ছেলেদের ঠোঁট কালো হলে করণীয় - ঠোঁট কালো কোন রোগের লক্ষণ

রাজশাহীর কয়েকজন মেডিসিন ডাক্তারছেলেদের ঠোঁট কালো হলে করণীয় সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিশেষ করে ছেলেদের এবং মেয়েদের ঠোঁট অনেক কালো হয়ে থাকে তাই আজকের আর্টিকেলে আমরা ছেলেদের ঠোঁট কালো হলে করণীয় সম্পর্কে আপনাদের জানাবো।

ছেলেদের-ঠোঁট-কালো-হলে-করণীয়

তাহলে চলুন আর দেরি না করে ছেলেদের ঠোঁট কালো হলে করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক।

সূচিপত্রঃ ছেলেদের ঠোঁট কালো হলে করণীয় - ঠোঁট কালো কোন রোগের লক্ষণ

ছেলেদের ঠোঁট কালো হলে করণীয়

বিভিন্ন কারণে ছেলেদের ঠোঁট কালো হয়ে থাকে তাই ছেলেদের ঠোঁট কালো হলে করণীয় সম্পর্কে জেনে নিন। ঠোঁট কালো হওয়া একটি স্বাভাবিক ব্যাপার কিন্তু এটি আমাদের মুখের সৌন্দর্য নষ্ট করে তাই ঠোঁটের কালো দূর করতে ছেলেদের ঠোঁট কালো হলে করণীয় সম্পর্কে চলুন বিস্তারিতভাবে জেনে নিন।

আরো পড়ুনঃ রাজশাহীর কয়েকজন জনপ্রিয় চোখের ডাক্তার

হলুদ ও দুধঃ হলুদ ও দুধ ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে বিশেষভাবে কাজ করে। তাই এক চামচ হলুদ ও এক চামচ দুধ ভালো ভাবে মিশিয়ে একটি পেস্ট করে ঠোঁটে লাগিয়ে রাখুন এতে করে ঠোঁটের কালচে ভাব দূর হবে।

লেবু ও অ্যালোভেরাঃ অ্যালোভেরা ত্বকের উজ্জ্বলতা এবং কোমলতা বৃদ্ধি করতে কাজ করে তাই এক চামচ এ্যালোভেরার সাথে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস ভালোভাবে মিশিয়ে ঠোঁটে ম্যাসাজ করুন এতে করে ঠোঁটের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে ঠোঁট হবে মসৃণ।

চিনি ও মধুঃ ঠোঁটের মরা কোষ দূর করতে চিনি ও মধু বিশেষভাবে কাজ করে এক চামচ মধুতে হাফ চামচ চিনি মিশিয়ে ভালোভাবে ঠোঁটে মাসাজ করুন দিনে কয়েক বার।

নারিকেল তেলঃ হোটেল কালচে ভাব দূর করতে এবং ঠোঁটকে মসৃণ রাখতে নারকেল তেল বিশেষ উপকারী। রাতে প্রতিদিন শোয়ার আগে নারকেল তেল ঠোঁটে মালিশ করে শুলে ঠোঁটের কালচে দাগ সহজেই দূর হবে।

গোলাপজল ও মধুঃ ঠোঁটের কালচে দাগ দূর করতে গোলাপজল বিশেষ কার্যকরী। আধা চামচ গোলাপ জলের সাথে কয়েক চামচ মধু মিশিয়ে ঠোঁটের মাসাজ করলে কালকে দাগ দূর হবে।

জলপাইয়ের তেলঃ জলপাইয়ের তেল ঠোঁটের আদ্রতা বজায় রাখে এবং ঠোঁট মসৃণতা করে ও কালচে দাগ দূর করে। রাতে ঘুমানোর আগে জলপাইয়ের তেল ভালোভাবে ঠোঁটে মালিশ করুন এবং ঠোঁটের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করুন।

বিটরুটঃ ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করতে এবং ঠোঁটের কালো দাগ দূর করতে বিটরুট ব্যবহার করুন এক টুকরো বিটরুট ঠোঁটে ১০ মিনিট মাসাজ করুন এবং পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন এটি করলে ভালো ফল পাবেন।

ঠোঁট কালো  কোন রোগের লক্ষণ

ছেলেদের ঠোঁট কালো হলে করণীয় এবং ঠোঁট কালো কোন রোগের লক্ষণ এ সম্পর্কে আপনাদের জানানো হবে। ছেলেদের ঠোঁট কালো হওয়ার বিভিন্ন কারণ রয়েছে। দিন দিন আপনার ঠোঁটের রং পরিবর্তন হচ্ছে এটা কোন সাধারণ ব্যাপার মোটেও নয় এর পিছনে লুকিয়ে আছে হাজারো রোগের লক্ষণ। ধূমপান সেবনের কারণে ছেলেদের ঠোঁটে কালো রং ধারণ করে তা নয়। ছেলেদের ঠোঁট কালো হলে করণীয় এবং ঠোঁট কালো কোন রোগের লক্ষণ সে বিষয়ে আমাদের বিস্তারিত ভাবে জানতে হবে

থাইরয়েডেরঃ মানবদেহে যখন থাইরক্সিন হরমোনের ক্ষরণ কমে গেলে বাপ বৃদ্ধি পেলে শরীরের যে কোন অংশে দাগ সব হয়ে থাকে এবং সাথে সাথে ঠোঁট কালো হয়ে যায়। এক সময় ঠোঁটের কালচে দাগ পড়াও থাইরয়েডের লক্ষণ হতে পারে।

হেমোক্রোমাটোসিসঃ অনেক পুরুষের বংশগতভাবে হেমোক্রোমাটোসিস নামক একটি সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে এবং এই সময় রক্ত সঞ্চালন ক্ষমতা কমে যায় এবং আয়রন শোষণ করে। যার কারণে ত্বকের সাথে সাথে ঠোঁটও কালচে দেখায়।

ভিটামিনের অভাবঃ ভিটামিনের অভাবে আমাদের শরীরের বিভিন্ন পরিবর্তন দেখা দিয়ে থাকে এবং ভিটামিন বি ১২ এর অভাব হলে আমাদের ঠোঁটের কোণে কালচে দাগ দেখা দিয়ে থাকে।এই ভিটামিনের অভাবেই শরীরে অ্যানিমিয়ার মতো রোগের সৃষ্টি হতে পারে।

মেলানোমা ক্যান্সারঃ ঠোঁটের কাজে দাগ অনেক সময় ক্যান্সারেরও প্রাথমিক লক্ষণ হতে পারে। ঠোটের এই ক্যান্সারের নাম হল মেলানোমা ক্যান্সার। এ ক্যান্সারের লক্ষণে ঠোঁট কালচে দাগ হবে এবং ক্রমশতা বৃদ্ধি পাবে এবং ঠোঁটে রক্তক্ষরণও দেখা দিতে পারে।

অ্যাডিসনসঃ অনেকেরই অ্যাডিসনস নামক রোগ মানুষের দেহে আক্রান্ত করতে পারে। এ রোগে আক্রান্ত হলে শরীরের অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি থেকে কর্টিসোল ও অ্যালডোস্টেরন নামক হরমোনের ক্ষরণ কমে যায়। যার ফলে দেহের বিভিন্ন অংশ কালো হয়ে যায়। ঠোঁটেও এর প্রভাব পড়তে পারে।

ডিহাইড্রেশনঃ অনেক সময় ত্বকের বিবর্ণতা এবং ঠোঁটে শুষ্কতা ও কালচে ভাবের কারণ হতে পারে আমাদের শরীরের পানি শূন্যতা। আমাদের শরীরে যখনই পানি শূন্যতা দেখা দেয় তখনই এই সমস্যাগুলো হয়ে থাকে।

ঠোঁটের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে করণীয়

ঠোঁটের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে করণীয় সম্পর্কে জানতে হবে কারণ মেয়েদের পাশাপাশি ছেলেদের ঠোঁট কালো হলে করণীয় সম্পর্কে আমাদের জেনে থাকা উচিত। ঠোঁট হল মুখের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ যা মুখের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে তাই মুখকে সুন্দর রাখতে অবশ্যই মুখের প্রত্যেকটা অংশের পাশাপাশি ঠোঁটের ও যত্ন নেয়া জরুরী। বিভিন্ন কারণে আমাদের ঠোঁটের রং পরিবর্তন হতে পারে এবং ঠোঁটের উজ্জ্বলতা ও গোলাপি আভা হারিয়ে যেতে পারে এই উজ্জ্বলতা ফেরাতে এবং ঠোঁটের গোলাপী ভাব ফিরে আনতে ঠোঁটের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে করণীয় সম্পর্কে চলুন জেনে নিন।

ঠোঁটের-উজ্জ্বলতা-বৃদ্ধি-করতে-করণীয়

টমেটোঃ ঠোঁটের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে এবং গোলাপী আভা ধরে রাখতে প্রতিদিন টমেটো ব্যবহার করতে পারেন। এর জন্য একটি মাঝারি আকার টমেটো নিয়ে টুকরো টুকরো করে কেটে দিনে দুইবার টমেটো ঠোঁটে ১০ মিনিট মাসাজ করুন।

লেবুঃ আধা চামচ লেবুর রস ও এক চামচ মধু এবং সাথে হালকা একটু ব্লিচিং পাউডার ভালো করে মিশিয়ে ঠোঁটে ১০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। এতে করে আপনার ঠোঁটের কালচে দাগ দূর করে ঠোঁট করবে নরম এবং মসৃণ।

লিপজেলঃ গোসলের ১০ মিনিট আগে হালকা করে ফোটে লিপজেল লাগিয়ে রাখুন এরপর হালকা কুসুম গরম পানিতে গোসল করুন এতে করে আপনার ত্বকের পাশাপাশি ঠোঁট হবে দাগহীন নরম।

গোলাপের পাপড়িঃ ঠোঁটের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে গোলাপের পাপড়ি পেস্ট করে ঠোঁটে লাগিয়ে রাখুন এতে করে ঠোঁট হবে গোলাপী।

গোলাপ জলঃ ঠোটের কালচে দাগ দূর করতে এক চামচ গোলাপ জলের সাথে কয়েক ফোঁটা নারিকেল তেল ও চন্দন বাটা ভালোভাবে মিশিয়ে ঠোঁটে লাগিয়ে রাখুন। এবং এই কাজটি  রাতে শোয়ার আগ মুহূর্তে করুন সকালে উঠে ধুয়ে ফেলুন।

ফাটা ঠোঁট থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া উপায়

ঠোঁট ফাটা শুধু শীতকালীন নয় বিভিন্ন ঋতুতে ঠোঁট ফাটা সমস্যা আমাদের যেন পিছু ছাড়ে না। তাই এই ঠোঁট ফাটা থেকে কিছু ছুটতে আমরা ঠোঁট ফাটা থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানব। ঠোটফাটা দূর করতে আমরা বিভিন্ন উপকরণ ব্যবহার করে থাকি কিন্তু সুফল পায় না তাই ঘরে বসে অল্প কিছু উপকরণ দিয়ে ই আপনি খুব সহজেই ঠোঁটফাটা নিরাময় করতে পারবেন। তাহলে চলুন ঠোঁটফাটা থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে কিছু জেনে নেওয়া যাক।

পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবেঃ কারন আমাদের শরীরের শুষ্কতা এবং ঠোঁট ফাটার প্রধান কারণ হলো আমাদের শরীরে পানি শূন্যতা তাই আমাদের সঠিক পরিমাণে দিনে ২ থেকে ৩ কেজি পানি পান করতে হবে।

সানি স্ক্রিন ব্যবহার করতে হবেঃ সূর্যের অতিবেগুনি রশি আমাদের ত্বকের পাশাপাশি ঠোটের ও ক্ষতি করে থাকে তাই এ থেকে রক্ষা পেতে আমাদের অবশ্যই বাইরে যাওয়ার আগে সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে।

ভালো মানের লিপবাম ব্যবহার করতে হবেঃ ঠোট ফাটা রোধ করতে এবং ঠোঁটের গোলাপী আভা ধরে রাখতে অবশ্যই নিয়মিত ভালো মানের লিপ বাম বা লিপজেল ব্যবহার করতে হবে।এসপিএফ লিপবাম ব্যবহার করতে পারলে ঠোঁটের জন্য সবচেয়ে ভালো। তাই সঠিক নিয়মে  প্রতিদিন দুই ঘন্টা পর পর ঠোঁটে লিপজল লাগিয়ে রাখুন। এবং খাওয়ার শেষে এবং মুখ ধোয়ার পর লিপজেল লাগাতে ভুলবেন না।

ঠোঁটের স্ক্রাবার ব্যবহার করুনঃ অনেকে মুখে মাখারি স্ক্রাব ঠোঁটে ব্যবহার করে থাকেন যেটা মোটেও ঠিক নয় এতে করে ঠোঁটের আরো উপকারের বদলে ক্ষতি করে তাই বডি লোশন এবং ময়শ্চারাইজার কখনো ঠোঁটে ব্যবহার করবেন না। ঠোঁটের সুরক্ষার জন্য ঠোঁটের স্ক্রাব ব্যবহার করুন।

এক্সফলিয়েট করুনঃ প্রতিদিন এক্সফলিয়েট করুন, এতে করে ঠোঁটের চামড়া নরম থাকবে।নরম টুথব্রাশ বা পাতলা কাপড়ের টুকরা ভিজিয়ে ঠোঁটের উপর আলতো করে ঘষে নিন। আলতো করে ঘষার কারণে ঠোঁটের উপরের মৃত চামড়া উঠে যাবে।ঠোঁটে যেন জোরে ঘর্ষণ না লাগে সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন। সপ্তাহে অন্তত একবার এভাবে ঠোঁট এক্সফলিয়েট করলে ভালো ফল পাবেন।

শুষ্ক ঠোঁটের যত্ন

শুষ্ক ঠোঁটের যত্ন কিভাবে নেবেন এ বিষয়ে জানতে পারবেন আজকের এই আর্টিকেলে আজকের আর্টিকেলে ছেলেদের ঠোঁট কালো হলে করণীয় সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত ভাবে জানাবো। কারন অনেক ছেলে রয়েছে যারা ঠিকঠাক ঠোঁটের যত্ন নেয় না যার কারণে ঠোঁটের রং পরিবর্তন হয়ে যায়। তাই কালো ঠোঁটের ও শুষ্ক ঠোটের যত্ন নিতে কি কি করতে হবে সে বিষয়ে জেনে নিন।

শুষ্ক-ঠোঁটের-যত্ন

শীতের হিমেল হাওয়ার বাতাসের আদ্রতা কম থাকার কারণে আমাদের ঠোঁট ফাটা ও শরীরের শুষ্কতা বেশি দেখা দিয়ে থাকে কিন্তু শীত ছাড়াও আমাদের বারোমাস ঠোঁটের শুষ্কতা এবং ঠোঁট ফাটা সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে এবং সাথে সাথে ঠোঁট কালচে ভাব দেখা দিয়ে থাকে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অবশ্যই আমাদের ঠোঁটের যত্ন নিতে হবে আর ঠোঁটের যত্ন নেওয়ার জন্য কিছু ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করতে হবে।

গ্লিসারিন ব্যবহার করলে ঠোঁটের শুষ্কতা দূর হয় তবে শুধু গ্লিসারিনের নয়, বিশেষজ্ঞদের মতে গ্লিসারিনের সাথে কয়েক ফোঁটা গোলাপ জল মিশিয়ে ঠোঁটে ব্যবহার করা উচিত। কারণ শুধু গ্লিসারিন ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করতে পারে না উল্টো ঠোঁটের ক্ষতি করে ফেলে।

ঠোঁটের শুষ্কতা ও কাল যেভাব দূর করতে ভালো মানের লিপজের বা লিপাবাম ব্যবহার করুন। কারণ বাজারের যেকোনো পণ্য ঠোঁটে লাগানো একদমই উচিত নয় এতে করে ঠোঁটের উজ্জ্বলতা নষ্ট হয় তাই ঠোঁটের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে ভালো মানের লিপ বাম ব্যবহার করা উচিত।

আরো পড়ুনঃ রাজশাহীর সেরা কয়েকজন কিডনি ডাক্তার

ঠোঁটের শুষ্কতা,কালচে দাগ, ঠোঁটের বিভিন্ন সমস্যার পাশাপাশি ত্বকেরও বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে ভিটামিনের  সি ও বি এর অভাবে। আমাদের শরীরে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি জাতীয় শাক সবজি গ্রহণ করতে হবে। তাই খাদ্য তালিকায় ভিটামিন সি জাতীয় শাক সবজি রাখুন।

ঠোঁটে কখনোই সরাসরি সাবান বা ফেসওয়াশ ব্যবহার করবেন না কারণ এগুলো ঠোঁটের ক্ষতি করে থাকে। শুষ্কতা বজায় রাখতে ঠোঁটের ভালো মানের লিপবাম বা লিপজেল ব্যবহার করতে পারেন। ঠোঁটের শুষ্কতার বড় কারণ হলো বারবার জিহ্বা দিয়ে ঠোঁট চাটা, এতে করে জিব্বার শুষ্কতা আরো বৃদ্ধি করে। তাই বারবার  জিহ্বা দিয়ে ঠোঁট চাটা থেকে বিরত থাকুন।

আমাদের শেষ কথা

ছেলেদের ঠোঁট কালো হলে করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা শুরু করে এ বিষয়ে আরো বিভিন্ন ধরনের তথ্য জানানো হয়ে যাবে। যদি আপনার বাচ্চার অথবা আপনার পরিবারের ছোট সদস্যের ঠোঁট কালো হয়ে যায় সাধারণত কেন হচ্ছে এবং এর সমাধান বা কি এ বিষয় গুলো বিস্তারিত জেনে নিন। আশা করি আজকের এই আর্টিকেল করে বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল যদি নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে থাকুন। কারন আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এই ধরনের বিষয় প্রকাশ করে থাকি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Skbd IT এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url