা জরুরী।তাই গর্ভাবস্থায় কোন সবজি খাওয়া যাবে না চলুন তা একনজর দেখে নিন।
আনারস
আনারস অত্যন্ত রসালো মিষ্টি ও সুস্বাদু একটি ফল। আনারসে অনেক উপকারিতা রয়েছে কিন্তু গর্ভাবস্থায় এটি একদমই নয়। আনারসের ব্রোমেলেন গর্ভজাত সন্তানের ক্ষতি করে থাকে।
আঙ্গুর
আঙ্গুর অনেকেই পছন্দ করে থাকেন কিন্তু গর্ভবতী মহিলারা আঙ্গুর খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। আঙ্গুরে থাকা রখেরাট্রোল নামক পদার্থ গর্ভজাত্য সন্তানের ক্ষতি করে থাকে।
পেঁপে
পেঁপের ল্যাটেক্স গর্ভাবস্থায় সন্তানের মারাত্মক ক্ষতি করে থাকে। তাই আপনি গর্ভাবস্থায় পেঁপে থেকে দূরে থাকবেন।
করলা
করোলাই থাকা গ্লাইকোলাইসিস, সেপোনিক, , মারোডিসিন নামক ক্ষতিকারক পদার্থ গর্ভবতীর অনেক রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। সাথে সাথে গর্ভ জাত শিশুরও অনেক ক্ষতি হতে পারে। তাই আপনি গর্ব অবস্থায় করোলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
চেরী
গর্ভাবস্থায় আপনি চেরি খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন কারণ চেরিও গর্ভাবস্থায় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
এছাড়াও গর্ভবতীরা যে খাবারগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন সেগুলো হলো-
- মসলাযুক্ত খাবার
- বাইরে বা রেস্টুরেন্টের খাবার
- পনির যুক্ত খাবার
- ভেজষ সম্পূরক বা ভেজষ চা
- ফরমালিন যুক্ত শাকসবজি
- কাঁচা বা অল্প সিদ্ধ ডিম
- অতিরিক্ত চিনি জাতীয় খাবার
- না ধোয়া ফল ও শাকসবজি
গর্ভবতী মায়েদের খাদ্যের তালিকা
গর্ভবতী মহিলারা যেসব খাবার খাওয়া উচিত সে সম্পর্কে তাদের সচেতন থাকতে হবে। গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাস বাড়তি খাবারের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু পরের মাস গুলোতে গর্ভবতীরা বাড়তি খাবারের পাশাপাশি সুষম, স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিগুণ সম্পন্ন খাবারের প্রতি বেশি গুরুত্ব দেওয়া দরকার।
আরো পড়ুনঃ শীতের সময় শরীরের যেভাবে যত্ন নিবেন
আজকের এই পোস্টে আমরা কোন খাবার খেলে গর্ভপাত হয় তা নিয়ে আলোচনা করছি। এখন আমরা জানবো গর্ভবতী মহিলাদের যেসব খাবার খাওয়া উচিত সে সম্পর্কে খাদ্যের তালের তালিকা তৈরি করে আপনাদের সামনে তুলে ধরব।
এক মাস থেকে তিন মাস পর্যন্ত-
১। খাবার - পরিমাণ-
২। ভাত - ৬০০ গ্রাম
৩। গারো সবুজ শাকসবজি- ৩৭৫ গ্রাম
৪। হলুদ ও কমলা শাকসবজি বা ফল- ২৫০ গ্রাম
৫। ডিম - ১টি
৬। দুধ- ২৫০ গ্রাম
৭। মাছ ও মাংস এক টুকরা- ৫০ গ্রাম
৮। ঘন যে কোন ডাল - ৫০০ গ্রাম
৪ মাস থেকে ৯ মাস পর্যন্ত
গর্ভের শিশু বেড়ে ওঠার সাথে সাথেই গর্ভবতীর খাদবারের চাহিদা ও দিন দিন বাড়তে থাকে। তাই গর্ভবতীর গর্ভধারণের তিন মাস পর থেকেই খাবারের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা বাড়াতে হবে। একজন সাহাবী গর্ভবতী মহিলার চার থেকে ছয় মাস প্রথম তিন মাসের চেয়ে ৩৪০ ক্যালারি বেশি খাদ্যের প্রয়োজন হয়।
৭ মাস থেকে ৯ মাস পর্যন্ত
এবং অন্যদিকে একজন স্বাভাবিক গর্ভবতীর সাত মাস থেকে ৯ মাস পর্যন্ত৪৫০ ক্যালরি বেশি খাতের প্রয়োজন হয়ে থাকে। আপনি যদি মনে করেন আমার ওজন বাড়ীর দিকে তাহলে আপনি খাবারের পরিমাণ একটু কমিয়ে দিতে পারেন।
আমাদের শেষ কথাঃ গর্ভাবস্থায় কোন খাবার খেলে গর্ভপাত হয় - গর্ভাবস্থায় কোন খাবার খাওয়া উচিত
প্রিয় পাঠক আজকের এই পোস্টটিতে আমরা গর্ভাবস্থায় কোন খাবার খেলে গর্ভপাত হয় ।সে বিষয়ে বিস্তারিতভাবে আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। গর্ভাবস্থায় কোন খাবার খেলে গর্ভপাত হয় বা গর্ভবতীর ক্ষতি হয় সে বিষয়ে আমাদের অনেকেই হয়তো সঠিক জ্ঞান নেই। আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা কোন খাবার খেলে গর্ভপাত হয় এবং গর্ভবতীর কি ক্ষতি হয়ে থাকে সে সম্পর্কে জানতে পেরে অনেক উপকৃত হয়েছেন।
0 Comments
দয়া করে নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন