কাজুবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন আজকের এই আর্টিকেলে আমরা কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আপনাদের সামনে বিস্তারিত ভাবে জানাবো। বিভিন্ন গুণে ও পুষ্টিতে ভরপুর কাজুবাদাম খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা জানতে পারবেন। তাহলে চলুন কাজুবাদাম খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন।
সূচিপত্রঃ কাজুবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
- কাজুবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
- কাজুবাদাম খাওয়ার নিয়ম
- কাজুবাদাম ভিজিয়ে খাবেন কেন
- কাজু বাদাম কি ভেজে খেতে হয়
- কাজু বাদাম খাওয়ার অপকারিতা
- কাজু বাদামের পুষ্টিগুণ
কাজুবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
শরীরকে সুস্থ পুষ্টি ঘাটতি পূরণ করতে কাজুবাদাম খাওয়ার উপকারিতা অনেক। কাজু বাদামে রয়েছে প্রোটিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান। স্বাস্থ্য সচেতনায় কাজু বাদামের গুরুত্ব অত্যাধিক। কাজু বাদাম উচ্চ প্রোটিন, আঁশ ও স্বাস্থ্যকর চর্বি সমৃদ্ধ।
আরো পড়ুনঃ গাজর খাওয়ার উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ
এছাড়াও এতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন ও খনিজ উপাদান যা শরীরকে সুস্থ রাখতে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। একটি কাজু প্রায় ১৮টি বাদামের সমান।অনেকেই কাজুবাদাম খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে সঠিকভাবে জানে না তাহলে চলুন কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেই।
- রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে।
- কলেস্টরলের মাত্রা ঠিক রাখে।
- ওজন কমায়।
- হৃদযন্ত্রের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
- রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ রাখে।
- কোষের ক্ষয় রোধ।
- হাড়কে শক্তিশালী করে।
- ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
- মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায় ।
- ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে ।
- চুলের উপকারিতায়।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতেঃ কাজু বাদাম খাওয়া উচ্চ রক্তচাপ কমায়। স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক, হৃদরোগ ইত্যাদি সৃষ্টিকারী চর্বি ‘ট্রাইগ্লিসারাইড’য়ের মাত্রা কমাতে কাজু বাদাম সহায়তা করে। তবে যে কাজুবাদাম গুলো লবণ যুক্ত তাতে আপনার উচ্চ রক্তচাপ পৃথিবীতে পেতে পারে।
কলেস্টরলের মাত্রা ঠিক রাখেঃ কাজুবাদাম আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এবং খারাপ কলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়।
ওজন কমাতেঃ কাজু বাদাম কম ক্যালরি ও উচ্চ চর্বি-জাতীয় খাবার। যা ওজন কমাতে বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।
হৃদযন্ত্রের ক্ষতি থেকে রক্ষা করেঃ সপ্তাহে চারবারের বেশি কাজুবাদাম খাওয়া হৃদরোগের ঝুঁকি ৩৭ শতাংশ পর্যন্ত কমায়।কাজু বাদাম মনোআনস্যাচুরেইটেড এবং পলিআনস্যাচুরেইটেড ফ্যাটি অ্যাসিডের ভালো উৎস হওয়াতে লডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সহায়তা করে।
রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ রাখেঃ ডায়াবেটিস বা প্রি-ডায়াবেটিস থাকলে খাবারে কাজু বাদাম যোগ করা রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। টাইপ ২ ডায়াবেটিসের রোগীদের মধ্যে যারা নিয়মিত কাজু বাদাম থেকে ১০ শতাংশ ক্যালরি গ্রহণ করেন তাদের ইন্সুলিনের মাত্রা অন্যদের তুলনায় কম ছিল। এতে থাকা আঁশ শর্করার মাত্রা বাড়ায় ধীরে রক্তে গ্লুকোজ নিঃসরণ করে।
কোষের ক্ষয় রোধঃ বাদাম ও বীজ উপকারী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ‘ফ্রি র্যাডিকেল’য়ের কারণে হওয়া দেহের ক্ষতি কমায়। কাজু বাদাম পলিফেনল ও ক্যারোটিনয়েড আন্টিঅক্সিডেন্টের ভালো উৎস। কাচার তুলনায় ভাজা বাদামে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ বেশি থাকে।
হাড়কে শক্তিশালী করেঃ হাড় কি শক্তিশালী করে তুলতে নিয়মিত কাজুবাদাম খান কারণ কাজু বাদামে রয়েছে ক্যালসিয়াম ভিটামিন খনিজ ফাইবার সমৃদ্ধ সব পুষ্টিকর উপাদান যা আপনার হার শক্তিশালী করে তুলতে সাহায্য করবে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করেঃ কাজু বাদাম ক্যান্সারের ঝুকি কমায়। কাজুতে রয়েছে করপার এবং ক্যান্সার প্রতিরোধক যোগ উপাদান। এটিতে আন্টি ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য অভ্যন্তরীণ প্রদাহ কমায়। কাজু বাদামে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন ক্যান্সার সেলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করে থাকে। এবং এর ম্যাগনেসিয়াম ব্লাড প্রেসার কে নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে।
মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়ঃ কাজুবাদামে রয়েছে নিউট্রিয়েন্ট যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে বিশেষভাবে সাহায্য করে থাকে। সারারাত ভিজিয়ে থাকা কাজুবাদাম আপনার মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতেঃ ত্বকের ব্রণের দাগ এবং উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে কাজ উপাদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কাজুতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা, আপনার মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
চুলের উপকারিতায়ঃ চুলের উপকারিতা ও বৃদ্ধি এবং চুলকে স্বাস্থ্যসম্মত ঝলমলো করে তুলতে কাজ বাদাম বিশেষ কার্যকরী। কাজে তো রয়েছে ফ্যাটি এসিড ও করপার যা চুলকে চকচকে ও উজ্জ্বল করে তোলে। কাজেতে থাকা পটাশিয়াম ও ভিটামিন চুলের বৃদ্ধি ও সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
কাজুবাদাম খাওয়ার নিয়ম
কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা অনেক যা আমরা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছি। তবে কাজু বাদাম খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আমাদের সকলের জানা জরুরী কারণ অনিয়মিত কোন জিনিস খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য ঠিক নয়। তাই কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা পেতে হলে এর নিয়ম সম্পর্কে জানা জরুরী।
কাজুবাদাম খাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম রয়েছে, যা সকল বয়সের জন্য উপযুক্ত নয় তাই বয়স বেঁধে আপনাকে নিয়মমতো কাজু বাদাম খেতে হবে।
দুই বছরের কম ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রেঃ এই বছরের বাচ্চাদের কাজু বাদাম খাওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ্য সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। কারণ তারা বাচ্চা তাই ছোট বাচ্চাদের খেতে কাজুবাদাম হঠাৎ গলায় আটকিয়ে যাওয়ার কারণ হতে পারে। এজন্য অন্যান্য খাবারের সাথে কাজুবাদাম মিশিয়ে খাওয়াবেন এবং সপ্তাহে একবার থেকে তিনবার ১০/১২ টি কাজুবাদাম খাওয়াতে পারেন।
দুই বছরের চেয়ে বড় বাচ্চাদের ক্ষেত্রেঃ বড় বাচ্চারা কাজুবাদাম প্রতিবার অনেক গুলো কাজু বাদামি খেতে পারবে। তবে বড় বাচ্চাদের ক্ষেত্রে সপ্তাহে তিনবার ৫০ গ্রাম করে কাজুবাদাম খাওয়া উচিত।
আরো পড়ুনঃ মেথি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
ডায়াবেটিস রোগী ও অন্যান্যদের ক্ষেত্রেঃ বয়স্কদের ক্ষেত্রে প্রতিবারে ৩০ টি কাজু বাদাম কিংবা ৫০ গ্রাম কাজুবাদাম খাওয়া উচিত। একজন প্রাপ্তবয়স্ক প্রতিবারে ৩০ থেকে ৩৫ টি কাজ উপাদান খেতে পারে যা তার জন্য যথেষ্ট।তবে এটি সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন খাওয়া উচিত।
কাজুবাদাম ভিজিয়ে খাবেন কেন
আমাদের শরীরে বিভিন্ন রোগ জীবাণু দূর করতে কাজুবাদাম খাওয়ার উপকারিতা অনেক কাজু বাদাম খাওয়ার বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে যা ইতিমধ্যে আমরা জানতে পেরেছি কাজুবাদাম অনেকে বিভিন্ন ভাবে খেয়ে থাকেন কিন্তু কাজুবাদাম ভিজিয়ে খাবেন কেন সে বিষয়ে কিছু জেনে নিন।
ট্যানিক দূর হয়ঃ বাদামে থাকা ট্যানিক হজমের সমস্যা তৈরি করতে পারি তাই এর থেকে রক্ষা পেতে আপনি ভিজিয়ে বাদাম খাবেন। কারণ ভেজা এ রাখলে বাদাম থেকে ট্যানিক দূর হয়।
মিনারেলের শোষণ ব্যাহত হয়ঃ সাইট্রিক এসিড মিনারেলের শোষণকে বাধা প্রদান করে। এবং এটি শরীলের মিনারেলের ঘাটতি পূরণ করে থাকে। তাই বাদাম ভিজিয়ে খাবেন।
কোলনের কার্যক্রম ঠিক রাখেঃ পুষ্টির সঠিক শোষণ বৃদ্ধি পেতে কাজুবাদাম ভিজিয়ে খান। কারণ ভিজিয়ে রাখা বাদাম আপনার কোলন থেকে দূষিত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে।
হরিটেবল বাউয়েল সিনড্রোম কমায় : কাজু বাদামের মধ্যে রয়েছে ইনহিবিটর এনজাইম। যা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা তৈরি করতে পারে। এবং পাশাপাশিহরিটেবল বাউয়েল সিনড্রোম তৈরি করে। বাদাম খাওয়ার আগে ভিজিয়ে খেলে আপনি এ এনজাইম থেকে মুক্তি পাবেন। তাই যারা গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য ভিজিয়ে বাদাম খাওয়া উচিত।
কাজু ভেজানোর নিয়ম-
কাজুবাদাম ভেজানোর নিয়ম রয়েছে যারা কাজুবাদাম ভিজিয়ে খেতে চান তারা একটি পাত্রে ফুটন্ত বিশুদ্ধ পানি দিয়ে তাতে ২ চামচ লবণ দিয়ে ঢেকে দিন এবং ছয় ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন এরপর পানি গুলো ফেলে আপনি বাদামগুলো খেতে পারেন।
কাজু বাদাম কি ভেজে খেতে হয়
কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা অনেক বাদাম আপনি বিভিন্নভাবে খেতে পারেন ভাজা বা কাঁচা দুভাবেই বাদাম খাওয়া যায় তবে অনেকেই মুখের স্বাদ আনতে ভাজা বাদামও পছন্দ করে থাকেন।কিন্তু আবার অতিরিক্ত ভেজে বা তেল দিয়ে ভাজা হলে বাদামের পুষ্টিগুণ কিছুটা কমে যায়।
এদিকে কাঁচাবাদামে রয়েছে অধিক পুষ্টি। কিন্তু এতে অনেক সময় ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে, যা বিভিন্ন রোগ জীবাণুর কারণ হতে পারে। বাদাম ভেজে খেলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিনের পরিমাণ কিছুটা কমে যেতে পারে। এ ছাড়া বাদামে থাকা স্বাস্থ্যকর চর্বিরও ক্ষতি হতে পারে এবং অ্যাক্রিলামাইড সৃষ্টি হতে পারে। তবে এগুলোর ক্ষতি ক্ষুব বেশি পরিমাণে নয়।
কিন্তু বাদাম ভাজার ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, তাপমাত্রা ও ভাজার সময়কালের ওপরে বাদামের পুষ্টিগুণে প্রভাব ফেলতে পারে। বাইরে পাওয়া বিভিন্ন ভাজা বাদাম না খেয়ে কাঁচা বাদাম কিনে সেটিকে হালকা আঁচে ভেজে খাওয়া ভালো। এবং নারকেল দিয়ে ভেজে খেলে ক্ষতির পরিমাণ কম হবে এবং পুষ্টির কোন পার্থক্য হবে না। তাই ভাজা বাদাম খেতে চাইলে আপনারা নারিকেল তেল দিয়ে হালকা আছে ভেজে খেতে পারেন।
কাজু বাদাম খাওয়ার অপকারিতা
বিভিন্ন পুষ্টিকর খাদ্য যেমন আমাদের বিভিন্ন রোগ জীবাণু দূর করতে পারে এবং স্বাস্থ্য ঠিক রাখে তেমনি অতিরিক্ত কোন পুষ্টিকর খাবার আমাদের দেহের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে কাজ বাদামের খাওয়ার উপকারিতা যেমন রয়েছে তবে কাজু বাদাম খাওয়ার অপকারিতাও রয়েছে। এ রয়েছে বিশেষ ঔষধি গুণাবলী। তবে অতিরিক্ত পরিমাণে সেবনের ফলে আপনার স্বাস্থ্যঝুঁকি হতে পারে তাই অতিরিক্ত কাজু বাদাম খাওয়া থেকে সচেতন হোন।
১। কাজু বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যা অতিরিক্ত খেলে আপনার পেটের সমস্যা তৈরি করতে পারে।
২। কাজু বাদামে রয়েছে অতিরিক্ত প্রোটিন তাই এটি অনিয়মিতভাবে খেতে থাকলে আপনার কিডনির সমস্যা তৈরি করতে পারে।
৩। কাজুবাদাম একটি ম্যাগনেসিয়াম জাতীয় উপাদান রয়েছে যা আমাদের বিভিন্ন ওষুধের কার্যক্রমে বাধা প্রদান করতে পারে।
৪। যাদের এনার্জি সমস্যা রয়েছে তারা কাজুবাদাম খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
কাজু বাদামের পুষ্টিগুণ
কাজু বাদাম অত্যন্ত সুস্বাদু ও পুষ্টিকর একটি ফল-বীজ। কাজু গাছ থেকে কাজু ফল ও কাজু বাদাম পাওয়া যায়। ফলের নিচের দিকে বীজটি বের হয়ে থাকে যা কাজু বাদাম নামে পরিচিত। এটি অনেক দেশের গুরুত্বপূর্ণ অর্থকরি ফসল। কাজু বাদামের পুষ্টিগুণ ভরপুর। কাজুবাদাম খাওয়ার উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ আমাদের স্বাস্থ্য কে সুস্বাস্থ্য হিসেবে গঠন করতে সাহায্য করে।
আরো পড়ুনঃ রূপচর্চায় মধুর উপকারিতা - রূপচর্চায় মধুর ব্যবহার
- ক্যালরি- 157 গ্রাম
- কার্বোহাইড্রেট- 8.56 গ্রাম
- চিনি- 1.68 গ্রাম
- ফাইবার- 0.9 গ্রাম
- প্রোটিন- 5.17 গ্রাম
- মোট চর্বি- 12.43 গ্রাম
- ক্যালসিয়াম- 10 মিলিগ্রাম (মিলিগ্রাম
- আয়রণ- 1.89 মিলিগ্রাম
- ম্যাগনেসিয়াম- 83 মিলিগ্রাম
- ফসফরাস- 168 মিলিগ্রাম
- পটাসিয়াম- 187 মিলিগ্রাম
- সোডিয়াম- 3 মিলিগ্রাম
- জিংক- 1.64 মিলিগ্রাম
প্রাপ্ত ভিটামিন রয়েছে-
ভিটামিন এ, থায়ামিন (বি১), রাইবোফ্লেভিন (বি২), নায়াসিন (বি৩), প্যানটোথেনিক, অ্যাসিড (বি৫), ভিটামিন বি৬, ফোলেট (বি৯), ভিটামিন বি১২, ভিটামিন সি, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে ইত্যাদি ভিটামিন বিভিন্ন পরিমানে পাওয়া যায়।
0 Comments
দয়া করে নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন