আমি মোটা হব কিভাবে- Ami mota hobo ki vabe

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক আপনারা যারা এই পোস্টটি পড়ছেন তারা নিশ্চয়ই মোটা হবেন কিভাবে এ নিয়ে ভাবছেন তাহলে আমাদের এ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন আমি মোটা হব কিভাবে- Ami mota hobo ki vabe আমাদের এই পোস্টটি পড়লে আপনি মোটা হবেন কিভাবে সে তথ্যগুলো জানতে পারবেন আপনি যদি মোটা হওয়া নিয়ে চিন্তিত থাকেন তাহলে আমাদের এই পোস্টটি আপনার জন্যই।

তাহলে চলুন আমি মোটা হব কিভাবে - Ami mota hobo ki vabe এই এই বিষয়ে  এই পোস্টটিতে কিছু আলোচনা করব।

পেজ সূচিপত্র: আমি মোটা হব কিভাবে - Ami mota hobo ki vabe

আমি মোটা হব কিভাবে

আমি মোটা হব কিভাবে এ বিষয়ে চিন্তিত🤔 তাহলে আমাদের এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন তাহলে আপনি মোটা হওয়ার সঠিক নিয়ম এবং পদ্ধতি জানতে পারবেন তাহলে চলুন আপনি মোটা হবেন কিভাবে তা জেনে আসি

আরো পড়ুনঃ ডাব খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

আপনি যদি ওজন বৃদ্ধি করতে যান তাহলে আপনার শরীরের তুলনা অনুযায়ী বেশি পরিমাণ ক্যালানি নিন। আপনি যদি দিনে ৬০০থেকে ৭০০ক্যালরির বেশি নিতে পারেন তাহলে আপনি দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করতে পারবেন। আর আপনি যদি মনে করেন আপনি আপনার শরীরের ওজন আস্তে আস্তে বৃদ্ধি করবেন তাহলে আপনি ৪০০ থেকে ৫০০ বেশি ক্যালরি প্রতিদিন গ্রহণ করতে পারেন। এভাবেই আপনি এক সপ্তাহ নিয়মিত গ্যালারি গ্রহণের মাধ্যমে আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে পারবেন

৭দিনে মোটা হওয়ার উপায়

আপনি যদি ৭ দিনে মোটা হওয়ার উপায় জানতে চান তাহলে আমাদের এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন তাহলে চলুন ৭ দিনে আমরা মোটা হওয়ার উপায় গুলো জেনে নেই- 

মোটা হওয়ার ১১ টি উপকরণ জেনে নিন-

১)ব্যায়াম করা

শরীরের ওজন কমাতে যেমন ব্যায়াম একটি বিশেষ উপকারী তেমন শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতেও ব্যায়ামের গুরুত্ব অপরিসীম তাই আমরা শরীর মোটা করতে নিয়মিত ব্যায়াম করব।  শরীরের ওজন কমাতে জন্য যেমন কিছু কিছু ব্যায়াম আছে তেমন শরীরের ওজন বাড়াতেও এক রকমের ব্যায়াম আছে তাই সে ব্যায়ামগুলো আমরা যদি নিয়মিতভাবে করি তাহলে আমরা আমাদের ওজন বৃদ্ধি করতে পারব।

২)পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করা

শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে আমরা নিয়মিত পুষ্টিকর খাদ্য খেতে পারি কারণ আমাদের দেহে পুষ্টির ঘাটতি থাকলে তা পুষ্টিকর খাদ্যের মাধ্যমে পূরণ করা সম্ভব এবং পুষ্টিকর খাদ্য নিয়মিত খাওয়ার ফলে আমাদের শরীর ওজন বৃদ্ধি হতে পারে।

৩)টেনশন মুক্ত থাকা

আমাদের কর্মজীবনে আমরা বিভিন্ন সময়ে রোগ ব্যাধির সাথে সাথে অনেক টেনশনে ভোগে থাকি এজন্য আমাদের শরীরের বিভিন্ন কোষ দুর্বল হয়ে পড়ে এতে করে আমাদের শরীরের অনেক ক্ষতি হয়ে থাকে তাই আমাদের ওজন বৃদ্ধি করতে হলে আমাদের টেনশন মুক্ত থাকা প্রয়োজন। টেনশন মুক্ত থাকার ফলে শরীর এবং মন সবল থাকে এবং শরীরে ওজন বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।

৪)কার্বোহাইড্রেড খাবার খাওয়া

আমরা শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে বিভিন্ন পুষ্টিকর খাদ্যের পাশাপাশি কার্বোহাইড্রেট খাবার খেতে পারি। ভাত ও রুটি কার্বোহাইড্রেড প্রধান উৎস হিসেবে কাজ করে তাই আমরা কমপক্ষে দিনে দুইবার কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার খাব। এটির শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে

৫)বেশি ক্যালরি গ্রহণ করা

শরীরের ওজন বৃদ্ধিতে ক্যালারি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে একজন ব্যক্তি দিনে ৬০০ থেকে ৭০০ বেশি খেলারি গ্রহণ করতে পারে যদি সে দ্রুত বৃদ্ধি করতে চাই আর যদি আস্তে আস্তে ওজন বৃদ্ধি করতে চাই তাহলে সে ৪০০ থেকে ৫০০ ক্যালারি বেশি গ্রহণ করতে পারে।

আরো পড়ুনঃ তরমুজ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

৬)প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়া

প্রোটিন যুক্ত খাবার খাওয়ার মাধ্যমে আপনারা শরীরের ওজন দ্রুত বৃদ্ধি করতে পারবেন। শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে শুধু গ্যালারি কার্যকরী নয় আমরা খেলারের পাশাপাশি সঠিক প্রোটিনযুক্ত খাবার ও গুরুত্বপূর্ণ। প্রোটিন গ্রহণ না করলে কালারের বাড়তি ফ্যাট আমাদের শরীরের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই কালারের পাশাপাশি আমরা প্রোটিনযুক্ত খাবার যেমন দুধ ডিম ডাল অবশ্যই খাবার তালিকায় রাখতে হবে।

৭)ড্রাই ফুডস খাওয়া

ড্রাই যুক্ত ফুটে আছে প্রচুর প্রোটিন ও ক্যালরি যা শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে আপনি প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে যদি নিয়ম করে কিসমিস বাদাম খান এবং সকালের নাস্তায় ড্রাই যুক্ত ফ্রড রাখেন আপনি ভালো ফল পেতে পারেন এবং আপনাকে খাদ্য তালিকায় বাদামের পরিমাণ বেশি রাখতে হবে এভাবেই আপনি এক মাস নিয়মিত ড্রাই ফোর্স খাবার খাবেন এবং ওজন বৃদ্ধি করতে পারবেন।

৮)পরিমাণ মতো ঘুমানো

শরীর সুস্থ রাখার জন্য এবং শরীরের ওজন বৃদ্ধির জন্য ঘুম একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যদি পরিমাণ মতো ৮ ঘন্টা ঘুম পারি । এবং  ঘুম থেকে উঠে যদি নিয়মিত ইয়গা ও যোগসানকরি  আমাদের শরীর সুস্থ থাকবে এবং ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।

৯)ফ্যাট জাতীয় খাবার গ্রহণ করা

ওজন বৃদ্ধি করতে আমরা প্রতিদিনের তুলনায় একটু বেশি ফ্যাট জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে পারি শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে ও খাবার প্রধান।

১০)বারবার খাবার খাওয়া 

খাদ্য আমাদের শরীরের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। আমরা যদি নিয়মিত দুই ঘন্টা পর পর অল্প অল্প করে দুদিন দই ফলমূল ইত্যাদি পুষ্টিকর খাবার খেতে পারি। এতে করে আমাদের দেহের পুষ্টির পাশাপাশি ওজন ও বৃদ্ধি পাবে আর শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে।

১১)ঘুমের আগে দুধ ও মধু খাওয়া

আপনি ঘুমাতে যাওয়ার আগে দুধ ও মধু মিশিয়ে খেতে পারেন কারণ দুধ ও মধু মিশিয়ে পান করলে এটি আপনার সারা রাতের ক্যালারি ও প্রোটিনের ঘাটতি পূরণ করে থাকে। এটি ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

মোটা হওয়ার ঔষুধ

আপনি কি মোটা হওয়া ওষুধ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের পোস্টটি পড়লে আপনি মোটা হওয়ার ওষুধ সম্পর্কে জানতে পারবেন তাহলে চলুন মোটা হওয়ার ঔষুধ ষুধ সম্পর্কে জেনে নিন-

আমরা মোটা হওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের এলাপতি হোমিও এবং আয়ুর্বেদিক ঔষধ সেবন করে থাকি।

পিউটন সিরাপ: এটি খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে মোটাতাজা করতে সক্ষম। তাই আপনি যদি ভেবে থাকেন খুব তাড়াতাড়ি রোগা পাতলা শরীর থেকে মোটাকরতে চান এবং শারীরিকভাবে পুরোপুরি ফিট হতে চান তাহলে আপনার জন্য  এই ঔষধটি।  আপনার আশপাশে থাকা যে কোন ফার্মেসিতেই এই  পিউটন সিরাপটি পেয়ে যাবেন। যার বাজার মূল্য ৩৬০ টাকা।

সিনকারা সিরাপঃ এর কাজও পিউটন সিরাপ মত এটিও খুব দ্রুত সময়ে মোটাতাজা করতে সক্ষম। সিনকারা সিরাপের সেবনের ফলে আমাদের খাওয়ার রুচি ও ক্ষুধা বৃদ্ধি করে। এবং শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে যারা ওজন বৃদ্ধির পাশাপাশি শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করতে চান তারা সিনকারা সিরাপ সেবন করতে পারেন।

রুচি বেট: এ ওষুধও প সেবন করলে খাদ্য এবং ক্ষুধা চাহিদা বেড়ে যায় এবং এবং রুচিবেটওষুধ খাদ্য অভ্যাস পরিবর্তন করতে সহায়ক খাদ্য ছাড়া ওষুধ খাওয়া কোন মানে হয় না কারণ মোটা হওয়ার জন্য খাদ্য একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ।তাই শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে হলে  আমাদের খেতে হবে তাই শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে হলে আপনি এই ওষুধগুলো খেতে পারেন।

 এছাড়াও

  •  মাল্টি মিনারেল, 
  • মাল্টি ভিটামিন ,
  • গুড হেলথ ট্যাবলেট
  • আলফামালট 

ওষুধ সেবন করতে পারেন। মোটা হওয়ার জন্য সবচেয়ে কার্যকরী।

এই ওষুধগুলোর কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে তাই যখনই এই ওষুধগুলো সেবন করবেন তখন ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করবেন।

ইসলামে মোটা হওয়ার উপায় 

আমরা মোটা হওয়ার জন্য বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে থাকি। যারা মোটা হতে চান কিংবা শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে চান তারা বিভিন্ন পুষ্টি খাবারের মাধ্যমে এবং বিভিন্ন ওষুধ সেবনের মাধ্যমে মোটা হয়ে থাকেন।আসুন দেখি ইসলামে মোটা হওয়ার উপায়ে বিস্তারিত -

ইসলামে দৃষ্টিতে মোটা হওয়ার উপায় হিসেবে খেজুরের সাথে শসা খাওয়া। হযরত মুহাম্মদ সাঃ  এই বিষয়ে দুইটি হাদিস বর্ণনা করেছেন একটি হলো-

আরো পড়ুনঃ ডালিম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু বর্ণনা করেন আমার মা আমাকে স্বাস্থ্যবতী দেখার জন্য অনেক ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। কিন্তু তিনি কোন ফল পাননি। এরপর তিনি আমাকে পাকা খেজুরের সাথে শসা বা খিরা নিয়মিত খাওয়াতে লাগলেন এতে আমি উত্তম রুপে স্বাস্থ্যবতী হয়ে গেলাম।(সুনানে আবু দাউদ হাদিস নং ৩৯০৩)।

আর খেজুর ও শসা একসঙ্গে খাওয়া সুন্নাহ!!

আবদুল্লাহ ইবনু জাফর রা. বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, নবী (সা:). শসা খেজুরের সাথে একত্রে খেতেন। (সহীহ্, ইবনু মা-জাহ ৩৩২৫)

তাই যারা চিকন, ভাবছেন কি ভাবে মোটা হব,মোটা হতে পারছেন না, তারা এই আমলটা নিয়মিত করুন, কয়েক মাসের মধ্যে স্বাস্থ্যবান হবেন ইনশাআল্লাহ।

মোটা হওয়ার ভিটামিন ক্যাপসুল

আপনারা যারা মোটা হওয়ার জন্য ভিটামিন ক্যাপসুল   খুঁজছেন?আমাদের এই পোস্টটি পড়লে মোটা হওয়ার সম্পর্কে বিভিন্ন ভিটামিন ক্যাপসুল সম্পর্কে নিশ্চিতভাবে জানতে পারবেন তাহলে চলুন দেখি মোটা হওয়ার ভিটামিন ও ক্যাপসুল সম্পর্কে-

ভিটামিন-ই ক্যাপসুল

শরীরের ওজন বৃদ্ধি করার জন্য এবং শরীর মোটা হতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল বিশেষ উপকারী এটি আপনাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে বিশেষ সহায়তা করে। এবং শক্তি সঞ্চিত করতে সাহায্য করে।

আলফামালট

এটি হোমিওর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ঔষধ হিসেবে বিবেচিত। আলফামালট সেবনের মাধ্যমে আমাদের শরীরের বিভিন্ন পুষ্টি চাহিদা পূরণ হয় এবং শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে থাকে এবং খাবারে রুচি ফিরে আসে।

গুড হেলথ ট্যাবলেট

গুড হেলথ ট্যাবলেট শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে যারা শরীরের বৃদ্ধি দ্রুত বাড়াতে চান তারা এই ওষুধটি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করতে পারেন।

মোটা হওয়ার ঔষধ হিসেবে সিনকারা বিশেষ উপকারে একটি ইউনানী ঔষধ এটির মাধ্যমে শরীরের নানা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি পায় সিং করা সেবনের ফলে এর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে না। আমরা যারা পাতলা রোগা সুগা তারা একটু মোটা হওয়ার জন্য নানারকম পন্থা  ও ওষুধ ভিটামিন ক্যাপসুল খেয়ে থাকি আসলে মোটা হওয়ার কোন সঠিক ঔষধ নাই।

মোটা হওয়ার জন্য সঠিক খাদ্য এবং নিয়মিত ঘুম পারেন এবং পুষ্টিকর খাদ্য প্রধান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এগুলো নিয়মিত পালন করলে আস্তে আস্তে আমাদের শরীর মোটা হবে এবং উন্নত হবে। আমরা না জেনে শরীর মোটা করতে বিভিন্ন রকমের সিরাপ খেয়ে থাকি কিন্তু এগুলো আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর এগুলোর মাধ্যমে আমাদের লিভার আস্তে আস্তে নষ্ট হয়ে মৃত্যু ঘটে। অনেকে আছেন আবার ক্যাপসুল খেয়ে শরীরের ওজন বৃদ্ধি করে থাকে।

কিন্তু সেগুলো বেশিক্ষণ স্থায়ী হয় না শরীরের ওজন বৃদ্ধি জন্য প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে খাদ্য অভ্যাস আমরা যদি নিয়ম মেনে প্রোটিনযুক্ত, ভিটামিন যুক্ত, ক্যালরি যুক্ত, ফ্যাট যুক্ত, নিয়মিত ঘুম পারি তাহলে আমাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে সহায়তা‌ করে।

আমাদের শেষ কথা: আমি মোটা হবো কিভাবে-  Ami mota hobo ki vabe

প্রিয় পাঠক আপনারা যারা এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়েছেন তারা নিশ্চয়ই আমি মোটা হব কিভাবে এই প্রশ্নের উত্তরটি আমরা আপনাদের সঠিকভাবে দিতে পেরেছি আসলে মোটা হওয়ার সঠিক কোন ঔষধ নেই আমরা নিয়মিত খাদ্য অভ্যাস এর মাধ্যমে পুষ্টিকর খাদ্য ভিটামিন প্রোটিন ফ্যাট এবং ক্যালারি যুক্ত খাদ্য খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে পারি তাহলে আসুন আমরা এই পোস্ট অনুযায়ী আমাদের খাদ্য অভ্যাস গড়ে তুলি এবং আমাদের ওজন বৃদ্ধি করি। আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Skbd IT এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url