মেথি শাক খাওয়ার উপকারিতা - মেথি চাষ পদ্ধতি

প্রিয় ভিউয়াস, আশা করি সকলেই ভালো আছেন, আর আপনাদের ভালো থাকার জন্যই আমরা নিয়মিত বিভিন্ন কনটেন্ট তৈরি করে থাকি। মেথি শাক খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে যারা আজকের এই আর্টিকেলটি গুগলে সার্চ করে ওপেন করেছেন তারা সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা মেথি শাক খাওয়ার উপকারিতা এবং মেথি চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে আপনাদের সামনে গুরুত্বপূর্ণ কিছু আলোচনা করব।

মেথি শাক খাওয়ার উপকারিতা

যারা মেথি শাক খাওয়ার উপকারিতা এবং মেথি  চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চান তারা আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গেই থাকুন। তাহলে চলুন আর দেরি না করে মেথি শাক খাওয়ার উপকারিতা এবং মেথি চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে নিন।

সূচিপত্রঃ মেথি শাক খাওয়ার উপকারিতা - মেথি চাষ পদ্ধতি

মেথি শাকের উপকারিতা

প্রাচীনকাল থেকে মেথি রান্নার কাজে ব্যবহার হয়ে আসছে তেমনি মেথি শাকের ও রয়েছে ভেজষ গুণাবলী।

মেথি অনেকেই রান্নার কাজে ব্যবহার করে থাকলেও মেথি শাকের উপকারিতা সম্পর্কে কেউ সঠিকভাবে জানে না। তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা মেথি শাকের উপকারিতা সম্পর্কে আপনাদের সামনে কিছু গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করব চলুন তাহলে মেথি শাক খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে কিছু জেনে নেওয়া যাক।

আরো পড়ুনঃ নাশপাতি খাওয়ার উপকারিতা

  • হার্টের সমস্যা
  • পেটের সমস্যা
  • ডাইবেটিকস প্রতিরোধ
  • কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ
  • ওজন কমায়
  • চুলের যত্নে মেথি শাকের ব্যবহার
  • ত্বকের যত্নে মেথি শাক  ব্যবহার 
  • বাতের ব্যথা কমাতে মেথি
  • কিডনির কার্যকারিতা 
  • বুকের দুধ উৎপাদন

হার্টের সমস্যাঃ হার্টের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত মেথি শাক খেতে পারেন এ শাকের এমন এক উপাদান রয়েছে যা হার্টের সমস্যা দূর করতে সক্ষম।মেথি শাক প্লেটলেট বৃদ্ধির গতিকে কমায়। ফলে, হৃৎপিন্ডে রক্ত জমে যাওয়ার মতো বিপজ্জনক সম্ভাবনাকে কমিয়ে দেয়। এর ফলে হঠাৎ হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা অনেকাংশে কমিয়ে দেয়। এছাড়া এটি হার্ট রেট ও ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখতেও গুরুত্বপূর্ণ  কাজ করে।

পেটের সমস্যাঃ পেটের বিভিন্ন সমস্যা যেমন লিভার ও গ্যাসের সমস্যা রোধ করে থাকে মেথি পাতা। এবং ডায়রিয়া নিরাময় বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

ডাইবেটিকস প্রতিরোধঃ ভেষজ চিকিৎসায় একে ‘অ্যান্টি-ডায়াবেটিক এলিমেন্ট’ হিসেবে গণ্য করা হয়। রক্তে চিনির মাত্রাও বাড়তে দেয় না মেথি শাক। যারা ডায়াবেটিসে ভোগেন তারা এই শাক খেলে উপকার পাবেন। আপনি যদি ডায়াবেটিস রোগী হয়ে থাকেন তাহলে এখন থেকে মেথি শাক খাওয়া শুরু করুন।

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণঃ রক্তের লিপিড লেভেলকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে এটি গুরুত্বপূর্ণ। কেন না, এটি কোলেস্টেরলের এল.ডি.এল. বা লো ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন ও এইচ.ডি.এল. বা হাই ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিনের মধ্যে ভারসাম্যকে বজায় রাখে।

ওজন কমায়ঃ মেথি শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। আর এই ফাইবার আমাদের পেটকে অনেক সময় ভরপুর রাখতে সাহায্য করে এবং ক্ষুধার পরিমাণ কমিয়ে দেয়। যার কারনে আমাদের ওজন কমাতে  সাহায্য করে

চুলের যত্নে মেথি শাকের ব্যবহারঃ চুলের যত্ন মেথি শাকের ভূমিকা অনেক রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান এবং আয়রন তাই ঘরে বসেই আপনি মেথি শাক দিয়ে মেথি তেল তৈরি করে মাথায় দিয়ে পেতে পারেন অনেক উপকার। একটি পাত্রে কিছুটা নারকেল তেল নিন।

তার মধ্যে কয়েকটি মেথি পাতা ফেলে দিন। এ বার সেই তেল ফুটিয়ে নিন আগুনে। মিনিট দশেক তেল ফোটাতে থাকুন। একটি কাচের বোতলে সেই তেল ঢেলে রাখুন। সপ্তাহে দুইবার করে মাথার তালু মাসাজ করুন এই তেল দিয়েই। কমবে খুশকির সমস্যা।

ত্বকের যত্নে মেথি শাক ব্যবহারঃ অল্প কারণে বিভিন্ন ধরনের দাগ এবং ত্বকের বাইরে রাখা দূর করতে মেথি শাক ব্যবহার করতে পারেন। কয়েকটি মেথি পাতা, এক চামচ হলুদ, দুধ আর জল দিয়ে মিশিয়ে ব্লেন্ডার করে নিন। এই ফেসপ্যাক ভাল ভাবে মুখে মাখুন। মিনিট কুড়ি রেখে ভেজা তুলো দিয়ে মুখ মুছে নিন। নিয়মিত এই ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বকের যাবতীয় সমস্যা কমবে।

বাতের ব্যথা কমাতে মেথিঃ বছর চল্লিশের ঊর্ধ্বে যে সকল ব্যক্তিরা রয়েছেন, তাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষেরই নানা রকম ব্যথা বা বাতের ব্যথা রয়েছে। এই তীব্র ব্যথা, এবং বেদনা থেকে মুক্তি দিতে মেথি খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

কিডনির কার্যকারিতাঃ ২০০৭ সালের একটি গবেষণা অনুযায়ী জানা গিয়েছে, ক্যালসিয়াম অক্সালেট জাতীয় কিডনির পাথর প্রতিরোধ করতে সক্ষম মেথি। নিয়মিত মেথি খাওয়ার ফলে কিডনির মধ্যে কম ক্যালসিফিকেশন তৈরি হয়। মেথির রস তৈরি করে পান করলে কিডনি পরিষ্কার থাকে এবং মূত্রথলি সুস্থ থাকে।

বুকের দুধ উৎপাদনঃ মেথিতে ডায়োসজেনিন নামক এক পদার্থ রয়েছে যা বুকের দুধ উৎপাদনে সাহায্য করে। মেথি তে উপস্থিত ভিটামিন এবং মিনারেল মায়ের দুধের পুষ্টি গুণ বাড়িয়ে তোলে। তাই স্তনদানকারী মহিলাদের ডাক্তারি পরামর্শ নিয়ে মেথি খাওয়া প্রয়োজন।

মেথি শাক খাওয়ার নিয়ম

পাচফোরন মসলার মধ্যে মেথি একটি অন্যতম উপাদান। দক্ষিণ ইউরোপ এবং এশিয়ার দেশগুলোতে মেথি চাষ বেশি হয়।মেথি শাক খাওয়ার উপকারিতা যেমন রয়েছে তেমনি মেথি শাক খাওয়া রয়েছে বেশ কিছু নিয়ম সঠিক নিয়মে যদি কোন উপাদান না খাওয়া হয়ে থাকে তাহলে আমরা সঠিক পুষ্টি উপাদান পাবো না। আজকেরে আর্টিকেলে আমরা মেথি শাক খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছি তাহলে চলুন মেথি শাক খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে কিছু জেনে নিন।

মেথি হল সুষমা ভেষজ উপাদান।  মেথি বিশেষ একটি গুরুত্বপূর্ণ মসলা। এটি খেলে শরীরে সব দিক থেকে উপকার হয়। মেথি আপনি যেকোন ভাবে খেতে পারেন। মেথি গাছ যখন ছোট থাকে তখন এটিকে শাক হিসেবেও রান্না করে খেতে পারেন।

আবার মেথি বীজ জলে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সকাল বেলায় খালি পেটে সেই জল পান করতে পারেন। মেথিতে প্রচুর পরিমাণে আয়ুর্বেদিক উপাদান রয়েছে যা আমাদের দেহের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে বিশেষভাবে কাজ করে থাকে।

মেথি শাকের পুষ্টিগুণ

মেথি যেমন আমাদের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে থাকে তেমনি মেথি শাকের রয়েছে বিশেষ কিছু পুষ্টিগুণ। আর এ পুষ্টিগুণের ফলে আমাদের বিভিন্ন রোগ দমন করে থাকে। মেথি শাকের পুষ্টিগুণ রয়েছে বহুগুণ। তাই মেথি শাক খাওয়ার উপকারিতা আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগ কে প্রতিরোধ করতে বিশেষভাবে কাজ।

আরো পড়ুনঃ কাঁচা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা মেথি শাক খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আপনাদের সামনে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আলোচনা করতে চলেছি যারা মেথি শাকের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানতে চান তারা আমাদের এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।

১০০ গ্রাম মেথি শাক থেকে আপনি পেতে পারেন ৫০ ক্যালোরি শক্তি। এছাড়াও প্রতি ১০০ গ্রাম মেথি শাকে ১.৫ গ্রাম (৭%) স্যাচুরেটেড ফ্যাট, ৬৭ মিলিগ্রাম (২%) সোডিয়াম, ৭৭০ মিলিগ্রাম(২২%) পটাশিয়াম, ৫৮ গ্রাম (১৯%) কার্বোহাইড্রেট এবং ২৩ গ্রাম (৪৬%) প্রোটিন মজুত থাকে। এছাড়াও এই ভেষজ উপাদানটি ভিটামিন সি, ভিটামিন বি ৬, ক্যালশিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেশিয়ামে ভরপুর

মেথি চাষ পদ্ধতি

রান্নার কাজে ব্যবহৃত একটি গুরুত্বপূর্ণ মসলার নাম হলো মেথি এই মেথি রয়েছে বিভিন্ন উপকারিতা যা রান্নার স্বাদ বাড়াতে এক অনন্য ভূমিকা পালন করে। মেথি বাজারে স্বল্প মূল্য কিনতে পাওয়া যায় তবে অনেকেই আছেন যারা মেথি চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে বাড়িতেই অল্প জমিতে চাষাবাদ করতে চান তারা মেদিচাস পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন।

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা মেথি শাক খাওয়ার উপকারিতা এবং মেথি চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে আপনাদের সামনে কিছু গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করব। আপনারা যারা মেথি চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চান তারা আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।

মেথি চাষ পদ্ধতি

জমি নির্বাচনঃ মেথি চাষের জন্য স্বাস্থ্য যুক্ত জলরাশির ধারে অর্থাৎ পানির সুব্যবস্থা রয়েছে এমন বেলে- দোআঁশ মাটি নির্বাচন করা মেথি চাষে উপযোগী।

আবহাওয়াঃ মেথি গাছের গোড়ায় পানি জমে থাকলে চলবে না। মেথির সঠিক বৃদ্ধি ও ফলনের জন্য শুকনো ও ঠান্ডা আবহাওয়া প্রয়োজন। 

জাতঃ উপযুক্ত ও স্বাস্থ্যসম্মত ফলন পেতে যে জাতগুলো ব্যবহার করা জরুরী তা হল :হিসার মুক্তা, হিসার মাধবী, রাজেন্দ্রকান্তি, হিসার সোনালি, কোয়েম্বাটোর-১, পন্থ রাগিনী প্রভৃতি ব্যবহার করা যেতে পারে।

জমি তৈরিঃ অক্টোবর মাসের মাঝামাঝি থেকে শেষের দিকের মধ্যে মেথির চাষের জমি তৈরি করে ফেলতে হবে। 

জমি চাষঃ চাষ দিয়ে মাটি ঝুরঝুরে করে নিতে হবে। জমি সমতল রাখতে হবে। দেড় মিটার চওড়া ও পাঁচ মিটার লম্বা আকারের কয়েকটি প্লটে জমিকে ভাগ করে নিতে হবে। দুইটি প্লটের মাঝে ৩০-৪৫ সেন্টিমিটার চওড়া নালা রাখতে হবে জলনিকাশি ও সেচের জন্য। প্লট মাটি থেকে ১৫ সেন্টিমিটার উঁচুতে রাখা দরকার। জমিতে সার মিশিয়ে ও মই দেওয়ার পর অক্টোবরের শেষ ও নভেম্বরের শুরুতে বীজ বপন করতে হবে।

জমি তৈরির সময় প্রতি একরে ১০ টন গোবর সার ও মূলসার হিসেবে ২৫০ কিলোগ্রাম সুপার ফসফেট ও ৬০ কিলোগ্রাম মিউরেট অফ পটাশ দিতে হবে। ছিটিয়ে বা সারি দিয়ে বীজ বোনা যেতে পারে। প্রতি একরে ১০ কিলোগ্রাম বীজের দরকার হয়।

বীজ বপনের আগে মেথি বীজ কমপক্ষে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা পরিষ্কার জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে। প্রতি কিলোগ্রাম বীজ ডাইথেন এম-৪৫ মিশিয়ে শোধন করে নিতে হবে। সারিতে বীজ আড়াই সেন্টিমিটার গভীরে বসাতে হবে। বীজ বোনার পর  ভালো ভাবে মাটি চাপা দিতে হবে।

মেথি শাকের অপকারিতা

মেথি শাক যেমন আমাদের শরীরের উপকার করে তেমনি এর কিছু অপকারিতা করে থাকে। মেথি শাক খাওয়ার উপকারিতা এবং মেথি চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে আপনাদের সামনে আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করেছি। মেথি শাকের উপকারিতা সম্পর্কে চলুন তাহলে কিছু জেনে নিন। অনেকে আছেন যারা মেথি শাকের অপকারিতা সম্পর্কে না জেনে মেথি শাক খেলে ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ কাঁচা মরিচ খাওয়ার ২০ টি উপকারিতা ও অপকারিতা

১। গর্ভবতী মহিলাদের মেথি এড়িয়ে যাওয়াই ভালো। গর্ভবতী মহিলারা বেশি মেথি খেলে বাচ্চা জন্মদানের সময়ের আগেই জন্ম হতে পারে বা গর্ভপাতও হতে পারে।

২। একটানা বেশ দীর্ঘদিন মেথি খেলে শরীরে দুর্গন্ধের সৃষ্টি হতে পারে।

৩। মেথি ব্যবহারে ব্লাড সুগার কমে যায়। তবে বেশি খেলে বা একাধারে অনেকদিন খেলে ব্লাড সুগারের পরিমান বেশি কমে গেলে আরো ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে।

৪। মেথির তেঁতো দানা বা মেথির রস কারো মুখে গেলে বমি বমি ভাব হতে পারে। এছাড়াও মেথির অতিরিক্ত গন্ধের কারনে অনেকেই অপছন্দ করেন।

মেথি শাক খাওয়ার উপকারিতা - মেথি চাষ পদ্ধতিঃ শেষ কথা

প্রিয় পাঠকগণ আজকের এই আর্টিকেলে মেথি শাক খাওয়ার উপকারিতা, মেথি চাষ পদ্ধতি, মেথি শাকের অপকারিতা, মেথি শাকের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনারা উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। যেহেতু আমরা অনেকেই মেথি শাক খেতে পছন্দ করি তাই খাওয়ার আগে অবশ্যই মেথি শাক খাওয়ার উপকারিতা জেনে নেওয়া জরুরী।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন। কারণ আমাদের ওয়েবসাইটের নিয়মিত এ ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Skbd IT এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url