টিউমার চেনার উপায় - টিউমার ভালো করার উপায়

টিউমার সম্পর্কে প্রায় সকলেই অবগত আছেন। আজকের এই পোস্টে আলোচনা করব টিউমার চেনার উপায়, টিউমার দেখতে কেমন হয়, টিউমার ভালো করার উপায়, টিউমার ভালো করার দোয়া, টিউমার চিকিৎসায় হোমিও ঔষধ, টিউমার সারানোর ঘরোয়া উপায় যেন আপনারা টিউমার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেন এই পোস্ট টি পড়ে।

তাহলে চলুন আর দেরি না করে জেনে নেই, টিউমার চেনার উপায়, টিউমার দেখতে কেমন হয়, টিউমার ভালো করার উপায়, টিউমার ভালো করার দোয়া, টিউমার চিকিৎসায় হোমিও ঔষধ, টিউমার সারানোর ঘরোয়া উপায় ইত্যাদি আরো অনেক বিষয়।

পোস্ট সূচিপত্রঃ টিউমার চেনার উপায় - টিউমার ভালো করার উপায়

টিউমার কি?

আমাদের শরীর অসংখ্য কোষ এর সমন্বয়ে তৈরি। আমাদের দেহের বৃদ্ধি হয় কোষ বিভাজনের মাধ্যমে। কোষ বিভাজনের কিছু নিয়ম আছে।কোষের ভেতর কিছু নিয়মে পুরনো কোষ মরে যায়, নতুন কোষ জন্ম নেয়, আবার কিছু কোষ সাইজে বাড়ে, কিছু কোষ সংখ্যায় বাড়ে। কিন্তু কোন কোষ মরে যাবে এবং কোন কোষ কতগুলো নতুন কোষ জন্ম দিতে পারবে, কোন কোষের সাইজ কেমন হবে, কোষের এমন সব বৈশিষ্ট্যকে নিয়ন্ত্রণের জন্য কোষের ভেতর কিছু নির্দেশ বা নিয়ম থাকে। আর সে নিয়মগুলো থাকে ডিএনএতে।

কিন্তু কোনো কারণে ডিএনএ-এর মধ্যে থাকা এ নির্দেশ প্রক্রিয়া পরিবর্তন হয়ে গেলে কোষগুলো তখন অস্বাভাবিকভাবে নতুন কোষের জন্ম দিতে থাকে।এই অনিয়মিত ও অতিরিক্ত কোষগুলো বিভাজনের মাধ্যমে মাংস পিণ্ডে পরিণত হয়। এটিকে মূলত টিউমার বলা হয়।

টিউমার চেনার উপায়

টিউমার চেনার উপায় জানার আগে চলুন জেনে নেই টিউমার কিভাবে সৃষ্টি হয়।আমাদের শরীরে মিলিয়ন বিলিয়ন কোষ রয়েছে। কোষ গুলো প্রতিনিয়ত বিভাজনের মাধ্যমে নতুন কোষের সৃষ্টি হচ্ছে আবার পুরাতন কোষ মারা যাচ্ছে। কিন্তু কখনো কখনো দেহে অস্বাভাবিক কোষ বিভাজন হয়ে থাকে। এই অস্বাভাবিক কোষ বিভাজনের ফলে দেহে কোন এক জায়গায় মাংসপিন্ডে পরিনত হয়। এটি মূলত টিউমার।

আরো পড়ুনঃ শিশুর জ্বর কমানোর কার্যকরী উপায় গুলো জেনে নিন।

টিউমার সাধারনত দুই ধরনের হয়ে থাকে।

১।বিনাইন টিউমারঃ এটি এমন এক ধরনের টিউমার শুধু এক জায়গাতে বৃদ্ধি পেয়ে এক জায়গাতেই স্থায়ীভাবে থাকে, এদের বলে বিনাইন টিউমার। বিনাইন টিউমার যেহেতু দেহের অন্যান্য জায়গা কে ছড়িয়ে যায় না তাই এটি তেমন ক্ষতিকর নয়।ম্যালিগন্যান্ট টিউমারের চেয়ে বেনাইন টিউমার খুবই ধীরে বৃদ্ধি পায়।

২। ম্যালিগন্যান্ট টিউমারঃ এটি এমন এক ধরনের টিউমার যা, টিউমারের ভেতর থাকা অস্বাভাবিক কোষগুলো রক্ত কিংবা লিম্ফ্ নামক কিছু রাসায়নিক পদার্থের মাধ্যমে শরীরের অন্য কোনো অংশে গিয়ে জমা হয়ে সেই অংশের স্বাভাবিক কাজে ব্যাঘাত ঘটায় এবং সেখানে নতুন টিউমার সৃষ্টি করে। একে মূলত ম্যালিগন্যান্ট টিউমার বলে।

টিউমার চেনার উপায়ঃ

টিউমার সাধারণত ছোট অবস্থায় থাকলে তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়া বোঝা যায় না। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে টিউমার যখন বড় হতে থাকে তখন দেহের বাইরে কিছুটা উঁচু মাংস পিণ্ড অনুভব হয়। আবার কিছু টিউমার আছে যা শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে এবং শরীরের স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটায় এটি মূলত ম্যালিগন্যান্ট টিউমার। যেহেতু ম্যালিগন্যান্ট টিউমার থেকে ক্যান্সার সৃষ্টি হয় তাই শরীরের বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন যেমন ক্ষুধামন্দ, দীর্ঘদিন ধরে জ্বর, ওজন কমে যাওয়া, দুর্বল অনুভব করা ইত্যাদি লক্ষণ প্রকাশ পায় এভাবেই আমরা টিউমার চিনতে পারি।

টিউমার দেখতে কেমন হয়

এখন আমরা দেখে নেবো টিউমার দেখতে কেমন হয়। আমরা উপরে দেখে এসেছি টিউমার হল অস্বাভাবিক কোষ বিভাজনের ফল। টিউমার এর ফলে দেহের কোন এক জায়গায় উঁচু মাংসপিণ্ডের মতো দেখা যায়। আপনাদের সুবিধার্থে নিচে ছবি সংযুক্ত করা হলো। এখন টিউমার যদি এক জায়গাতেই বৃদ্ধি পেয়ে এক জায়গাতেই স্থায়ীভাবে থাকে তাহলে এটি বিনাইন টিউমার। সাধারণত অপারেশনের মাধ্যমে এটিকে ভালো করা সম্ভব।আর টিউমারের ভেতর থাকা অস্বাভাবিক কোষগুলো রক্ত কিংবা লিম্ফ্ নামক কিছু রাসায়নিক পদার্থের মাধ্যমে শরীরের অন্য কোনো অংশে গিয়ে জমা হয় তাকে ম্যালিগন্যান্ট টিউমার বলে। এটি থেকে ক্যান্সার এর সৃষ্টি হয়।

টিউমার চেনার উপায়

চিত্রঃ টিউমার 

টিউমার ভালো করার দোয়া | টিউমার ভালো করার উপায়

আমাদের দেশের অনেক লোক মুসলিম। আমরা ইসলাম ধর্মের অনুসারী অনুযায়ী এটা বিশ্বাস করি যে মানব জীবনের সকল ধরনের সমস্যা, হোক সেটা রোগব্যাধি বা অন্য কোন সমস্যা আল্লাহ তাআলা চাইলে সমস্ত সমস্যা দূর করে দিতে পারেন। তাই কারো দেহে টিউমার হলে নিম্নবর্ণিত আমলগুলো করলে এবং টিউমার ভালো করার দোয়া গুলো পড়লে টিউমার ভালো করার সম্ভব। টিউমার ভালো করার দোয়া নিচে উল্লেখ করা হলো।

টিউমার ভালো করার দোয়াঃ নিম্নবর্ণিত দোয়াটি পড়লে জরায়ুর টিউমার, ব্রেস্ট টিউমার থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

দোয়াঃ "সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযীম"।

ফজিলতঃ হাদীসে উল্লেখ আছে, কেউ যদি উপরের দোয়াটি পড়ে তাহলে জরায়ুর টিউমার, ব্রেস্ট টিউমার থেকে মুক্তি পাবে ইনশাআল্লাহ।

এছাড়াও, নবীজির সময়ে  সাহাবায়ে কেরামদের উপর রোগবালাই দেখা দিলে নিম্নবর্ণিত দোয়াটি পড়ে ফু দিতেন।

দোয়াঃ " আললাহুমমা রাব্বান নাসি মুজহিবাল বা'শি , ইসফি আনতাস- শাফি , লা শাফি ইল্লা আনতা শিফায়ান লা য়ুগাদিরু সুকমা"।

অর্থঃহে আল্লাহ! মানবজাতির প্রতিপালক, কষ্ট নিরণকারি। আমাকে শেফা দিন, আপনি শেফা দানকারী ; আপনি ছাড়া কোন শেফা দানকারী নেই। এমন শেফা দিন যেন আর কোন রোগ বালাই না থাকে।

উপরে উল্লেখিত দোয়াটি শুধু টিউমার নয়, মানুষের শরীরের যেকোনো রোগ বালাই দেখা দিলে উপরের দোয়াটি পড়ে ফু দিলে রোগবালাই ভালো হবে ইনশাআল্লাহ। আশা করি টিউমার ভালো করার দোয়াটি পড়ে আপনার রোগ বালাই মুক্তি হবে।

টিউমার চিকিৎসায় হোমিও ঔষধ | টিউমার ভালো করার উপায়

আমরা এখন আলোচনা করব টিউমার চিকিৎসায় হোমিও ঔষধ নিয়ে। পূর্বের তুলনায় বর্তমান সময়ে হোমিও চিকিৎসা অনেক উন্নতি সাধন করেছে। এর ফলে যেকোনো বড় বড় রোগ এবং টিউমার চিকিৎসায় হোমিও ঔষধ ব্যবহৃত হচ্ছে। প্রাথমিক অবস্থায় যদি টিউমার ধরা পড়ে তাহলে কোন ধরনের অস্ত্রোপচার ছাড়াই হোমিও ঔষধের মাধ্যমে টিউমার নিরাময় করা সম্ভব। হোমিও চিকিৎসা সাধারণত লক্ষণ দেখে করা হয় তাই রোগীর টিউমার কোন স্টেজে আছে , টিউমারের লক্ষণ ইত্যাদি পর্যবেক্ষণ করে টিউমার চিকিৎসায় হোমিও ঔষধ দেওয়া হয়। নিচে বিস্তারিত ভাবে টিউমার চিকিৎসায় হোমিও ঔষধ কোনগুলো এবং কোন ধরনের টিউমারের কোন ঔষধ গুলো ব্যবহৃত হয় তা আলোচনা করা হলোঃ

  • টিউমার চিকিৎসায় হোমিও ঔষধ-কোনিয়ামঃ দেহে কোন আঘাত লাগার ফলে টিউমার হলে সেখানে ব্যথা থাকলে কোনিয়াম ব্যবহার করা যেতে পারে। কোনিয়াম মূলত শক্ত টিউমারের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।এমন টিউমার দেহের যেকোন স্থানে হতে পারে।
  • টিউমার চিকিৎসায় হোমিও ঔষধ-ব্যারাইটা কার্বঃ এটি মূলত নরম টিউমারের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।যেকোনো ধরণের রোগির নরম স্থান যেমন ঘাড়, গলা, বগল ইত্যাদি স্থানে টিউমার হলে ব্যারাইটা কার্ব ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও নবজাতক শিশুর মাথায় নরম তুলতুলে আবুর্দে ব্যারাইটা কার্ব এই ঔষধটি ব্যবহার করা হয়।
  • টিউমার চিকিৎসায় হোমিও ঔষধ-হেল্কা লাভা ঃ ঘাড়ে বড় শক্ত টিউমার এ হেল্কা লাভা এই ঔষধটি ব্যবহৃত হয়।

আরো পড়ুনঃ কিভাবে দ্রুত লম্বা হওয়া যায় জেনে নিন।

  • টিউমার চিকিৎসায় হোমিও ঔষধ-রুটা ঃ কব্জির টিউমারের জন্য রুটা এই ঔষধটি ব্যবহৃত হয়।
  • টিউমার চিকিৎসায় হোমিও ঔষধ-থুজাঃ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় টিউমারে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ঔষধগুলোর মধ্যে এটি একটি। কানের ভিতোর বা নাকের ভিতর টিউমারের ক্ষেত্রে থুজা এই ঔষধটি ব্যবহৃত হয়।
  • এছাড়াও বহুল ব্যবহৃত টিউমার চিকিৎসায় হোমিও ঔষধ গুলো হলঃ Thoja, Conium, Baryta Carb, Baryta Iod, Baryta Mur, Calcarea Carb, Calcarea Phos, Calcarea Floor, Calcarea Iod, Ruta, Phytolacca, Silicea.
এখানে উপরিউক্ত টিউমার চিকিৎসায় হোমিও ঔষধ গুলোর নাম ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত। টিউমার যেহেতু একটি মারাত্মক এবং এখান থেকে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে তাই উপরিউক্ত ওষুধগুলো খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়ার অনুরোধ রইল।

টিউমার সারানোর ঘরোয়া উপায় | টিউমার ভালো করার উপায়

আমরা এখন দেখে নেব টিউমার সারানোর ঘরোয়া উপায় । যেকোনো টিউমার যখন প্রাথমিক অবস্থায় থাকে তখন ছোট অপরেশন এমনকি হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে ভালো করা সম্ভব। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে বড় হয়ে গেলে তা ক্যান্সারে রূপ নেয়। আর এটি চিকিৎসা অনেক  সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল।

তাই আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে যদি কিছু টিউমার প্রতিরোধের উপায় বা টিউমার সারানোর ঘরোয়া উপায় অনুসরণ করি তাহলে টিউমার থেকে আমরা রক্ষা পেতে পারি। আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কিছু বদঅভ্যাস টিউমার এর জন্য দায়ী। আর সেগুলো থেকে বিরত থাকতে পারলেই ঘরোয়াভাবে টিউমার প্রতিরোধ করা সম্ভব। চলুন জেনে নেই টিউমার সারানোর ঘরোয়া উপায় গুলো।

সবুজ শাকসবজি খাওয়াঃ আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা বেশি বেশি চর্বিযুক্ত মাংস বাইরের খাবার খেতে পছন্দ করেন। দৈনন্দিন জীবনের খাবারের সাথে সবুজ শাকসবজি খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করতে হবে।ক্যান্সার সৃষ্টিকারী ইস্ট্রোজেনের মাত্রা কমাতে ফাইবার বা আঁশযুক্ত খাবারের ভূমিকা অনেক বেশি।তাজা ফল, মটরশুঁটি, ফ্ল্যাভনয়েড, আস্ত শস্য এবং ব্রোকলি, ফুলকপি, বাঁধাকপি ও ক্যারোটিনয়েড সমৃদ্ধ সবজিগুলো খেতে হবে।

স্বাস্থ্যসম্মত ও সুষম খাদ্য গ্রহণ করাঃ আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা বাইরের ভাজাপোড়া ও অস্বাস্থ্যকর খাবার খেতে পছন্দ করেন। এই সব খাবার যেকোনো রোগের সংখ্যা বাড়িয়ে দেয়। তাই আমাদের দৈনন্দিন জীবনে স্বাস্থ্যসম্মত ও সুষম খাদ্য খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করতে হবে। এটি টিউমার সারানোর ঘরোয়া উপায় গুলোর মধ্যে একটি।

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখাঃ আমাদের দেহে যখন অতিরিক্ত ওজন হয়ে যায় তখন বিভিন্ন ধরনের রোগ বাসা বাঁধতে থাকে। তাই নিয়মিত ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণ করে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখলে টিউমার থেকেও মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

ধূমপান এবং অ্যালকোহল পরিহার করাঃ যে সব মানুষের ধূমপান করা বা অ্যালকোহল সেবনের অভ্যাস আছে তাদেরকে ধূমপান এবং অ্যালকোহল পরিহার করতে হবে।

সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে বিরত থাকা ঃ আমরা জানি সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি আমাদের দেহের জন্য ক্ষতিকর বিশেষ করে যাদের টিউমার আছে তাদের জন্য সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি অত্যন্ত ক্ষতিকর। রোদ্রে যদি যেতেই হয় তাহলে সানস্ক্রিম অথবা ছাতা ব্যবহার করা উচিত। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে স্কিন ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

শেষ কথাঃ টিউমার চেনার উপায় - টিউমার ভালো করার উপায়

প্রিয় পাঠক আজকের এই পোস্টে আমরা টিউমারের বিভিন্ন বিষয়গুলি যেমন টিউমার কি, টিউমার চেনার উপায়, টিউমার দেখতে কেমন হয়, টিউমার ভালো করার উপায়, টিউমার ভালো করার দোয়া, টিউমার চিকিৎসায় হোমিও ঔষধ, টিউমার সারানোর ঘরোয়া উপায় ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করেছি যেন আপনারা টিউমার সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য পেয়ে যান এবং টিউমার ভালো করার উপায় জানতে পারেন খুব সহজেই।

আরো পড়ুনঃ গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা দেখে নিন।

পোস্ট টি ভাল লেগে থাকলে শেয়ার করুন আপনার প্রিয়জনের সাথে নিচের শেয়ার বাটনগুলো তে ক্লিক করে। যেন তারাও টিউমার সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য যেমন টিউমার চেনার উপায়, টিউমার ভালো করার উপায় গুলো জানতে পারে খুব সহজেই।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Skbd IT এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url