রবিউল আউয়াল মাসে কি ফজিলত রয়েছে

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা রবিউল আউয়াল মাসে কি ফজিলত রয়েছে এ বিষয়ে আলোচনা করব। আল্লাহ তায়ালার আরবি বারো মাসের প্রত্যেকটারই কিছু না কিছু ফজিলত রয়েছে। তেমনি একটি মাস হলো রবিউল আউয়াল, রবিউল আউয়াল মাসে কি ফজিলত রয়েছে সে বিষয়ে অনেকেই হয়তো জানে না। আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়লে রবিউল আউয়াল মাসে কি ফজিলত রয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবেন।

রবিউল আউয়াল মাসে কি ফজিলত রয়েছে

তাহলে চলুন আর দেরি না করে আমরা রবিউল আউয়াল মাসে কি ফজিলত রয়েছে এ বিষয়ে সঠিকভাবে জেনে আমল করি। যদি রবিউল আউয়াল মাসে কি ফজিলত রয়েছে এ বিষয়গুলো জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

সূচিপত্রঃ রবিউল আউয়াল মাসে কি ফজিলত রয়েছে

১২ই রবিউল আউয়াল ২০২৩ কত তারিখ

রবিউল আউয়াল মাসে কি ফজিলত রয়েছে এ বিষয়ে আজকের এই আর্টিকেলটি সাজানো হয়েছে আর রবিউল আউয়াল প্রত্যেকটা মাসের মতো আল্লাহতালার একটি বরকতপূর্ণ মাস। ১২ই রবিউল আউয়াল বা ঈদে মিলাদুন্নবী প্রত্যেক বছরই অনেক আনন্দ সাথে উদযাপন করা হয়। এই বছর ১২ই রবিউল আউয়াল ২০২৩ কত তারিখে এ বিষয়ে আপনাদের জানাবো।

আরো পড়ুনঃ রবিউল নামের অর্থ কি - রবিউল নামের ইসলামিক অর্থ কি

২৮ই সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১২ই রবিউল আউয়াল। ১৩ই আশ্বিন বৃহস্পতিবার রবিউল আউয়াল পালিত হবে। আশাকরি ১২ ই রবিউল আউয়াল ২০২৩ কত তারিখে হবে এ বিষয়ে জানতে পেরেছেন। নিম্নে আমরা ১২ই রবিউল আউয়াল কি ফজিলত রয়েছে এবং ১২ই রবিউল আউয়াল মাসের আমল সম্পর্কে আপনাদের বিস্তারিতভাবে জানাবো।

রবিউল আউয়াল মাসের আমল

রবিউল আওয়াল হলো আরবি মাসের তৃতীয় মাস। রবিউল আউয়াল মাস অন্যান্য মাসের থেকে অধিক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ হযরত মুহাম্মদ সাঃ এ মাসেই জন্মগ্রহণ করেছেন এবং এ মাসেই মৃত্যুবরণ করেছেন। এজন্য প্রত্যেক মুসলমান ধর্ম প্রাণ মানুষের কাছে রবিউল আউয়াল মাস অধিক গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদাবান মাস হিসেবে বিবেচিত। রবিউল আউয়াল মাসে কি ফজিলত রয়েছে কেনই বা এই মাসকে বিশেষ মর্যাদাবান হিসেবে বলা হয়েছে তা আপনাদের সামনে আলোচনা করব। এবং রবিউল আউয়াল মাসের আমল সম্পর্কে আপনাদের জানাবো।

কোরআন ও হাদিস দ্বারা প্রমাণিত রবিউল আউয়াল মাসের জন্য আলাদা করে কোন আমলের কথা উল্লেখ নেই। তাই রবিউল আউয়াল মাসকে নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি ও বিদয়াতি পন্থা অবলম্বন করারও ঠিক নয় এটি একটি হারাম কাজ বলে গণ্য হবে তাই আমাদের অতিরিক্ত কোন মনগড়া হাদিস নিয়ে আমল করা ঠিক নয়। তবে আপনি নিত্যদিনের মতো বাণিত মাসের মতই আল্লাহ তাআলার জিকির আজগার তাজবী তাহলাল দুরুদ পড়তে পারেন।

আরবি মাসের প্রত্যেকটি চন্দ্র মাসে ১৩ ১৪ ১৫ তারিখে রোজা রাখার প্রতি হাদিসে বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আ’মর ইবনে আ’স রা. থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন, ‘প্রতি মাসে তিনটি করে সিয়াম পালন, সারা বছর ধরে সিয়াম পালনের সমান।’- (বুখারী, ১১৫৯, ১৯৭৫) তাই আমাদের প্রত্যেক মাসের তিনটি করে রোজা পালন করা এবং রোজার প্রতি যত্নশীল হতে হবে।

প্রতি সপ্তাহে সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখার অভ্যাস করা। কারণ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ দুই দিন বিশেষ রোজা রাখতেন। এ বিষয়ে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন- বৃহস্পতি ও সোমবার আল্লাহ তায়ালার সামনে বান্দার আমল উপস্থাপন করা হয়, তাই আমি চাই- আমার আমল পেশ করার সময় আমি যেন রোজা অবস্থায় থাকি। -(সুনানে নাসায়ী, ২৩৫৮) তাই আপনি রবিউল আওয়াল মাসে উপরোক্ত আমলগুলো করে আল্লাহ তালার সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারবেন।

রবিউল আউয়াল নামের অর্থ কি

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা রবিউল আউয়াল মাসে কি ফজিলত রয়েছে এ বিষয়ে জানতে চেয়ে google এ সার্চ করে আজকের এই আর্টিকেলটি ওপেন করেছেন। আপনাদের জন্য আমরা রবিউল আউয়াল মাসে কি ফজিলত রয়েছে এ বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে জানাবো। রবিউল আউয়াল আরবি মাসের তৃতীয় মাস। রবিউল আউয়াল একটি সুন্দর মাস রবিউল আউয়াল নামের অর্থ কি তা কি আপনারা জানেন? চলুন তাহলে আমরা রবিউল আউয়াল নামের অর্থ কি তা জেনে নিই।

সন্তান প্রথম যখন পৃথিবীতে ভূমিষ্ঠ হয় তখন প্রত্যেক বাবা আমায় চায় তার সন্তানের একটি সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখা হোক। প্রতিটি মানুষের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে রয়েছে তার নাম, উপনাম কিংবা উপাধি। সুন্দর ও অর্থবহ নাম রাখার ব্যাপারে রাসূল সাঃ গুরুত্বারোপ করেছেন। সুন্দর নাম রাখার তাগিদ দিয়ে রাসূল(সা.) ইরশাদ করেছেন, কিয়ামতের দিন তোমাদের নিজ নাম ও পিতার নামে ডাকা হবে। সুতরাং তোমরা সুন্দর নাম রাখো।- (আবু দাউদ)

রবিউল আউয়াল নামের বাংলা অর্থ হলোঃ প্রথম বসন্ত 

রবিউল আউয়াল নামটি যেমন সুন্দর তেমনি এর অর্থ অনেক সুন্দর আপনি চাইলে আপনার সন্তানের নাম রবিউল আউয়াল রাখতে পারেন।

রবিউল আউয়াল মাসে তৎপর্য

রবিউল আউয়াল মাসে কি ফজিলত রয়েছে এবং রবিউল আউয়াল মাসে তৎপর্য সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলে তুলে ধরা হলো। রবিউল আউয়াল অর্থ প্রথম বসন্ত রবিউল আউয়াল মাস হল আরবি মাসের তৃতীয়তম মাস। এ মাসটি প্রত্যেক মুসলমানের কাছে গুরুত্বপূর্ণ এবং মর্যাদা পূর্ণ একটি মাস এ মাসের সঙ্গে মুসলমানদের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জড়িত রয়েছে। মানব সভ্যতা ও ইসলামের ইতিহাস উজ্জ্বল করে আছে এই মাসটি।

আরো পড়ুনঃ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কি জায়েজ

আমাদের শেষ নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম ১২ই রবিউল আউয়াল পৃথিবীতে আগমন বা জন্মগ্রহণ করেন। বহু সফলতা ও পরিপূর্ণতায় অতি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হয়ে ইসলামের ঘটনার উজ্জ্বল সাক্ষী হয়ে রয়েছে এই মাসটি। এবং এই মাসে ১২ই রবিউল আউয়াল নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুনিয়া ত্যাগ করেন।

তিনি দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছেন ঠিকই কিন্তু তার উম্মতের জন্য রেখে গেছেন এক অনন্য আদর্শ।বিশেষত দুটি কারণে ১২ রবিউল আউয়াল বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ দিন। প্রথমত, সব ইতিহাসবিদের ঐকমত্য বর্ণনা মতে, এই দিনেই মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)এ পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছেন। দ্বিতীয়ত, প্রসিদ্ধ অভিমত অনুযায়ী এই ১২ রবিউল আউয়ালই মহানবী (সা.) জন্মগ্রহণ করেন।

পৃথিবীর ইতিহাসে তিনিই একমাত্র উচ্চ মর্যাদাবান ব্যক্তি, যার আদর্শ মানুষ যুগ যুগ মনে রাখবে। সিরাত বা জীবনাদর্শ সব যুগের, সব মানুষের জন্য। । পবিত্র ১২ রবিউল আউয়াল ইসলামের ইতিহাসে দিনটি অত্যন্ত তাৎপর্যমণ্ডিত। খ্রিস্টীয় পঞ্জিকা অনুযায়ী ৫৭১ খ্রিস্টাব্দে মহানবী (সা.) ভূমিষ্ঠ হন।

তাঁর জন্ম তারিখ ২০ এপ্রিল। আরবি হিজরি সন অনুযায়ী তাঁর জন্ম তারিখ নিয়ে মতভেদ আছে। কেউ কেউ বলেন, রবিউল আউয়ালের ৮ তারিখ মহানবী (সা.) জন্মগ্রহণ করেছেন। বেশির ভাগ হাদিসবিশারদ একে বিশুদ্ধ বলেছেন। 

এ বিষয়ে সবাই একমত যে নবী করিম (সা.)-এর জন্ম রবিউল আউয়াল মাসের সোমবার দিন হয়েছিল। কিন্তু তারিখ নির্ধারণে চারটি বর্ণনা প্রসিদ্ধ আছে ২, ৮, ১০ ও ১২ রবিউল আউয়াল। এর মধ্যে হাফিজ মুগলতাই (রহ.) ২ তারিখের বর্ণনাকে গ্রহণ করে অন্য বর্ণনাগুলোকে দুর্বল বলে মন্তব্য করেছেন। কিন্তু প্রসিদ্ধ বর্ণনা হচ্ছে ১২ তারিখের বর্ণনা। ‘তারিখে ইবনে আছির’ গ্রন্থে এ তারিখই গ্রহণ করা হয়েছে।

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম তারিখ নিয়ে বিতর্ক থাকলেও দিন হিসেবে সোমবার সম্পর্কে কোনো মতভেদ নেই। কারণ জীবনচরিতকাররা একমত যে রবিউল আউয়াল মাসের ৮ থেকে ১২ তারিখের মধ্যে সোমবার দিন হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম।

কয়েক মাস হলো, আবরাহার হাতিবাহিনী কাবা শরিফে হামলা করেছে। ২০ বা ২২ এপ্রিল, ৫৭১ খ্রিস্টাব্দ। রাত ৪টা ২০ মিনিট। এ সময় পৃথিবীর ইতিহাসের অন্যতম বিস্ময়কর ঘটনা ঘটে। এ সময় জন্মগ্রহণ করেছেন বিশ্বনবী, প্রিয়নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। আবদুর রহমান বিন আউফ (রা.)-এর মা শিফা বিনতে আসওয়াদ (রা.)।

তিনি মহানবী (সা.)-এর মা হজরত আমেনা বিনতে ওহ্হাবের সঙ্গে দায়া হিসেবে ছিলেন। তিনি মহানবী (সা.)-এর জন্মের সময়ের বিস্ময়কর কিছু ঘটনা বর্ণনা করেছেন। মহানবী (সা.) যখন দুনিয়াতে আগমন করলেন, তখন পুরো ঘর আলোকময় হয়ে গেল। হজরত শিফা দেখলেন, সদ্য ভূমিষ্ঠ এ সন্তান একেবারে সাফ-সুতরো ভাবে জন্মগ্রহণ করেছে। কোনো ধরনের ময়লা, রক্ত-শ্লেষ্মা তার দেহে নেই। অন্য যেকোনো নবজাতক ভূমিষ্ঠ হলে তার শরীরে মায়ের পেট থেকে বিভিন্ন বস্তু লেগে থাকে।

কিন্তু মহানবী (সা.) জন্মগ্রহণ করেছেন সম্পূর্ণ পবিত্র হয়ে। অন্যান্য শিশুর আঁত ও নাভি একসঙ্গে থাকে। পরে সেটা কেটে ফেলা হয়। মহানবী (সা.) ভূমিষ্ঠ হয়েছেন নাভি কর্তিত অবস্থায়। অন্যদের বেলায় দেখা যায়, মুসলিম ছেলেশিশু বড় হলে তাদের মুসলমানি করাতে হয়। কিন্তু মহানবী (সা.) জন্মগ্রহণ করেছেন মুসলমানি করা অবস্থায়।

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে রাসুলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেন, ‘মহান আল্লাহ আমার প্রতি যে সম্মান দেখিয়েছেন তার অন্যতম হলো, আমি খতনাবিশিষ্ট অবস্থায় জন্মগ্রহণ করেছি, যাতে আমার লজ্জাস্থান কেউ যেন না দেখে (মুজামে আওসাত, হাদিসঃ ৬১৪৮)। মহানবী (সা.)-এর জীবনীকারদের মধ্যে ইবনে ইসহাক প্রথম সারির জীবনীকার। তিনি বলেন, মহানবী (সা.) হাতিবাহিনীর ঘটনার বছর ১২ রবিউল আউয়াল জন্মগ্রহণ করেছেন। (সিরাতে ইবনে হিশাম, খণ্ড-১, পৃ. ১৫৮)

আরো পড়ুনঃ ১২ রবিউল আউয়াল কত তারিখ ২০২৩

যে রাতে মহানবী (সা.) জন্মগ্রহণ করেন, সেই রাতে পারস্য ও ইরানের রাজপ্রাসাদে কম্পন ধরে। সেখান থেকে ১৪টি গম্বুজ ভেঙে পড়ে। এর মাধ্যমে তাদের ১৪ জন বংশধর ক্ষমতাবান হওয়ার ইঙ্গিত দেওয়া হয়। তাদের ১০ জন পরবর্তী চার বছরে ক্ষমতায় আসে। আর বাকিরা উসমান (রা.) শহীদ হওয়া পর্যন্ত ছিল। মহানবী (সা.)-এর জন্মের দিন পারস্যের আগুন নিভে যায়, যা হাজার বছর ধরে প্রজ্বলিত ছিল। সে দেশের ছোট ছোট নদীর পানি শুকিয়ে যায় (বায়হাকি, দালাইলুন নবুয়্যাহ, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-১২৬)।

মহানবী (সা.)-এর পবিত্র জন্মে গোটা বিশ্বে সাড়া পড়ে গিয়েছিল। তাঁর জন্মের পর তিন দিন পর্যন্ত কাবা শরিফ দুলতে থাকে। এটা দেখে গোটা আরবের লোকেরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর জন্ম সম্পর্কে জানতে পারে। সিরাতে হালবিয়া নামক গ্রন্থে এসেছে ‘যে রাতে মহানবী (সা.) জন্মগ্রহণ করেছেন, সেই রাতে কাবা শরিফে কম্পন শুরু হয়। সেটি তিন দিন তিন রাত চলতে থাকে। সেটি ছিল প্রথম নিদর্শন, যা মহানবী (সা.)-এর জন্মের পর গোটা কোরাইশ গোত্র দেখতে পেয়েছিল।’ [সিরাতে হালবিয়া, মহানবী (সা.)-এর জন্ম অধ্যায়]

রবিউল আউয়াল মাসে কি ফজিলত রয়েছেঃ শেষ কথা

প্রিয় পাঠকগণ আজকের এই আর্টিকেলে ১২ই রবিউল আউয়াল ২০২৩ কত তারিখ? রবিউল আউয়াল মাসের আমল, রবিউল আউয়াল নামের অর্থ কি? রবিউল আউয়াল মাসে তৎপর্য সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি একজন মুসলিম ব্যক্তিত্ব হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে এই বিষয়গুলো বিস্তারিত জেনে নিতে হবে।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এ ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Skbd IT এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url