তেলাকুচা পাতার উপকারিতা - তেলাকুচা পাতা খাওয়ার নিয়ম
আপনি কি তেলাকুচা পাতার উপকারিতা এবং তেলাকুচা পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে আমাদের এই আর্টিকেলটি ওপেন করেছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা তেলাকুচা পাতার উপকারিতা এবং তেলাকুচা পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আপনাদের সামনে বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরব। তেলাকুচাপাতার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের এই আর্টিকেল জুড়েই থাকুন।
তাহলে আসুন আর দেরি কেন, তেলাকুচা পাতার উপকারিতা এবং তেলাকুচা পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে নিন।
সূচিপত্রঃ তেলাকুচা পাতার উপকারিতা - তেলাকুচা পাতা খাওয়ার নিয়ম
- তেলাকুচার পাতার বৈজ্ঞানিক নাম
- তেলাকুচা পাতার উপকারিতা
- তেলাকুচা পাতার রেসিপি
- তেলাকুচা কিভাবে খাবেন
- তেলাকুচার পুষ্টিগুণ
- তেলাকুচা পাতার উপকারিতা - তেলাকুচা পাতা খাওয়ার নিয়মঃ শেষ কথা
তেলাকুচার পাতার বৈজ্ঞানিক নাম
তেলাকুচা একপ্রকারের ভেষজ উদ্ভিদ। তেলাকুচাপাতার উপকারিতা অনেক। এর বোটানিক্যাল নাম Coccinia grandis বা Coccinia Cordifolia Cogn। এটি Cucurbitaceae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত এবং ভেষজ নাম: Coccinia। প্রচলিত নাম- তেলাকুচা, তেলাকুচো, কুন্দ্রি শাক।
আরো পড়ুনঃ মেথি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
বাংলাদেশে এইসব গাছ রয়েছে। বিশেষ করে গ্রাম অঞ্চলে এই গাছগুলোর দেখা মিলে। এবং বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন রকম এর নাম রয়েছে যে নামগুলোতে তেলাকুচা গাছটি পরিচিত। যেমন: কুচিলা, তেলা, তেলাকচু, তেলাহচি, তেলাচোরা কেলাকচু, কেলাকুচ, তেলাকুচা বিম্বী ইত্যাদি নামে ডাকা হয়।
তেলাকুচাপাতার উপকারিতা
তেলাকুচা একটি ঔষধি গাছ এ রয়েছে বিভিন্ন উপকারিতা তেলাকুচাপাতার উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই হয়তো জানেন না। সে কারণে অনেকেই হয়তো এই গাছ থেকে পাওয়া ঔষধি পুষ্টি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। গ্রাম বাংলার আনাচে-কানাচে এ গাছগুলো বহুলভাবে জন্মে থাকে। কিন্তু অনেকেই তেলাকুচা পাতার উপকারিতা সম্পর্কে জানেন না। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা তেলাকুচা পাতার উপকারিতা সম্পর্কে আপনাদের সামনে কিছু গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করব।
তেলাকুচা পাতার সাথে সাথে এর ফল ও ফুল বিশেষ ঔষধি হিসেবে গুণসম্মত কার্যকরী ক্ষমতা রয়েছে। প্রাকৃতিকভাবে জন্ম নেওয়া এই গাছটি রয়েছে বিশেষ ঔষধি গুণ যা অনেকেই জানে না তাই অবহেলাতে গাছটি বনে বাদারে জন্ম নিয়ে থাকে। আপনি জানলে অবাক হবেন এর ঔষধি গুণ। তেলাকুচায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিটা কারোটিন যা আপনাকে গুরুতর ও মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি দিতে পারবে।
তেলাকুচা পাতা আমাদের শরীরের যে রোগ গুলো থেকে মুক্তি দিতে পারে। তা নিচে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হলো।
১। ডায়াবেটিস
২। জন্ডিস
৩। হাত পা ফোলা
৪। শ্বাসকষ্ট
৫। কাশি
৬। স্তনে দুধ স্বল্পতা
৭। আমাশয়
৮। স্থূলতা কমাতে
৯। শ্লেম্মাজ্বর
১০। ফোঁড়া ও ব্রণ
১১। রুচি ফেরাতে
১২। পাকস্থলির সমস্যা
১৩। কিডনির পাথর প্রতিরোধে
ডায়াবেটিস - বাংলাদেশে বহুল সংখ্যক মানুষ রয়েছে যারা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত এর জন্য নিয়মিত ইনসুলিন এবং ওষুধ খেতে হয় কিন্তু আপনার বাড়ির পাশে ঝোপেঝাড়ে যে অবাঞ্ছিতভাবে পড়ে আছে তেলাকুচা গাছ যার রয়েছে ডায়াবেটিকস প্রতিশোধককর্ম ক্ষমতা।
এ পাতা খেলে আপনার ডায়াবেটিসের জন্য প্রাকৃতিক ইনসুলিন হিসেবে কাজ করে।তেলাকুচার কান্ডসহ পাতা ছেঁচে রস তৈরি করে নিন। প্রতিদিন সকাল ও বিকেলে এই রস আধাকাপ পরিমাণ পান করুন। এছাড়াও তেলাকুচার পাতা রান্না করে খেলে ডায়াবেটিস রোগে উপকার হয়।
জন্ডিস - জন্ডিস সাধারণত থেকে গুরুতর হতে পারে এবং এতে আপনার জীবনের সংশয় ঘটতে পারে। তবে আপনি যদি তেলাকুচাপাতা উপকারিতা পেতে চান এবং জন্ডিস থেকে মুক্তি পেতে চান তাহলে আপনি তেলাকুচা পাতার ওপর ভরসা রাখতে পারেন। জন্ডিস সারাতে তেলাকুচার মূল ছেঁচে রস তৈরি করে নিন। এবার প্রতিদিন সকালে আধাকাপ পরিমাণ এই রস পান করুন। এতে উপকার পাবেন।
হাত পা ফোলা - আমাদের ছোটখাটো বিভিন্ন কারণে অনেকেরই হাত-পা ফলা সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। দীর্ঘ সময় আপনার হাত-পায়ে ভর কিংবা ঝুলিয়ে বসে থাকলে এই সমস্যাটি দেখা দিয়ে থাকে এতে ভয়ের কোন কারণ নেই,এক্ষেত্রে তেলাকুচার মূল ও পাতা ছেঁচে এর রস ৩ থেকে ৪ চা চামচ প্রতিদিন সকালে ও বিকালে পান করুন। দেখবেন এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
শ্বাসকষ্ট - শ্বাসকষ্ট সমস্যাটি ছোট বড় অনেকেই ভুলে থাকেন। এটির মূল কারণ হলো বুকে অনেকদিন সর্দি-কাশি কফ জমে থাকার কারণে এ শ্বাসকষ্টটি দেখা দিয়ে থাকে।এর থেকে রক্ষা পেতে তেলাকুচার মূল ও পাতার রস হালকা গরম করে নিন। এবার ৩ থেকে ৪ চা চামচ পরিমাণ তিন থেকে সাত দিন প্রতিদিন সকালে ও বিকেলে খান। শ্বাসকষ্টের সমস্যা মিটে যাবে।
কাশি - কাশির জন্য তেলাকুচা বেশ কার্যকরী। যদি শ্লেস্মাকাশি হয় তবে শ্লেস্মা তরল করতে এটি বেশ কাজ করে। কাশির উপশমে ৩ থেকে ৪ চা চামচ তেলাকুচার মূল ও পাতার রস হালকা গরম করে নিন। এবার এর সঙ্গে আধা চা চামচ মধু মিশিয়ে ৩ থেকে ৭ দিন প্রতিদিন সকালে ও বিকেলে খান। এতেই উপকার মিলবে।
স্তনে দুধ স্বল্পতা - সন্তান জন্মদানের পর অনেকের স্তনে দুধ আসে না। অনেক সময় দেখা যায় মায়েদের শরীর ফেকাশি হয়ে গেছে। এ অবস্থা দেখা দিলে ১টি তেলাকুচা ফলের রস হালকা গরম করে মধু মিশিয়ে নিন। এবার এই রস পরিমাণ মতো সকাল ও বিকেল ১ সপ্তাহ খান। এতে স্তনে দুধের স্বল্পতা দূর হয়ে যাবে।
আমাশয় - অতিরিক্ত আমাশয় বা প্রায় সময় আমাশয় হতে থাকলে তেলাকুচার মূল ও পাতার রস ৩ থেকে ৪ চা চামচ প্রতিদিন সকালে ও বিকেলে খান। ৩ থেকে ৭ দিন নিয়ম করে এই রস পানেই উপসম মিলবে।
স্থূলতা কমাতে - তেলাকুচা পাতা আমাদের শরীরে মেদ এবং অতিরিক্ত চর্বি পরিহারে বেশ ভূমিকা পালন করে। নিয়মিত এই তেলাকুচা পাতা খাওয়ার ফলে শরীরের অতিরিক্ত মেদ, সেই সাথে চর্বি কমাতে সাহায্য করে। ফলে এই তেলাকুচা পাতা মানবদেহে স্থলটা ক্ষমতা বাড়ারে ভূমিকা পালন করে।
শ্লেম্মাজ্বর - শ্লেম্মাজ্বর থেকে মুক্তি পেতে ৩ থেকে ৪ চা চামচ তেলাকুচার মূলও পাতার রস হালকা গরম করে নিন। এবার এটি ২ থেকে ৩ দিন সকাল ও বিকেলে খান। এক্ষেত্রে তেলাকচুর পাতা পাটায় বেটে রস করে নিতে হবে।
আরো পড়ুনঃ গাজর খাওয়ার উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ
ফোঁড়া ও ব্রণ - আপনার শরীরে যদি ফোঁড়া ও ব্রণ দেখা দেয় সেই সমস্যা সারাতে তেলাকুচা পাতা বিশেষ কার্যকরী। তেলাকুচা পাতার রস বা পাতা ছেঁচে ফোঁড়া ও ব্রণে প্রতিদিন সকাল ও বিকেলে ব্যবহার করুন। এতে দ্রুত মুক্তি মিলবে।
রুচি ফেরাতে - অনেকেরই সর্দিতে মুখে অরুচি হয়। এই অবস্থায় তেলাকুচার পাতা একটু সিদ্ধ করে পানিটা ফেলে দিন। এবার এটি ঘি দিয়ে শাকের মত রান্না করে নিন। খেতে বসে প্রথমেই এই শাক খেলে খাওয়াতে রুচি আসবে।
পাকস্থলির সমস্যা - খাবারের অনিয়মের কারণে পেটের মধ্যে নানা ধরণের সমস্যা যেমন পেটের পীড়া, পেট ব্যথা ইত্যাদি নানা ধরণের সমস্যায় আক্রান্ত থাকে। আপনি যদি এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চান তাহলে নিয়মিত তেলাকুচা পাতা খাওয়ার অভ্যাস করুন। এতে সমস্যাটি থেকে মুক্তি পেতে পারবেন।
কিডনির পাথর প্রতিরোধে - অনেকের কিডনিতে পাথর হয়ে থাকে। এবং এই সমস্যার কারণে আমাদের শরীরে নানা ধরণের জটিলতা দেখা দেয়। আপনি যদি এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চান, তাহলে তেলাকুচা পাতা খাওয়ার অভ্যেস করুণ। কারণ তেলাকুচা পাতা আমাদের কিডনিতে বিদ্যমান পাথর প্রতিরোধ করতে বেশ জোরালো ভূমিকা পালন করে।
তেলাকুচা পাতার রেসিপি
আজকেরে আর্টিকেলে আমরা তেলাকুচা পাতার উপকারিতা সম্পর্কে ইতিমধ্যে আপনাদের সামনে আলোচনা করেছি। তেলাকুচা একটি ওষুধি গুণসম্পন্ন গাছ এর রয়েছে বিশেষ কার্যকর ক্ষমতা। তেলাকচার পাতা আপনারা বিভিন্নভাবে খেয়ে এর উপকারিতা পেতে পারেন। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা তেলাকুচাপাতার রেসিপি সম্পর্কে আপনাদের কিছু জানাবো যেন আপনারা বাসা বাড়িতে তেলাকুচা পাতার রেসিপি ট্রাই করে তেলাকুচা পাতার উপকারিতা পেতে পারেন।
তেলাকুচা পাতার রয়েছে বিভিন্ন রেসিপি হিসেবে তেলাকচার কথা রান্না করে খেয়ে থাকেন আজকে আপনাদের সামনে আমরা তেলাকুচা পাতার একটি রেসিপি শেয়ার করব। তাহলে আসুন তেলাকুচা পাতার ভর্তা সম্পর্কে জেনে নেই।
তালাকুচা পাতা ভর্তার জন্য যা যা লাগবেঃ
১। পরিমাণ মতো তেলাকুচার পাতা
২। কয়েকটি কাঁচামরিচ
৩। একটা পেঁয়াজ কুচি
৪। একটা রশুন কুচি
৫। পরিমাণ মতো তেল
৬। পরিমাণ মতো লবণ
যেভাবে ভর্তা তৈরি করবেন: ভর্তার জন্য কিছু তেলাকুচা পাতা প্রথমে টুকরা টুকরা করে কেটে নিবেন, এরপর ধুয়ে নিয়ে কড়াইয়ে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে কয়েকটি কাঁচা মরিচ ও রসুন কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে নাড়াচাড়া করবেন, এবং হালকা লালচে ভাব এলে এতে কাঁটা শাকগুলো দিয়ে দিবেন, এরপর তাতে স্বাদমতো কিছুটা লবণ দেবেন।
এরপর হালকা আঁচে পাতা গুলোকে একটু নরম করে ভেজে নিবেন, এরপর ব্লেন্ডার কিংবা পাতায় যে যার সুবিধামতো বেটে নিবেন হয়ে গেল আপনার তেলাকুচার পাতা ভর্তা।
এই কথা খুবই স্বাস্থ্যকর একটি খাবার। সহজে আপনি তেলাকুচার পাতা ভর্তা করে খেয়ে আপনার শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারবেন।
আশা করি, আমাদের এই আর্টিকেলে তেলাকুচা পাতার উপকারিতা এবং তেলাকুচা পাতার ভর্তার সহজ রেসিপি জেনে অনেক উপকৃত হয়েছেন।
তেলাকুচা কিভাবে খাবেন
শরীরের বিভিন্ন ধরণের সমস্যার কারণে আমরা তেলাকুচা পাতা খেয়ে থাকি।তেলাকুচা পাতা মূলত পরিষ্কার করে অনেকে এই পাতাকে তরকারি হিসেবে খেয়ে থাকি। তেলাকচার পাতার উপকারিতা আমাদের মানব দেহের বিভিন্ন রোগ সারাতে বিশেষভাবে কার্যকরী।এছাড়া অনেকেই তেলাকুচা পাতা শুকিয়ে চূর্ণ করে রেখে দেয়।আবার অনেকেই তেলাকুচাকে ভর্তা হিসেবে খেয়ে থাকি।
তেলাকুচার পাতা যেমন উপকারী তেমনি এর ফলও রয়েছে বিভিন্ন উপকারিতা এই ফল দেখতে অনেকটা পটলের মতো। আপনারা যদি মনে করেন তাহলে খোঁজার ফলটি রান্না করে খাবেন সেটিও পারবেন এটি পটলের মত চিরচির করে কেটে ভাজি করে খাবেন এতে সঠিক পুষ্টি মিলবে।
তেলাকুচার পুষ্টিগুণ
তেলাকুচার পাতা এবং ফল ঐতিহ্যবাহী ওষুধু হিসেবে ব্যবহৃত হয়।বিভিন্ন দেশে বিভিন্নভাবে এই গাছের পাতাও ফল খেয়ে থাকে। এই গাছটির পাতা ৬-৮ সে.মি. লম্বা এবং ৭-৮ সে.মি চওড়া। ফুল দেখতে অনেকটা তারার মত, পাপড়ি একটাই, তবে পাঁচভাগে বিভক্ত, রং সাদা। ফল দুই থেকে তিন ইঞ্চি লম্বা হয়। পাকা ফল দেখতে টকটকে লাল রংয়ের।
কাঁচা ফল দেখতে অনেকটা পটলের মত, গায়ে রয়েছে আবছা সাদা ডোরা দাগ। তেলাকুচাপাতার উপকারিতা সম্পর্কে ইতিমধ্যে আমরা জানতে পেরেছি। তেলাকুচাপাতার উপকারিতা আমাদের মানব দেহের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারে। এ পাতার রয়েছে বহুল ও ঔষধি কার্যকরী ক্ষমতা, তেলাকুচাপাতার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে অনেকেই হয়তো জানেন না, চলুন তাহলে এবার তেলাকুচা পাতার পুষ্টিগুণ সম্পর্ক কিছু জেনে নিন।
আরো পড়ুনঃ রূপচর্চায় মধুর উপকারিতা - রূপচর্চায় মধুর ব্যবহার
তেলাকুচা অত্যন্ত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ। বিশেষ করে ভিটামিন এবং মিনারেল সমৃদ্ধ একটি উপাদান। একশো গ্রাম তেলাকুচায় ১.৪ মিলি গ্রাম আয়রন, ০.০৮ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি২ (রিবোফ্লোবিন), ০.০৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি১ (থায়ামিন), ১.৬ গ্রাম আঁশ এবং ৪০ মিলি গ্রাম ক্যালশিয়াম থাকে। তেলাকুচা ভিটামিন এ এবং সি সমৃদ্ধ। তাছাড়া তেলা কুচায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিটা-ক্যারোটিন।
তেলাকুচা পাতার উপকারিতা - তেলাকুচা পাতা খাওয়ার নিয়মঃ শেষ কথা
তেলাকুচা পাতার উপকারিতা, তেলাকুচা পাতা খাওয়ার নিয়ম, তেলাকুচার পুষ্টিগুণ, তেলাকুচা কিভাবে খাবেন? এ বিষয়গুলো বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রিয় বন্ধুরা আশা করি আপনারা উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। নিজের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য অবশ্যই সকলের সম্পর্কে জানা উচিত।
তখন আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল আরো করতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন। আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এই ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়।
0 Comments
দয়া করে নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন