রমজানের প্রস্তুতি কিভাবে নেব

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের জন্য আমরা রমজানের প্রস্তুতি কিভাবে নেব তার সম্পর্কে আপনাদের জানাতে চলেছি। কারণ সামনে রমজান মাস তাই অনেকেরই ভাবনা রয়েছে রমজানের প্রস্তুতি কিভাবে নেব। রমজান মাস হল গুনাহ খাতা মোচনের মাস এই মাসে যে যত বেশি ইবাদত করবে সে তত বেশি নেকির অধিকারী হবে।

আজকেরে আর্টিকেলে আপনাদের জন্য আমরা রমজানের প্রস্তুতি কিভাবে নেব সেই নিয়ে আলোচনা করব। তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক রমজানের প্রস্তুতি কিভাবে নেব।

সূচিপত্রঃ রমজানের প্রস্তুতি কিভাবে নেব

রমজানের প্রস্তুতি কিভাবে নেব

আল্লাহ তাআলার রহমত বরকত মাগফেরাত নাজাতসহ অনেক কল্যাণের মাস রমজানুল মোবরক শুরু হতে যাচ্ছে তাই আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের জন্য আমরা রমজানের প্রস্তুতি কিভাবে নেব সে সম্পর্কে জানাতে চলেছি। রমজান হলো আল্লাহ তাআলার ইবাদতের মাস তাই আমাদের সকলেরই উচিত রমজানের প্রস্তুতি কিভাবে নেব সে সম্পর্কে জানা। তাহলে চলুন আর দেরি না করে রমজানের প্রস্তুতি কিভাবে নেব সে সম্পর্কে জেনে নিন।

আরো পড়ুনঃ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কি জায়েজ

কাজা রোজা আদায় করা

রমজান শুরুর আগেই আপনার যদি বিগত বছরের রোজা কাজা হয়ে থাকে আপনাকে সেগুলো আগে আদায় করা উচিত। কারণ অনেকেরই বিভিন্ন কারণে বিগত বছরের রোজাগুলো কাজে থাকতে পারে বিশেষ করে মা-বোনদের তাই আপনাদের উচিত কাজা রোজা গুলো রমজানের আগে যথাযথভাবে আদায় করে নেওয়া।

ফরজ রোজার নিয়ম-কানুন সঠিকভাবে পালন করা নেয়া

রমজান মাস আসার আগে রোজা পালনের মাসআলা-মাসায়েল তথা নিয়ম-কানুনগুলো ভালোভাবে জেনে নেয়া জরুরি। আর তাতে রমজানের রোজা নষ্ট হওয়া থেকে বা মাকরূহ হওয়া থাকে বা অন্যান্য বিষয়গুলো জেনে নেয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করা।

শিরক থেকে মুক্ত থাকা

রমজানের প্রস্তুতি নিলে অবশ্যই আপনাকে শিরকের মত গুনাহ থেকে মুক্ত থাকতে হবে। কারণ আমরা সবাই ছোট-বড় শিরকের গুণাগুলো পড়ে থাকি তাই আমাদের সকলেরই উচিত এসব গুনহার থেকে আল্লাহর কাছে পানা চাওয়া এবং তওবা করা।

রমজানের  রুটিন তৈরি করা

রমজানের সারাদিন আপনি কি করবেন কোন কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখবেন সে নিয়ম অনুযায়ী আপনি একটি রুটিন তৈরি করতে পারেন। এতে করে হাজার ব্যস্ততার মাঝেও আপনি ইবাদত ও আল্লাহর জিকির আজগর গুলো ঠিক রাখতে পারবেন।

রমজানের চাঁদের অনুসন্ধান করা

শাবান মাসের ২৯ তারিখ সন্ধ্যায় চাঁদের অনুসন্ধান করা সুন্নাত। আধুনিক যুগে সবাই ইন্টারনেটের উপর ভরসা করে চাঁদের অনুসন্ধান করে থাকেন যা মোটেও ঠিক নয়।

এভাবে আমরা সুন্নার থেকে বঞ্চিত হই তাই আমাদের সকলেরই উচিত রমজানের চাঁদের অনুসন্ধান করা।

বেশি বেশি দোয়া ও তাসবি পাঠকরা

রমজানের আগে আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া ও তাসবিহ পাঠ করা। এতে করে মনের শান্তি এবং রমজানের প্রতি আগ্রহ অনেক বেড়ে যাবে। আমাদের মন থেকে কলুষিতা দূর হবে।

বেশি বেশি কোরআন তেলাওয়াত করা

রমজানের মাস হল কোরআন নাজিলের মাস তাই আমাদের সকলেরই উচিত শাবান মাস থেকেই কোরআন তেলোয়াতের পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়া।

হিংসা বিদ্বেষ থেকে দূরে থাকা

রমজান মাসে অনেক আমল আমাদের হিংসা বিদ্বেষের কারণে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই আসুন রমজান আসার আগেই মন থেকে আমরা হিংসা বিদ্বেষ দূর করে ফেলি।

বেশি বেশি দান-সদকা করা

রমজানের মাস হল নেকির মাস। এই মাসে যত বেশি দান সাদকা করবেন তত বেশি নেকি অর্জন করতে পারবেন। রাসূলুল্লাহ রমজান মাসে বেশি বেশি দান অসদকা করতেন। তাই আমাদের সকলেরই উচিত আগে থেকে দান সদকার হাতটি খোলসা করা।

বেশি বেশি ইস্তেগফার করা

আমাদের গুনাহার অন্ত নেই। তাই আমাদের সকলের উচিত রমজানের আগে থেকেই বেশি বেশি ইস্তেগফার করা। এতে করে মনের কলষিতা দূর হবে। এবং আপনার পূর্বের গুনাহর কথা স্মরণ করে আপনি আল্লাহ তাআলার কাছে বেশি বেশি ইস্তেগফার পাঠ করবেন।

করে করে আল্লাহ তাআলা খুশি হয়ে আপনার পূর্বের গুনা খাতা গুলো মাফ করে দিতে পারেন। এর জন্য বেশি বেশি পড়ুন: আল্লাহুম্মাগফিরলি, হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা করে দিন।

রাসূলুল্লাহ সাঃ রমজানের প্রস্তুতি কিভাবে নিতেন

আপনারা যারা আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ছেন তারা নিশ্চয়ই রমজানের প্রস্তুতি কিভাবে নেব সে সম্পর্কে জানতে আমাদের এই আর্টিকেলটি ওপেন করেছেন। তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। রাসূলুল্লাহ রমজানের প্রস্তুতি কিভাবে নিতেন তার সম্পর্কে আমাদের জানা জরুরী।

কারন আমরা রাসুলুল্লাহ উম্মত। রমজান মাসে আল্লাহ তায়ালা রহমত নাযিল করে থাকেন। এ রহমত থেকে বঞ্চিত না হয়ে আমরা রাসূলুল্লাহ রমজানের প্রস্তুতি কিভাবে নিতেন সে সম্পর্কে জেনে নেব এবং তার অনুসরণ করব।

১। নফল রোজার মাধ্যমে রমজানের প্রস্তুতি গ্রহণ করতেন।

২। রমজানের বরকত হাসিলের জন্য আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া  পড়তেন।

৩। সকলকে রমজানের রহমত, বরকত ও নাজাত সম্পর্কে সচেতন করা এবং তা অর্জনের জন্য উৎসাহিত করতেন, যাতে সকলে তা অর্জনের জন্য অগ্রসর হয়।

হযরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে,

“রাসূল (সা.) যে মাসে অধিক রোজা পালন করতেন, তা হল শাবান; এবং আবশ্যিকভাবে তিনি তা রমজানের সাথে যুক্ত করতেন।” (নাসায়ী, আবু দাউদ)

তবে শাবান মাসে তিনি কতদিন রোজা রাখতেন তা নির্দিষ্টভাবে জানা যায়নি। কিন্তু এটি আমরা সাধারণভাবে ধারণা করে নিতে পারি, রমজান আসার পূর্বেই তিনি দৈনিক রোজা রাখার অনুশীলনের সূচনা করতেন। কিন্তু পুরো মাস তিনি রোজা রাখতেন না।

আরো পড়ুনঃ আকিকা দেওয়ার নিয়ম

হযরত আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সা.) বলেছেন-

“যখন তোমাদের মধ্যে বরকতময় মাস রমজানের আগমন ঘটে যে মাসে সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহ তোমাদের জন্য রোজাকে নির্দিষ্ট করেছেন, তখন জান্নাতের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয় এবং জাহান্নামের দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং সকল শয়তানকে শেকলে বন্দী করা হয়। এই মাসে, আল্লাহ এমন একটি রাত রেখেছেন যা হাজার মাসের তুলনায় উত্তম; যে এর কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হল, সে প্রকৃতই বঞ্চিত হল।” (নাসায়ী)

রোজা আসার আগে প্রস্তুতি

আল্লাহ তাআলার অশেষ রহমত ও ইবাদত কবুলের মাস হলো রমজান মাস। আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের জন্য আমরা কিভাবে রমজানের  প্রস্তুতি কিভাবে নেব সে সম্পর্কে কিছু তথ্য নিয়ে হাজির হয়েছি। রোজা আসার আগে প্রস্তুতি আমাদের সকলেরই নেওয়া উচিত। কারণ অনেকেই কর্মব্যস্ততায় রোজার সঠিক প্রস্তুতি গুলো নিতে পারেনা। তাই আমাদের সকলেরই উচিত রোজা আসার আগেই প্রস্তুতি গ্রহণ করা।

আল্লাহ তাআলা আমাদের পাপ মোচন করার জন্য বিশেষ সময় এবং মাস দিয়েছেন তার মধ্যে একটি হলো রমজান মাস। এই মাসে আমরা বেশি বেশি ইবাদত করে আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জন করব। যারা এ মাসটির সঠিক ব্যবহার করবে তারা আল্লাহ তায়ালার সুউচ্চ মর্যাদায় পৌঁছাতে পারবে।তাই আমাদের সকলেরই উচিত রমজানের আগে প্রস্তুতি নেওয়া।

অন্যান্য মাসে যেমন ইবাদত করতে হবে তেমনি এই মাসটির বিশেষ মর্যাদাকে নিজের জীবনে অবশ্যই কাজে লাগাব। কারন এই মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত অনেক মর্যাদা সম্পন্ন।তাই রমজান আসার আগেই এ মাসের কল্যাণ হাসিলের মানসিকতায় নিজেকে প্রস্তুত করব। বেশি বেশি দোয়া, দুরুদ, তাওবা-ইস্তেগফার ও ইসলামী জীবনযাপনের মাধ্যমে রোজার শিক্ষাকে নিজের জীবনে ধারণ করার প্রস্তুতি নেব।

এজন্য রমজানের আগে আপনি আপনার দিনটি কিভাবে শুরু ও শেষ করবেন তার জন্য একটি রুটিন তৈরি করে নেবেন। জীবনের চাহিদা অনুযায়ী সংসারের কাজ করে বাকি সময়গুলো আল্লাহর ইবাদত করতে হবে। রমজান মাসে যেন বাড়তি কাজের ঝামেলা না থাকে সেজন্য আগেভাগেই কাজগুলো সেরে ফেলবেন। 

রমজানের মাসগুলোতে আল্লাহর ইবাদতের জন্য অধিক সময় ব্যয় করবেন। অযথা টেলিভিশন ,ফোন, ইন্টারনেট, গেম ও বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করবেন। এবং ইসলামিক বিষয়ক ওয়াজ ও লেকচার গুলো শুনবেন। রোজার মধ্যে আমাদের বিভিন্ন রমজান বিষয়ক প্রশ্ন গুলো আপনি বড় আলেমদের কাছ থেকে জেনে নিবেন।

রমজান মাসের ফজিলত হাসিলের জন্য নিজের মনের অবস্থার পরিবর্তন করতে হবে। আমলের খাতায় উত্তম আমলগুলো একের পর এক যোগ করতে হবে। আমলগুলো আল্লাহর কাছে এমনভাবে উপস্থাপন করতে হবে, যেখানে নিয়তে কোনো গড়বড় না থাকে। উদ্দেশ্য একটাই, আল্লাহকে রাজি-খুশি। তাই এখনি সংকল্প করুন, নিজের জীবনটাকে আল্লাহর বিধানের বাইরে নিয়ে যাবেন না। 

রমজান আসার আগে থেকেই নিজেকে প্রস্তুত করে নিন। হয়তো, এটাই আপনার জীবনের শেষ রমজান। তাই আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ  করবেন, হে আল্লাহ, তুমি আমাকে এই রমজানের ফজিলত হাসিলের তওফিক দাও। কারণ তোমার রহমত না থাকলে এই রমজান আমার জন্য কিছুই রেখে যেতে পারবে না। তাই তোমার করুণায় রহমত দিয়ে আমাকে উত্তম মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত কর।

রমজানের ফজিলত

যে রমজানের জন্য এত ইবাদত সে রমজানের কি ফজিলত রয়েছে তা আমাদের সকলেরই জানা জরুরী। আজকের আর্টিকেলে আমরা রমজানের প্রস্তুতি কিভাবে নেব সে সম্পর্কে আপনাদের সামনে ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি। কারণ আমরা মুসলিম, রমজান আমাদের ইবাদতের একটি বিশেষ মাস। এ মাসে মুসলমানের গ্রন্থ আল কুরআন নাযিল হয়েছে। তাই রমজানের ফজিলত কি রয়েছে চলুন দেখিনি।

রমজান মাসের ফজিলত ও বৈশিষ্ট্যের বর্ণনা নিচে দেওয়া হলঃ

১। ফরজ রোজা পালন

২। কুরআন নাজিল

৩। জান্নাতের দরজা খুলে দেওয়ার মাস

৪। জাহান্নামের দরজা বন্ধ 

৫। শয়তানকে শৃঙ্খাবদ্ধ করা

৬। লাইলাতুল কদর পাওয়া

৭। দোয়া কবুল হওয়া

৮। জাহান্নাম থেকে মুক্তি

৯। ক্ষমা পাওয়া

১০। সৎ কাজের প্রতিদান বহুগুণে বেড়ে যাওয়া

১১। হজের সাওয়াব পাওয়া

১২। রোজাদারের বিশেষ সম্মান

*রোজা পালন ফরজরমজান মাসের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এ মাসজুড়ে রোজা পালন করা ফরজ। কুরআনুল কারিমের রোজা পালনের নির্দেশ এসেছে এভাবে-فَمَن شَهِدَ مِنكُمُ الشَّهْرَ فَلْيَصُمْهُ‘কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ১৮৫)

*কুরআন নাজিলের মাস রমজানের অরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো- এটি কুরআন নাজিলের মাস। রমজানের এক সম্মানিত রাতে (লাইলাতুল কদরে) আল্লাহ তাআলা উম্মতে মুহাম্মাদির জীবন পরিচালনার গাইড হিসেবে মহাগ্রন্থ কুরআনুল কারিম নাজিল করেছেন। একাধিক আয়াতে তা এভাবে বর্ণিত হয়েছে- شَهْرُ رَمَضَانَ الَّذِيَ أُنزِلَ فِيهِ الْقُرْآنُ هُدًى لِّلنَّاسِ وَبَيِّنَاتٍ مِّنَ الْهُدَى وَالْفُرْقَانِরমজান মাস-ই হল সেই মাস; যাতে নাজিল করা হয়েছে কুরআন। যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ১৮৫)

আরো পড়ুনঃ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কি জায়েজ

*দোয়া কবুল হওয়ার মাসরমজান মাসের দোয়া আল্লাহ তাআলা কবুল করে নেন বলে জানিয়েছেন স্বয়ং বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। হাদিসে এসেছে-‘রমজান মাসে প্রত্যেক মুসলমান আল্লাহর সমীপে দোয়া করে। আর তা কবুল হয়ে যায়।’ (মুসনাদে আহামদ)

*রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যখন রমজান আসে তখন জান্নাতের দরজাগুলো খুলে দেওয়া হয় আর জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং শয়তানদের আবদ্ধ করে রাখা হয়।’ (বুখারি, মুসলিম)

*রমজানের শেষ দশকের বেজোড় যে কোনো একটি রাতই ‘লাইলাতুল কদর’। আল্লাহ তাআলা বলেন-- وَالْكِتَابِ الْمُبِينِ - إِنَّا أَنزَلْنَاهُ فِي لَيْلَةٍ مُّبَارَكَةٍ إِنَّا كُنَّا مُنذِرِينَশপথ সুস্পষ্ট (কুরআনের) কিতাবের। আমি একে নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে। নিশ্চয়ই আমি সতর্ককারী।’ (সুরা দুখান : আয়াত ২-৩) 

এ ছাড়াও রমজান মাসের অনেক ফজিলত ও মর্যাদা রয়েছে। যা মেনে চলা প্রত্যেম মুমিন মুসলমানের একান্ত করণীয়। কোন মুসলিমেরই উচিত নয় রমজানের এত ফজিলত জেনে রমজানকে অমান্য করে এবং অবহেলায় পার করা। তাই আসুন নিয়ম মেনে রোজার আগাম প্রস্তুতি গ্রহণ করি এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করি।

রমজানের প্রস্তুতি কিভাবে নেবঃ শেষ কথা

প্রিয় পাঠকগণ আজকের এই আর্টিকেলে রমজানের প্রস্তুতি কিভাবে নেব? রমজানের ফজিলত, রোজা আসার আগে প্রস্তুতি রাসুলুল্লাহ সাঃ রমজানের প্রস্তুতি কিভাবে নিতেন? এ বিষয়গুলো বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রিয় পাঠক গণ আশা করি আপনার উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Skbd IT এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url