এআই এর ক্ষতির দিক সমূহ - কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বৈশিষ্ট্য

এআই এর ক্ষতির দিক সমূহ সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আপনাদের সামনে কিছু তথ্য তুলে ধরব অনেকে আছেন যারা এআই এর ক্ষতির দিক সমূহ সম্পর্কে জানতে চান এজন্য গুগলে সার্চ করে থাকেন তাই আপনাদের কথা চিন্তা করে আজকের এই আর্টিকেলে আমরা এআই এর ক্ষতির দিক সমূহ সম্পর্কে আলোচনা করব।

এআই এর ক্ষতির দিক সমূহ

তাহলে চলুন এআই এর ক্ষতির দিক সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে কিছু তথ্য জেনে নিন। এআই এর ক্ষতির দিক সমূহ বিষয়টি জানতে হলে আপনাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

সূচিপত্রঃ এআই এর ক্ষতির দিক সমূহ - কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বৈশিষ্ট্য

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বৈশিষ্ট্য

আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের আমরা এআই এর ক্ষতির দিক সমূহ এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানাবো। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো যুক্তিযুক্তকরণ এবং এমন ক্রিয়াগুলি গ্রহণের ক্ষমতা রাখে যা নির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জনের সর্বোত্তম সুযোগ পায়।

আরো পড়ুনঃ লেখালেখি করে আয় করার ওয়েবসাইট ২০২৪

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার একটি সাবসেট হলো মেশিন লানিং, যা এই ধারণাটিকে বোঝায় যে কম্পিউটার প্রোগ্রামগুলি স্বয়ংক্রিয়ভাবে মানুষের কাছ থেকে সহায়তা ছাড়াই নতুন ডেটা থেকে শিখতে এবং মে কোনো বিষয় মানিয়ে নিতে পারে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এআই বর্তমানে কম্পিউটারের একটি শাখা পরিচিতি লাভ করেছে।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উদাহরণ

কৃত্রিম বুদ্ধিমতার উদাহরণ হিসেবে আমরা কয়েকটি বিষয়ে আপনাদের সামনে আলোচনা করব। যে বিষয়গুলোর মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিস্তার কতটুকু। এআই এর ক্ষতির দিক সমূহ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেল আপনাদের আমরা বিশেষ কিছু তথ্য জানাবো। তাহলে চলুন আগে কৃত্রিম বুদ্ধিমতার উদাহরণ কি তা আগে জেনে নিন। বর্তমান সময়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ আমাদের দেশে নানাভাবে কাজে লাগতে পারে যেমনঃ

  • কর্মসংস্থান
  • ফাইন্যান্স
  • স্বাস্থ্য পরিচর্যা 
  • জবাবদিহিতা
  • পরিবহন
  • বিনোদন
  • গোপনীয়তা

কর্মসংস্থানঃ এআই বর্তমান সময়ে বা ভবিষ্যতে অনেক কর্মসংস্থান ব্যবস্থা করতে সম্ভব হবে। বর্তমান সময়ে মানুষ দ্বারা যে কর্মসংস্থানে সুযোগ হয়ে থাকে তা ভবিষ্যতে এআই দ্বারা হবে।ডেটা এন্ট্রি ক্লার্ক এবং ড্রাইভার গ্রাহক পরিষেবা প্রতিনিধি ইত্যাদি কাজগুলোতে ভবিষ্যতে উল্লেখযোগ্য কিছু পরিবর্তন ঘটাবে এ আই। কারণ প্রতিটা কাজেরই দক্ষতার প্রয়োজন রয়েছে আর এ দক্ষতার বিকাশ ঘটাতে পারবে এ আই।

ফাইন্যান্সঃ আমাদের দেশে আর্থিক শিল্পে AI ব্যবহার করা হয় এবং অনেক সংখ্যক ডেটা বিশ্লেষণ করতে। এবং প্যাটার্ন শনাক্ত করতে যা বিনিয়োগের সুযোগ বা সম্ভাব্য ঝুঁকি কমায় জন্য কাজে লাগতে পারে।

স্বাস্থ্য পরিচর্যাঃ স্বাস্থ্য পরিচর্যার ক্ষেত্রে ও ব্যাপকভাবে কাজে লাগে এআই। এটি রোগীদের চিকিৎসার ইতিহাস এবং জেনেটিক মেকআপের উপর ভিত্তি করে ব্যক্তিগতকৃত চিকিৎসার পরিকল্পনা তৈরি করতেও ব্যবহৃত হয়। AI ডায়াগনস্টিক টুল তৈরি করতে ব্যবহৃত হয় যা প্রাথমিক পর্যায়ে ক্যান্সারের মতো  রোগ  ও নির্ণয় করা সম্ভব।

পরিবহনঃ স্ব- চালিত গাড়িতে AI ব্যবহার করা হয় বাধা চিহ্নিত করতে এবং সাবধানতা অবলম্বন করতে। রাস্তার অবস্থা এবং ট্রাফিক প্যাটার্নের উপর ভিত্তি করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।

জবাবদিহিতাঃ AI এমন সিদ্ধান্ত নিতে পারেনা যার কারণে এআই প্রয়োজন পরে। যেমন কে লোন পাবে বা কাকে চাকরির ইন্টারভিউয়ের জন্য নির্বাচিত করা হবে তা নির্ধারণ করা। এই সিদ্ধান্তগুলি যাতে সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ হয় এবং তা নিশ্চিত করা অপরিহার্য কোনো নেতিবাচক ফলাফলের জন্য দায়বদ্ধতা। এমন সব কাজ করে থাকে এআই।

বিনোদনঃ বিনোদনের জন্য এখানে কয়েকটি ক্ষেত্র রয়েছে যেখানে AI একটি উল্লেখযোগ্য ভাবে কাজ করতে পারে। কারণ AI সিনেমা, টিভির জন্য সুপারিশ ব্যক্তিগতকৃত করতে ব্যবহৃত হয়। সমাজের উপর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিশ্বকে গভীর উপায়ে পরিবর্তন করার সম্ভাবনা রয়েছে।

গোপনীয়তাঃ AI এর কর্মক্ষমতা শিখতে এবং উন্নত করার জন্য প্রচুর পরিমাণে ডেটা অ্যাক্সেসের প্রয়োজন। এটি ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তা এবং সেই ডেটার অপব্যবহার বা অপব্যবহারের সম্ভাবনা সম্পর্কে উদ্বেগ বাড়ায়। এটি মানুষের নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বৈষম্য সৃষ্টি করতে পারে বা সমাজে বিদ্যমান পক্ষপাতকে শক্তিশালী করতে পারে।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অসুবিধা

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যেমন আমাদের প্রতিটা কাজকে সহজ এবং উন্নত বিশ্বের পরিণত করতে পারে, তেমনি এর কিছু ক্ষতির দিক রয়েছে যা  সুবিধার পাশাপাশি অসুবিধাও। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কাজগুলো করার জন্য এটি দিন দিন এতই বুদ্ধিমত্তা হয়ে উঠছে যে এর দ্বারা মানুষের ক্ষতি ও হতে পারে। মানুষ এর দ্বারা নানা দুর্ঘটনার শিকার হতে পারে।চলুন তাহলে কৃত্রিম বুদ্ধিমতার অসুবিধা গুলো কি সে সম্পর্কে জেনে নিন।

কর্মসংস্থানের ক্ষতিঃ এ আই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যেমন কর্মস্থানের ঘাটতি পূরণ করতে পারে তেমনি কর্মস্থানের ক্ষতি করত এর অবদান রয়েছে। কারণ এটি অনেক যুবকের চাকরির হুমকির কারণ হতে পারে।রোবট বর্তমানে এসেম্বলির লাইনে কাজটি নিয়েছে এবং এটি অন্যান্য জায়গায় এর বিস্তারি লাভ ঘটতে পারে। এটির মাধ্যমে আর ড্রাইভার এর প্রয়োজন হবে না। তার মানে এ থেকে একটি মানুষ তার কর্মের উপায় বা মাধ্যম হারিয়ে ফেলবে।

মানুষের ঝুঁকির কারণঃ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবটগুলো খুব খুবই বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি হয়ে থাকে। যার মাধ্যমে তারা খুব দ্রুতই যে কোন সিদ্ধান্ত এবং কাজ সম্পাদন করতে পারে। এর মাধ্যমে মানুষের কর্মক্ষেত্র কমে যে মানুষ অলস হয়ে পড়বে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানুষের ওপর আক্রমণ করতে পারে। মানুষের মনের উপর তাদের নির্ভরতা কমে আসবে এবং মানুষ তার অস্তিত্ব হারাবে।

আরো পড়ুনঃ ল্যাপটপ দিয়ে টাকা ইনকাম করার উপায়

কারণ এই মেশিনগুলো দ্বারা ভবিষ্যৎ ও জন্ম ধ্বংসের দিকে স্থাপিত হতে পারে। এই মেশিন দ্বারা এমন গুরুতর কিছু অস্ত্র বানানো সম্ভব যা আমাদের পৃথিবী ধ্বংস করতে সক্ষম। মানুষ দিন দিন এই মেশিন গুলোর ওপর নির্ভরশীল হয়ে উঠবে এবং মেশিন দাঁড়াই মানুষের দৈনন্দিন কাজগুলো পরিচালনা করবে। এই মেশিনগুলো অনেক ব্যয়বহুল যা সাধারণ মানুষের পক্ষে এই মেশিন ব্যবহার করা সম্ভব নয়।

মানুষের জন্য এআই হুমকিঃ এ আই বা কৃত্রিম রোবট এমন কিছু বিশেষ যন্ত্র দ্বারা তৈরি যেটা নিজেরাই নিজেদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারবে। এই রোবটটি ভবিষ্যৎ মানুষের ক্ষেত্রে যেমন সুবিধাজনক তেমনি অনেক ক্ষতিকারক হতে পারে। ভবিষ্যতে রোবট আর মানুষের সঙ্গে প্রতিযোগিতা ঘটতে পারে।

সম্প্রতি ফেসবুক দল কৃত্রিম গোয়েন্দা বিষয়ক গবেষণা করছিল, এই সময় দুটি মেশিন নিজেদের মধ্যে আশ্চর্যরকম যোগাযোগ শুরু করে। এই সময়ে মেশিনগুলি একটি বিশেষ কোডিং ভাষার বিকাশ করে এবং নিজেদের মধ্যে কথা বলা শুরু করে।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও বাংলাদেশ

পৃথিবী জুড়ে রয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পাশাপাশি বাংলাদেশ ও এখন শুরু হয়েছে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার৷ এআই এর ক্ষতির দিক সমূহ সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলে আমরা কৃত্রিম বুদ্ধিমতা ও বাংলাদেশ সম্পর্কে আপনাদের সামনে কিছু তথ্য তুলে ধরব। যেমন সারা বিশ্বে এর ব্যবহার শুরু হয়েছে, তেমনি আমাদের বাংলাদেশেও বর্তমান সময়ে এর প্রভাব বিস্তার লাভ করেছে।

বাংলাদেশের অনেক প্রকল্প গুলোতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার হয়ে থাকে যেমন বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ, মোবাইল ফোন আপারেটর, ব্যাংক, অনলাইন ও কৃষিখাতসহ অনেক খাতেই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাব্যবহার করে ভালো ফল পাওয়া যাচ্ছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন ৷

ব্যাংক গুলোতেও সার্ভিস ভালো দিয়ে থাকে। কোনো গ্রাহক যদি ঋণ চাই সেক্ষেত্রে তার তথ্য দিয়ে এআই তার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দেয়৷ ব্যক্তির ক্ষেত্রে হয়ত তথ্য কম৷ কিন্তু কোনো কর্পোরেট গ্রাহক হলে তার ডাটা হতে পারে কয়েক হাজার পৃষ্ঠা৷ সেটা বিশ্লেষণ করা অনেক সময়সাপেক্ষ ব্যাপার৷ কিন্তু এআই তা খুব অল্প সময়ে করে দিচ্ছে৷ আর তার অ্যাকিউরেসি অনেক হাই। সরকারি এবং বেসরকারি দুই খ্যাতি এ প্রযুক্তির মান অনেকটাই বৃদ্ধি পাচ্ছে।

বাংলাদেশে এমন অনেক উদ্যোক্তার আবির্ভাব হচ্ছে যারা এআই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তৈরি জন্য বিশেষভাবে কাজ। ইন্টেলিজেন্ট মেশিনস লিমিটেড’- এক কর্মকর্তা  তিনি জানান, এ মুহূর্তে তারা প্রায় ৪০ জনের একটি টিম৷ তারা এখন নানা ক্ষেত্রে লার্নিং মেশিন টুলস দিচ্ছেন৷ তার সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার দুই ক্ষেত্রেই কাজ করছেন৷

তিনি জানান কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং মত প্রকাশ করতে পারে।সাধারণ সফওয়্যার তার প্রোগ্রাম অনুযায়ী কাজ করে৷ কিন্তু এআই ডাটার ভিত্তিতে নিজেই সিদ্ধান্ত জানায়৷ হাজার হাজার ডাটা প্রসেস করে অনেক মানুষ অনেক সময় নিয়ে যে সিদ্ধান্ত দিতে পারে, এআই তা খুব অল্প সময়ে এবং অনেক বেশি সঠিকভাবে করতে পারে৷ কিন্তু বাংলাদেশের সঠিক ডাটা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে। যদি সঠিক ডাটা পাওয়া যায় তাহলে কৃত্রিম বুদ্ধিমতার সঠিকভাবে বিস্তার করা সম্ভব।

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট এর ব্যবহার

আপনারা অনেকে আছেন যারা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট এর ব্যাপারে জানতে চান। এছাড়াও এ এআই এর ক্ষতির দিক সমূহ সম্পর্কে অনেকেই নানা তথ্য সম্পর্কে জানতে গুগলে সার্চ করে থাকেন তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে আমরা এআই এর ক্ষতির দিক সমূহ এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট এর ব্যবহার সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানাবো।

আমাদের অনেক জিনিসের ভুল সংশোধন করতে এবং সকল জিনিস কে দ্রুত সংশোধন করতে ও উপস্থাপন করতে অফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট এর গুরুত্ব অনেক। বর্তমান সময়ে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট এর মাধ্যমে আমাদের কাজগুলোকে অনেক সহজ করে তুলেছে।

আরো পড়ুনঃ টিকটক থেকে সহজে ইনকাম ২০২৩

১। এআই আমাদের সকল কাজগুলোকে দ্রুত সমাধান করতে এবং নিখুঁতভাবে করতে সাহায্য করে থাকে।

২। এআই দ্বারা যে কাজগুলো সম্পন্ন হয়ে থাকে তা অনেকটাই নিখুঁত হয়ে থাকে। এবং এর মাধ্যমে কাজগুলো কখনো ভুল হয় না।

৩। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট এর দ্বারা কোন কাজ করলে এটি মানুষের মতো বিরতি না নিয়ে এই মেশিন ঘন্টার পর ঘন্টা কাজ করে থাকে।

৪। ভবিষ্যৎ প্রজন্মে এআই দ্বারা বিশ্বের অনেক টেকনোলজি গুলোর অনেক পরিবর্তন আসতে পারে। এ ছাড়া শিক্ষা, মেডিকেল, কৃষি অর্থনৈতিক কর্মসংস্থানের অনেক পরিবর্তন সাধিত হতে পারে।

এআই এর ক্ষতির দিক সমূহ - কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বৈশিষ্ট্যঃ শেষ কথা

প্রিয় পাঠকগণ আজকের এই আর্টিকেলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বৈশিষ্ট্য, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উদাহরণ, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অসুবিধা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও বাংলাদেশ, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট এর ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি এখান থেকে মুক্তি পেতে চান এবং সুরক্ষিত থাকতে চান তাহলে অবশ্যই এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে হবে।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন। কারণ আমাদের ওয়েবসাইটের নিয়মিত এ ধরনের তথ্যমূলক আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন